হস্তমৈথুন করার কারণে ছেলে মেয়ে যেসব সমস্যার মধ্যে পড়ে তা হচ্ছে…
——————————–
(১) বিয়ে করতে পারবে না|আর যদি বিবাহ করে তাহলে স্ত্রীর সাথে মিলন করতে অথবা স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে পারবেন না, যার কারণে সংসার হবে ভীষণ অসহায় এবং দুর্বিষহ|
(২) বিয়ে করলেও স্ত্রীর হক আদায় করতে পারবে না|
Sparm এ শুক্রাণু রয়েছে তা শেষ হয়ে যাবে ।
যার ফলে সন্তানের বাবা হতে পারবে না।
(৩) P***s অস্বাভাবিক মোটা /চিকন হয়ে যাবে ।
Panis আর ধারাবে না|লিঙ্গ বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবে না মানে উত্তেজনা কমে যাবে|
(৪) Sparm একেবারে পাতলা হয়ে যাবে যার ফলে প্রসাব করতে গেলে আগে/পরে Sparm বের হবে ।
(৫) P***s লুজ হয়ে যাবে যার ফলে দৌড় দিলেও প্রস্রাব বের হয়ে আসবে ।
(৬) আর অতিরিক্ত করার কারণে সর্বশেষ যেটা হবে প্রস্রাব করতে গেলে আর প্রস্রাব আসবে না বরং রক্ত আসবে ।
(৭)p***s শক্ত হওয়ার রক মরে যাই এবং নিস্তেজ হয়ে যায়|
(৮)p***s সহবাস করার ক্ষমতা সম্পূর্ণরূপে হারিয়ে ফেলবেন,স্ত্রীর সাথে সহবাস করতে পারবেন না লিঙ্গ শক্ত হবে না|
(৯) অন্ডকোষ ঝুলে যাবে এবং p***s পচা কলার মত হয়ে যাবে|অল্প বয়সে panis স্বাভাবিক আকার দেখা দিবে|p***s মরে গেছে বলে মনে হবে|
(১০) p***s মধ্যে রগ ভেসে উঠবে এবং ভিতরের রগগুলো অস্বাভাবিক হয়ে যাবে, লিঙ্গ বয়স্ক মানুষের মত ঝুলে থাকবে|
(১১)আপনার বংশগতি নষ্ট হয়ে যাবে, আপনার বংশ নির্বংশ হয়ে যাবে কারণ আপনি নামে মাত্র পুরুষ থাকবে|আপনি পিতা হওয়ার যোগ্যতা হারিয়ে ফেলবেন|
(১২) প্রসাব এবং বীর্যপাতে বেগ কমে যাবে|p***s সব সময় নিস্তেজ এবং অস্বাভাবিক ছোট হয়ে থাকবে|
(১৩)আল্লাহতালা মানুষকে একটা নির্দিষ্ট যৌবন শক্তি দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে,সুতরাং কেউ যদি অপব্যবহার করে তাহলে সেটা অবশ্যই হারিয়ে যাবে|
(১৪)অনেক ছেলে প্রশ্ন করে যে ভাইয়া আমাকে পিতা-মাতা বিবাহ করতে বাধা দেয়,আপনার পিতা-মাতা যদি জানত যে আপনি কোন দিন পিতা হতে পারবেন না|পিতামাতা এই ভয়ঙ্কর রোগ সম্পর্কে জানে না|সুতরাং পিতা-মাতাকে দোষ দিয়ে নিজেকে ধ্বংস করবেন|
(১৫)সুতরাং আপনার ক্যারিয়ার আপনার দাম্পত্য জীবনে অসুখী হলে তারা সেখানে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারবেন না|এবং আপনার কোন উপকারও করতে পারবেন|
মাত্র ৭ দিনে লিঙ্গ বড় করুন দুই ইঞ্চি পর্যন্ত- ডাক্তারের পরামর্শ মতে….
ছেলেদের লিঙ্গ বা যৌনাঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ বড় হওয়া নির্ভর করে এতে রক্তের চাপ কেমন থাকে। পুরুষাঙ্গ/ পেনিস বা লিঙ্গ একটি মাংসপেশি। অন্য সব মাংসপেশি যেমন ব্যায়াম করলে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় তেমনি এটাও ব্যায়ামের মাধ্যমে বাড়াতে হবে।
লিঙ্গ বড় করার উপায়: আর ব্যায়াম চালু না রাখলে যেমন মাংসপেশি শুকিয়ে যায় তেমন এটাও কমে যাবে। কিছু কিছু পেনাইল সার্জারির প্রচলন বিদেশে আছে। তবে তা স্থায়ী কোনকিছু নয়। পেনিস পাম্প এর প্রচলন ও আছে। কিন্তু ব্যায়ামের চেয়ে ভাল কিছু আর নেই । লিঙ্গ আকার বৃদ্ধির তিন ধরনের ব্যায়াম আছে। যথা—
১. শেকিংঃ প্রথমে আপনার পেনিস টাকে গোড়ার দিকে দুই আঙ্গুলে ধরুন (শিথিল অবস্থায়)। এরপর সেটাকে আস্তে আস্তে ঝাঁকাতে শুরু করুন আস্তে আস্তে ঝাঁকানোর…একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষের লিঙ্গ এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ কত হওয়া উচিত ? গতি বাড়ান এভাবে একটানা ২০০-২৫০ বার ঝাঁকান মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে। ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন।
তারপর আবার করুন এভাবে দিনে দুইবার করুন এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেন না। এটা করার সময় যদিহস্তমৈথুন করেন তাহলে ব্যায়াম করা আর না করা সমান কথা।
যদি ২০০-২৫০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটা করলে আপনার পুরুষাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন আশাতীত ভাবে বাড়বে। একটু কষ্ট করে হলেও এক্সারসাইজ চালু রাখুন বাদ দেবেন না।
২. জেল্কিংঃ প্রথমে পেনিস কে জলে ধুয়ে নিন এবং মুছে ফেলুন। এরপর খানিকটা ক্রিম বা জেল জাতীয় পিচ্ছিল জিনিস, (তেল জাতীয় জিনিস হলেও হবে) যোগাড় করুন।
এটি পেনিসে ভালভাবে মাখান (শিথিল অবস্থায়) এবার বুড়ো আঙ্গুল এবং তর্জনীরসাহায্যে ”OK” সাইন এর মত করুন। এবার এই ”OK” সাইন দিয়ে পেনিসের গোড়া ধরুন (একটু জোরে চেপে ধরতে হবে)। এবার আস্তে আস্তে ভেতর থেকে বাইরের দিকে মর্দন করুন। জিনিসটা অনেকটাই হস্তমৈথুনের মতই।
কিন্তু খেয়াল রাখবেন এটা শুধু পেনিসের গোঁড়া থেকে অগ্রভাগের দিকে।উল্টা দিকে করবেন না। এভাবে ৩০-৪০ বার করুন। দিনে দুইবার। এটি করার সময় আপনি নিজেই টের পাবেন যে আপনার লিঙ্গমুণ্ডে রক্তের চাপ বাড়ছে।
মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন। এটা করার সময় আপনার হস্তমৈথুনের ইচ্ছা জাগতে পারে। ইচ্ছাটাকে পাত্তা দিবেননা।
যদি ৩০-৪০ বারের আগেই বীর্য বেরিয়ে যেতে চায় তাহলে থামুন। উত্তেজনা প্রশমিত হলে আবার করুন এটি করার সময় লিঙ্গমুণ্ডে সামান্য সাময়িক ব্যাথা বোধ হতে পারে। এছাড়া আপনি দেখবেন লিঙ্গমুণ্ডকে লাল হয়ে ফুলে উঠতে। রক্তের চাপের কারনে এমন হয়।
৩. স্ট্রেচিংঃ প্রথমে লিঙ্গমুণ্ড পাঁচ আঙ্গুলে সামনে থেকে চেপে ধরুন এবার এটাকে সামনের দিকে টেনে ধরুন এমনভাবে ধরে রাখুন যাতে পিছলে না যায় এভাবে ২০ সেকেন্ড ধরে রাখুন ২০ সেকেন্ড পর ছেড়ে দিন এভাবে একটানা ২০ বার করুন (দিনে ২ বার) মাঝে মাঝে আপনার ইরেকশন হতে পারে৷ ইরেকশন হলে পেনিস্ কে শিথিল হওয়ার জন্য কিছু সময় দিন তারপর আবার করুন৷
এর ফলে ধীরে ধীরে আপনার পুরুষাঙ্গ দীর্ঘতায় বাড়বে৷যে তিনটি ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেগুলো একত্রে প্রতিদিন দুইবার করে করুন। একসাথে না করলে লাভের সম্ভাবনা কম। এক্সারসাইজের সময় হস্তমৈথুন করবেন না। হস্তমৈথুনকরলে ব্যায়াম করার কোন দরকার ই নাই। কারন তাতে কোন লাভ হবেনা।
#পুরুষত্বহীনতা, অর্থাৎ পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা বা দুর্বলতা আজকাল প্রকট আকার ধারণ করছে। একদম তরুণ থেকে শুরু করে যে কোন বয়সী পুরুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে এমন যৌন সমস্যা।
অনেক পুরুষ অকালেই হারিয়ে ফেলছেন নিজের সক্ষমতা, উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়ছেন। বাড়ছে দাম্পত্যে অশান্তি, সন্তানহীনতার হার। এবং সত্যি বলতে কি বাড়ছে ডিভোর্সও।
কিন্তু কারণ কি পুরুষদের এই ক্রমশ শারীরিকভাবে সক্ষম বা দুর্বল হয়ে যাওয়ার পেছনে? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদের বর্তমানের আধুনিক জীবনযাত্রার মাঝেই।
হ্যাঁ, আপনার প্রতিদিনের স্ট্রেসভরা অস্বাস্থ্যকর জীবন, আপনার নিজের কোন একটা ভুলই হয়তো আপনাকে ক্রমশ ঠেলে দিচ্ছে পুরুষত্বহীনতার দিকে। কেন এমন হচ্ছে সেটা জানার আগে জানতে হবে পুরুষের একান্ত দুর্বলতাগুলো কী কী বা কেমন হতে পারে।
♠️যৌন দুর্বলতার চিকিৎসা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তা হলে অবশ্যই ওই রোগের চিকিৎসা করাতে হবে।
এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারে, আর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এ সবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা ইরেকটাইল ডিজফাংশনটিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। এই সমস্যাটি নানাবিধ কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ হলো মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে।সিফিলিস, গনোরিয়ার মত সমস্যা যৌন দুর্বলতার মূল কারন। অন্যান্য কারনগুলো হচ্ছে
১) অধিক হস্তমৈথুন বা স্বপ্নদোষ।
২) অতিরিক্ত স্ত্রী লোকের সহবাস।
৩) উত্তেজক যৌন ঔষধ সেবন।
৪) নেশা জাতীয় খাবার গ্রহন।
৫) উত্তেজক ম্যাগাজিন পড়া বা ছবি দেখা।
৬) সর্বদা মেয়ে মানুষের সংগের চিন্তা।
♠️বিবাহিত জীবনে সুখী হতে চাইলে বা নিজের পুরুষত্ব বজায় রাখতে চাইলে নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। সঠিক জ্ঞানের অভাবে ও নিজের কনফিডেন্স হারিয়ে ফেলতে পারেন।
পুরুষের গোপন অঙ্গের সঠিক আকার:
একজন মহিলার সেক্স সেশনকে বেশী মাত্রায় পরিতৃপ্ত করতে তার পুরুষ সঙ্গীর লিঙ্গের আকার – আকৃতি বা পরিমান- পরিমিতি প্রভাবিত করে ৷ এর সঠিক আকার বা পরিমিতি মহিলার যৌন চাহিদা পরিতৃপ্ত করতে পারে ৷ যখন সাইজের প্রশ্ন আসে তখন সবার জন্য এক রকম সাইজ কার্যকরী হয় না৷কোন কোন মেয়েদের যৌনাঙ্গ গভীরতা বেশি তাদের ক্ষেত্রে বড় পুরুষাঙ্গ যেমন লাগে তেমনি কিছু কিছু মেয়েদের যৌনাঙ্গের গভীরতা কম তাদের ক্ষেত্রে বড় পুরুষাঙ্গ তাদের যৌন আনন্দের ক্ষেত্রে ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তাই যৌণ কার্যে এটি একটি আপেক্ষিক বিষয়৷ যা পুরুষদেরকে বুঝতে হবে যে তার গোপন অঙ্গ টা তার স্ত্রীর জন্য পারফেক্ট কিনা?
পুরুষের বড় গোপন অঙ্গ মহিলাদের খুব বেশী stimulate করতে পারে ৷ যৌন কার্যকালে গর্ভাশয়ের আগে পর্যন্ত পুরুষ যৌনাঙ্গ পৌঁছলেই তা পরিতৃপ্তির কারণ হয়৷ তা না হলে সঙ্গমকালীন যৌন পরিতৃপ্তি তেমন সুখকর হয়ে ওঠে না নারীদের ক্ষেত্রে। এই পরিস্থিতিতে মহিলারা satisfied হয় না৷ তখন ছোট গোপন অঙ্গ নিয়ে পুরুষদেরকে বিভিন্ন কথা বলে নারীরা। যা পুরুষদের লজ্জার কারণ হয়ে দাঁড়ায় নিজেকে পুরুষ হিসেবে নারীদের সামনে জাহির করতে
যৌন সঙ্গম কত বেশি সময় করতে পারছেন:
সঙ্গমকালীন অনুভুতি আপনি কেমন করে মিলিত হচ্ছেন তার ওপর নির্ভর করে, আপনি কতবার সঙ্গম করছেন তার ওপর নির্ভরশীল ৷ য্তবেশী বার সঙ্গমে লিপ্ত হওয়া যায় শারীরিক ক্ষেত্রে তার খুব ভালো ফল পাওয়া যায়৷ আপনার শারীরিক সক্ষমতা বা আপনার সুস্থ স্বাভাবিক শারীরিক অবস্থা আপনাকে যৌন মিলনে আকর্ষিত করে। সুস্থ-স্বাভাবিক ভাবে প্রতিনিয়ত কয়েকবার যৌন মিলন আপনার শারীরিক সুস্থতা বাড়ায়। স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা এতে আরো গভীর হয়।
কতবার বা কতক্ষণ ধরে সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি হচ্ছে তা খুব গুরুত্ব পূর্ণ। বিবাহিত জীবনে যৌনতা নিবৃত্তি করাই যৌন মিলনের মূল বিষয় নয়, এটি এক চরম আনন্দ যা দুজনে একসঙ্গে একভাবে অনুভব করে৷
-যৌন দুর্বলতা হলেই উত্তেজক ঔষধ সেবন করবেননা, কেননা মনে রাখবেন কোন একটি রোগের কারনেই আপনার যৌন দুর্বলতা দেখা দিয়েছে, সেই রোগটির চিকিৎসা করা হলে বিশ্বাস করেন যৌন দুর্বলতা বলতে কিছু থাকবেনা। আপনি এমনিতেই শক্তিশালী হয়ে উঠবে যৌণ জীবনে।
♠️পুরুষদের যে সমস্য সব চেয়ে বেশি দেখা দেয়:
দ্রুত বীর্যপাত পুরুষের একটি সাধারণ সমস্যা। প্রতি ৩ জন পুরুষের মধ্যে ১ জন পুরুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সঙ্গমের উদ্যত হবার সাথে সাথেই বীর্যপাত হয়ে যায়। আবার অনেক পুরুষ পর্যাপ্ত সময় বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না, যা দাম্পত্য জীবনে বিরূপ প্রভাব ফেলে।
উদাহরণস্বরূপঃ আপনার স্ত্রী যদি ৩০ মিনিট সময় পর্যন্ত যৌনতা উপভোগে সক্ষম হয়, তবে আপনার কমপক্ষে ৪০ মিনিট পর্যন্ত বীর্যপাত রোধ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আবার, আপনার স্ত্রী যদি ৪০ মিনিট সময় নেয়, তবে আপনাকে ১ ঘন্টা পর্যন্ত বীর্যপাত নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। অর্থাৎ, স্ত্রী সহবাসে সম্পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়ার আগে আপনার বীর্যপাত হলে আপনার স্ত্রী ধরে নিবে যে আপনি হয়তো নারী সঙ্গমে অক্ষম একজন ব্যাক্তি। অথচ আপনার কোনো সমস্যাই নেই।
তাই বীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণ এনে বেশিক্ষণ সঙ্গম করতে পারার কোনো বিকল্প নেই। আর জার্মানির হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনের মাধ্যমে—
· সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই বীর্যপাতের উপর নিয়ন্ত্রণ আনুন।
· সহবাসের সময় বহুগুণ দীর্ঘায়িত করুন।
· পুরুষাঙ্গ দৃঢ় করুন।
· সহবাসের মনোবল ও শক্তি বাড়ান।
· দীর্ঘক্ষণ সহবাস করে সহবাসকে করে তুলুন আরো মধুময়।
♠️কী করবেন?
প্রথমেই যা করবেন, সেটা হলো একজন ভালো ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। লজ্জা না করে নিজের সমস্ত সমস্যা খুলে বলুন ও ডাক্তারের পরামর্শ মত প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা নিন। এতে লজ্জার কিছুই নেই। একটাই জীবন। লজ্জার চাইতে নিজেকে সুস্থ ও সক্ষম রাখা জরুরী।
মেয়েদের যৌনতা নিয়ে কিছু তথ্য :::
ছেলেরা মেয়েদের যৌনতা নিয়ে খুব কম তথ্য
জানে। তাই সবার সুবিধার্থে কিছু তথ্য দিলামঃ
১. মেয়েদের যৌন চাহিদা
ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং
টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে
বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন
চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর
প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন
মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে
থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়াই।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে
অনেক বেশী পছন্দকরে। বেশীরভাগ মেয়ে
গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে
বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে
ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে
কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব
থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে।
মেয়েদের”বীর্যপাত” বলে কিছু নেই। কেউ
যদি দাবী করে তাহলে সে মিথ্যা বলছে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য
সেক্সের কোন দরকার নেই। ৬. যোনিতে
পেনিস ঢুকালে মেয়েরা আনন্দ পায় ঠিকই
কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও
কম।
৭. লম্বা পেনিসের চেয়ে মোটা পেনিসে
মজাবেশী। লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ মেয়ে
ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যোনির সামান্য
ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, পেনিসের
নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে আনন্দ তৈরী হয়।
এজন্য বড় পেনিসের দরকার হয় না। বাচ্চা
ছেলের পেনিসও এই আনন্দ দিতে পারে। :::
কিছু বিষয়ে লিখতে গিয়ে সঠিক অর্থ
প্রকাশের উদ্দেশ্যে আমাদের অনেক পোষ্টে
কিছুটা অশালীনতা চলে আসে। আবার কঠিন
প্রতিশব্দ ব্যবহারের ফলে অনেকে আলোচ্য
বিষয় বুঝতে পারেননা তাই অনেককিছু
খোলাখুলি লিখতে হচ্ছে যা অনেকের কাছে
শ্রুতিকটু মনে হতে পারে। আমরা এই
অনাকাঙ্খিত বিষয়ের জন্য সকলের কাছে
ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টি কামনা করছি.
হস্তমৈথুনের কারণে লিঙ্গ ছোট বা চিকন হলে সেটা বড় বা মোটা করার জন্য কি কি উপায় অবলম্বন করা উচিৎ?
ছেলেদের পেনিস/লিঙ্গ সুন্দর ও বড় করা সহজ উপায়…
আমাদের দেশের অবিবাহিত তরুণ-যুবকরা যে বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি চিন্তা করে সেটা হলো তাদের পেনিস।প্রায় হাজার খানেক হবে যেখানে পেশেন্টরা একটা অভিযোগই আমাদের করেছেন যে তাদের পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এবং এটা নিয়ে তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্থ। তাই আজ ভেবেছি এই বিষয়টা নিয়া লিখব এবং প্রকৃত সত্যটা অবিবাহিত তরুণ সমাজের কাছে তুলে ধরব যেন তার ভবিষ্যতে এটা নিয়ে বিভ্রান্ত না হয়। পুরুষাঙ্গ নিয়ে আপনার মনে এপর্যন্ত যত প্রকার বদ্ধমূল ধারণা তৈরী হয়েছে সবগুলিকেই মন থেকে মুছে ফেলুন এবং নিচের বিষয় গুলি মনোযোগ দিয়া স্মরণ রাখার চেষ্টা করুন।
পেনিস বা পুরুষাঙ্গ বিষয়ক তথ্যাদি :-
• উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে ৪.৭ থেকে ৬.৩ ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি।
• তবে আপনার পেনিস যদি লম্বার সর্বনিম্ন ৪ (চার) ইঞ্চিও হয়ে থাকে তাহলেও আপনার স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না। অনেক বিশেষজ্ঞরা আবার এও বলে থাকেন স্ত্রীকে অরগাজম দিতে মাত্র ৩ ইঞ্চি লম্বা পেনিস হলেই যথেষ্ট।
• বড় পেনিস মানেই বেশি আনন্দ, কথাটা ঠিক নয় । আপনার ডিউরেশন কত সেটাই হলো মূল বিষয়। স্বাভাবিক টাইম ৭-১০ মিনিট।
• পেনিস কখনই একেবারে সোজা হয়না । একটু বাকা থাকেই ।
• পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এটা কোন সমস্যা নয় । স্কুল জীবন থেকেই রাস্তাঘাটের তথাকথিত হার্বাল, কবিরাজ এবং ভেষজ ডাক্তারদের বিভ্রান্তিকর লেকচার শুনতে শুনতে অনেকের মধ্যেই এ বিষয়ে একটা বদ্ধমূল ভূল ধারণা তৈরি হয়ে আছে ।
• কোন যাদুকরী তেল বা মালিশ পেনিস তেমন বড় করতে সক্ষম নয় । এগুলা ভুয়া । তবে পেনিসের স্নায়ুতন্ত্র সতেজ রাখার বা করার জন্য মালিশ বা ম্যাসেজ ব্যবহার করতে পারেন আমরা যেমন শরীরের ত্বক সতেজ রাখার জন্য সরিষার তেল বা অনান্য প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি।
মেয়েরা কখন যৌন মিলনের জন্য পাগল হয়ে ওঠে!!
মেয়েরা তাদের জীবন সঙ্গীর
সাথে যৌন মিলন করতে চায়,
কিন্তু তারা নিজ
থেকে বলতে লজ্জা পায়। আসুন
জেনে নেই মেয়েরা কখন যৌন
মিলনের জন্য পাগল হয়ে ওঠেঃ
১. মেয়েদের যৌন
চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক
ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার
মেয়েদের যৌন
ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের
পর থেকে মেয়েদের যৌন
চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর
পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ
মেয়েরা স্বামীর
প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই
কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর
মাস যৌনকর্ম
না করে থাকতে পারে কোন
সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক
কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক
বেশী পছন্দকরে। বেশীরভাগ
মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর
করে যৌনকর্মর
চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম
করে ভগাংকুরের মাধ্যমে,
মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন
বীর্য বের হয় না।
তবে পেটে প্রস্রাব
থাকলে উত্তেজনায় বের
হয়ে যেতে পারে মেয়েদের”বীর্যপাত” বলে কিছু নেই। কেউ যদি দাবী করে তাহলে সে মিথ্যা বলছে।
৫. ভগাংকুরের
মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য
সেক্সের কোন দরকার নেই।
৬. যোনিতে পেনিস
ঢুকালে মেয়েরা মজা পায়
ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার
সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা পেনিসের
চেয়ে মোটা পেনিসে মজাবেশ
ী। লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ
মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যোনির সামান্য
ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে,
পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব
খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য
বড় পেনিসের দরকার হয় না।
বাচ্চা ছেলের পেনিসও এই
মজা দিতে পারে।অনেক
ছেলে কিংবা মেয়েরা চায়
বিপরীত লিংঙ্গের
মানুষটি তার সাথে মিলিত হোক।
যৌন মিলনের শুরুতেই দ্রুত বীর্যপাত? জেনে নিন রোধ করার ঘরোয়া উপায় :
দাম্পত্য জীবনের শুরুতেই পুরুষেরা দ্রুতপতনের সমস্যায় ভোগেন। মিলনের শুরুতেই স্বামীর দ্রুত পতন শুধু স্ত্রীর চরম তৃপ্তির বিঘ্ন ঘটায় এমনটা নয় বরং দ্রুত পতনের কারনে স্বামীর মনের চাহিদাও অপূরণ থেকে যায়। প্রত্যেক নারী পুরুষের মনের চাহিদা থাকে মিলনের অধিক সময় নেওয়া। সদ্য বিবাহিত স্বামী স্ত্রীরাই প্রাথমিক মিলনের সময় এ সমস্যায় বেশি ভোগেন। এটা পরে আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু দিনের পর দিন এমনটি চলতে থাকলে স্ত্রীর মনের ক্ষোভের সৃষ্টি হতে পারে এবং যার ফলে দাম্পত্য জীবনে অশান্তি দেখা দিতে পারদ্রুত পতনদ্রুত পতনকে ডাক্তারী পরিভাষায় বলা হয় প্রিম্যাচিওর ইজাকুলেশন। অনেক পুরুষের মাঝেই এই সমস্যা দেয়া যা। মাঝে মধ্যে কখনও বিশেষ পরিস্থিতিতে বা অধিক উত্তেজনায় এমন হতেই পারে। কিন্তু এটা যদি নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়ায় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী। দ্রুতপতন হতে পারে, হরমোনের সমস্যা, শারীরিক ক্লান্তি, স্নায়ুতন্ত্রের দুর্বলতা, হস্তমৈথুন করে লিঙ্গের কার্যকরী ক্ষমতা কমিয়ে ফেলার জন্য দায়ী হতে পারে এবং তাঁর সাথে অন্যান্য সমস্যার কারনে হতে পারে। পাঠক-পাঠিকাদের পাঠানো বার্তা থেকে আমরা জানতে পারি যে অধিকাংশ পুরুষ মিলনের শুরুর ২-৩ মিনিটের মধ্যেই বীর্যপাত করে ফেলেন। মিলন শুরুর মিনিট পাঁচের মধ্যে বীর্যপাত হয়ে গেলে এটাকে প্রিম্যাচিওর বলা হয়। ৮-১০ মিনিটের মধ্যে এমনটি ঘটলে তাঁকে প্রিম্যাচিওর বলা যায় না হয়। আর স্বাভাবিক মিলনের সময় ১০ মিনিট হওয়া উচিত। ১০ মিনিট মিলন করতে পারলে স্বামী স্ত্রী উভয় তৃপ্তির লক্ষে পৌঁছে পারে। দ্রুতপতন রোধে কি করবেনঃ দ্রুত পতনের শুরুতেই ডাক্তারের কাছে ছোটাছুটি না করে তাঁর আগে নিজেই চেষ্টা করে দেখুন। কোনো নেশা দ্রব্য সেবন করে থাকলে তা পরিহার করুণ। নিজের যৌন উত্তেজনাকে নিয়ন্ত্রণ করুণ। এটা একদিনে হবে না সময় লাগবে, তবে চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। মানসিক দৃঢ়তা থাকলে এবং স্ত্রীর সহযোগিতা পেলে ধীরে ধীরে সময় বাড়াতে পারবেন। আরো পড়ুনঃ দ্রুত বীর্যপাতঃ প্রতিকারে স্ত্রীর ভূমিকা আরো পড়ুনঃ সহবাসের সময় বাড়ানোর ৩ টি নিয়ম টোটকা চিকিৎসাঃ দ্রুতপতন রোধ করতে এই ঘরোয়া দাওয়াত টি ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমে এক চামচের চার ভাগের একভাগ কালোজিরা সঙ্গে সমপরিমান মেথি নিবেন এবং তাঁর সাথে একচামচ মধু নিবেন। এই তিনটি উপকরণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণটি প্রতিদিনসকালে অন্তত ২০ দিন খাবেন। প্রথম দু-তিন দিন খেতে ভালো না লাগলেও পরে খেতে খেতে অভ্যাস হয়ে যাবে। মিশ্রণটি খাওয়ার আধ ঘন্টার মধ্যে অন্য কোন খাবার গ্রহণ করবেন না। ফল পাবেনই। কালো জিরা হরমোন সমৃদ্ধ হওয়ায় যৌন শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম কালো জিরাতে যেসব উপাদান রয়েছে… প্রোটিন ২৮০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন বি ১.১৫ মাইক্রোগ্রাম নিয়াসিন ৫৭ মাইক্রোগ্রাম ক্যালসিয়াম ১.৮৫ মাইক্রোগ্রাম আয়রণ ১০৫ মাইক্রোগ্রাম ফসফরাস ৫.২৬ মিলিগ্রাম কপার ১৮ মাইক্রোগ্রাম জিংক ৬০ মাইক্রোগ্রাম ফোলাসিন ৬১০ আইউ তাছাড়াও আপনার যৌন স্বাস্থ্যের সমস্যায় পরামর্শ ও চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুণ
ভালো থাকুন, সুস্থ ও সুন্দর থাকুন। আপনার হাস্যোজ্জ্বল আনন্দময় জীবনের কামনায়।
মাসিক হবার পর, সেক্স করলে কি প্রেগনেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে?
মেয়েদের মাসিকের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে না, তবে এই সময়ে শারীরিক মিলন থেকে বিরত থাকাই ভালো। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে জানা যায় মাসিক হওয়ার ৭ দিন আগে ও পরের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভ ধারণের সম্ভাবনা কম থাকে এবং এর মাঝামাঝি সময়গুলোতে গর্ভ ধারণের সমূহ সম্ভাবনা থাকে।
যৌন মিলনের সময় অরগাজম হচ্ছে – বুঝার উপায় কি ?
যৌন মিলনের শেষ পর্যায় হচ্ছে অরগাজম বা চরম তৃপ্তি। নারীদের জন্য অরগাজম একেবারেই অন্য রকম একটা অনুভব। আপনার পরিচিত অন্য কোন অনুভবের সাথে এটার মিল খুঁজে পাবেন না। হ্যাঁ, এ কথা সত্যি যে আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক নারীর অরগাজমের সাথে পরিচয় নেই। এমনকি তাঁরা জানেন পর্যন্ত না অরগাজমের ব্যাপারে। কেননা পুরুষের চাইতে নারীর অরগাজমটা একটু ভিন্ন। পুরুষের অরগাজম যত সহজে আসে, নারীর ক্ষেত্রে তেমনটা হয় না। নারীর অরগাজমে সময় ও যৌন মিলনের সঠিক পজিশন প্রয়োজন।
পুরুষ যেমন বীর্যপাতের কয়েক মুহূর্ত আগে টের পান, নারীর ক্ষেত্রেও তাই। যৌন মিলনের সময় অরগাজম হবার কয়েক মুহূর্ত আগেই বুঝতে পারবেন যে চরম মুহূর্ত উপস্থিত হতে যাচ্ছে। আপনার হার্ট বিট বেড়ে যেতে শুরু করবে, মুখে রক্ত জমবে, নিঃশ্বাস ভারী হয়ে যাবে, কেউ কেউ ঘামতেও শুরু করবেন।
তবে সবচাইতে নিশ্চিত ব্যাপারটি হচ্ছে নিজের যোনিতে এমন একটা উত্তেজনাময় অনুভব তৈরি হবে যেটা আগে কখনো অনুভব করেননি। এক রকমের অসহ্য আনন্দ। কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী এই অনুভবের পর ভীষণ ক্লান্তি অনুভব করবেন আর যোনির পিচ্ছিল ভাব কমে গিয়ে যোনি শুকিয়ে আসবে। পিপাসা বোধ করতে পারেন, ক্লান্তিতে ঘুম আসবে, হুট করেই যৌন মিলনের আগ্রহ হারিয়ে যাবে, শরীর কাঁপতে পারে আবেশে, যোনির ভেতরে কম্পন অনুভূত হতে পারে।
আমি দীর্ঘ ৩ বছর যাবত স্বপ্নদোষ রোগে ভুগছি – এর থেকে মুক্তি চাই
কিছু দিন আগে একজন বলছেন – আমি দীর্ঘ ৩ বছর যাবত স্বপ্নদোষ রোগে ভুগছি। এখন আমার বয়স ১৭ বছর। অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের কারনে আমার এই সমস্যা। এটি বাদ দেয়ার পর থেকে আমার সপ্তাহে ২ বার করে স্বপ্নদোষ হচ্ছে। হোমিও ডাক্তার দেখিয়েছি, হারবাল, হামদর্দ, ভেষজ ঔষধ খেয়েছি। এমনকি BCS করা M.B.B.S ডাক্তারও দেখিয়েছি। কিন্তু কোন কাজ হয় নাই। এটি কি ভালো হবে না ?
উত্তর :- কেন ভালো হবে না। অন্যান্য রোগের মতো অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ (Nightfall or Wet Dreams) হওয়াও একটি রোগ। আর এরও চিকিৎসা আছে। এলোপ্যাথিতে এর কোন কার্য্যকর চিকিৎসা নেই – তারা আপনাকে বিয়ে করার পরামর্শ দিবে, যা এই সমস্যার কোন যৌক্তিক সমাধান নয়। কিন্তু এই রোগের স্থায়ী চিকিৎসা রয়েছে হোমিওতে। এক্ষেত্রে আপনাকে অভিজ্ঞ একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা নিতে হবে।
বলে রাখা ভাল – সপ্তাহে ২ বারের বেশি বা মাসে গড়ে ৫/৬ বারের বেশি স্বপ্নদোষ ক্রমাগত ভাবে হতে থাকলে এটিকে অতিরিক্ত ধরা হয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে প্রপার ট্রিটমেন্ট ছাড়া এর থেকে মুক্তি পাওয়া কষ্টকর। অনেকেই আপনাকে দোয়া কালাম, আর কিছু নিয়ম কানুন পালন করার পরামর্শ দিবে – মনে রাখবেন প্রপার ট্রিটমেন্ট ছাড়া এই সমস্যা সহজেই ভালো হবার নয়।
বিয়ের পূর্বে যৌন মিলন বা সেক্স করলে স্বামী কি সেটা বুঝতে পারবে ?
বিয়ের পূর্বে স্ত্রী অন্য কারো সাথে যৌন মিলন বা সেক্স করেছে কিনা তা বুঝার উপায় কি – ছেলেরাই এই ধরণের প্রশ্ন করে থাকে। আবার অনেক মেয়েও প্রশ্ন করে থাকে – কোনো মেয়ে বিয়ের আগে ২বার সেক্স করলে বিয়ের পর তার স্বাকা রণ কি বুঝতে পারে?
এটা আপনার যোনিদ্বারের উপর নির্ভর করবে। দুই বার সঙ্গম করার ফলে আপনার যোনিপথ যদি ফ্রি হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামী বুঝতে বাকী থাকবে না যে আপনি বিবাহের পূর্বে সঙ্গম করেছেন। কেননা কম বেশি সবাই জানে যে প্রথম সঙ্গমে স্বামী–স্ত্রীর উভয়রই কষ্ট হয়। এবং প্রত্যেক ছেলে মেয়ে জানে যে প্রথম সঙ্গমে সতিচ্ছেদ ছেড়ার কারণে সামান্য রক্তপাতও হয়।
আবার অনেক ক্ষেত্রে পূর্বে সঙ্গম না করার কারণেও প্রথম মিলনে রক্তপাত নাও হতে পারে। কেননা খেলাধুলার কারণেও সতীচ্ছেদ ছিড়ে যেতে পারে। এটা যদি আপনার স্বামী জানে তাহলে প্রথমে সন্দেহ নাও করতে পারে কিন্তু এটা যদি সে না জানে তাহলে আপনি প্রথমেই সন্দের তালিকায় চলে যাবেন।
তারপর হচ্ছে কয়েকবার সঙ্গম করার ফলে যোনি পথ ফ্রি হয়ে যাওয়া। প্রথম কয়েকবার মিলনে পুরুষাঙ্গ যোনিপথে চলাচল করতে কিছুটা বেগ পেতে হয় কিন্তু পরবর্তীতে সেটা আর থাকে। তখন যোনি পথ ফ্রি হয়ে যায় যার কারণে যোনিপথে পুরুষাঙ্গ অনায়াসে চলাচল করতে পারে।
এখন এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে হয়ে যায় তাহলে আপনার স্বামীকে বুঝতে বাকী থাকবে না কিন্তু এটা যদি আপনার ক্ষেত্রে না হয় তা হলে হয়ত বেঁচেই গেলেন। আর যদি সে বুঝতে পারে তাহলে সংসারে অশান্তি নেমে আসতে পারে। কেননা অবৈধ সম্পর্কের ফলাফল ভালো হয় না সেটা বাস্তবে প্রমাণিত। আপনার যদি ভাগ্য ভালো হয় তাহলে আপনি দুনিয়া যাত্রা থেকে হয়ত রেহায় পেতে পারেন।
আপনি এই কাজটি করলে কোনদিন সন্তানের বাবা-মা হতে পারবেন না!পড়ুন বিস্তারিত।
জেনে নিন নারীদের সন্তান ধারণ ক্ষমতা হারানোর প্রধান কারণএকজন নারী mother হওয়ার মাধ্যমে তার পূর্ণতা পায়। তবে বর্তমানে শতকরা ৩৩ ভাগ নারীর মধ্যে baby ধারণ ক্ষমতা সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিচ্ছে। ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়েও অনেক সময় এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায় না। নারীদের কয়েকটি শারীরিক কারনে এই সমস্যার সৃস্টি হয়। এই সমস্যাগুলো হলোঃ
১) ডিম্বানুর পরিমাণ কমে যাওয়াঃ নারীদের বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে তাদের ডিম্বাণু তৈরির ক্ষমতাও কমতে থাকে। বিশেষ করে ৩৫ বছর পর মেয়েদের বাচ্চা (baby) ধারণ করা আরও কঠিন হয়ে পড়ে। কারণ অধিকাংশ নারী এই বয়সের পর বাচ্চা (baby) ধারণ করার মতো ডিম্বাণু তৈরিতে অক্ষম হয়ে পড়ে।
২) ওভুলেটিং সমস্যাঃ অধিকাংশ মেয়েদের ক্ষেত্রেই দখা যায় তাদের period নিয়মিত হয়না। মাসিক অনিয়মিত হওয়ার কারণে ওভারিতে ডিম্বাণু পরিপূর্ণভাবে তৈরি হতে পারে না। ওভারিতে সুস্থ-সবল ডিম্বাণু তৈরি না হলে নারীদের বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা সৃস্টি হতে পারে। এই সমস্যা থেকে দূরে থাকার জন্য ওজন সঠিক রাখা এবং প্রজনন সংক্রান্ত পরামর্শ নিয়ে ফার্টিলিটি ঔষধ সেবন করতে হবে।
৩) এন্ডোমেট্রিওসিসঃ নারী দেহের অভ্যন্তরে ইউরোসের পরিবর্তে অন্য কোনো স্থানে এন্ডোমেট্রিয়াল টিস্যু তৈরি হলে নারীরা baby ধারণ করতে অক্ষম হয়ে পড়ে। এছাড়াও মেয়েদের পেলভিক অংশে প্রচণ্ড ব্যথা, মাসিকের সময় খুবই অস্বাভাবিক ব্লিডিং থাকা এবং যৌন মিলনে অতিরিক্ত ব্যথা হওয়ার সমস্যা অবহেলা না করে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া খুবই জরুরি।
৪) পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমঃ ওজন অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া, দেহ ও মুখের লোম অতিরিক্ত increase পাওয়া এবং অনিয়মিত মাসিক এই সমস্যার প্রধান লক্ষণ। হরমোনের ভারসাম্য না থাকায় ওভারির ভেতরের ছোট্ট ফলিকলগুলো বড় হওয়া ও পরিপূর্ণ হওয়া বন্ধ করে দেয়। আর তখনই এই সমস্যার সৃস্টি হয়।
যৌন মিলন হওয়ার পর নাপাক পানি (বীর্য) ভিতরে কয়বার ঢুকাতে হবে।পানি যদি না ঢুকে তাহলে কি baby হবে?
উত্তরঃ বাচ্চা (baby) নিতে চাইলে অবশ্যই যোনির ভিতরেই বীর্যপাত করতে হবে। যোনির ভিতর বীর্যপাত না করলে বাচ্চা (baby) হবে না। কেননা ছেলেদের বীর্যতে থাকে শুক্রকীট ও নারীদের জরায়ুতে থাকে ডিম্ব।
ডিম্ব শুক্রকীটের সঙ্গে মিলিত হবার জন্য নারীর জরায়ুতে অপেক্ষমান থাকে। ডিম্ব ও শুক্রকীটের মিলনের ফলে মানব ভ্রূণের সৃষ্টি হয় এবং আস্তে আস্তে তা মানবরূপে ধারণ করে।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সংখকবার সহবাস করার প্রয়োজন নেই। একবার সহবাস করার দ্বারাই বাচ্চা (baby) হবে যদি ঐ একবার সহবাস করার বীর্যের কীট নারীর জরায়ুতে অপেক্ষমাণ থাকে ডিম্বের সাথে মিলিত হতে পারে।
জন্মনিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি গুলো এই কাজটিই করে। ডিম্বের সাথে শুক্রকীটের বাঁধা সৃষ্টি করে। যার কারণে ডিম্বের সাথে শুক্রকীটের মিলন ঘটেনা। যার ফলে বাচ্চা হয় না। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।
আপনি যদি জন্মনিয়ন্ত্রণের কোন পদ্ধতি ব্যবহার না করেও বাচ্চা (baby) নিতে চাচ্ছেন কিন্তু পারছেন তাহলে এখানে আপনার চিকিৎসার প্রয়োজন আছে। আপনি নীচে দেওয়া পোস্ট গুলো থেকে আরো সাহায্য পেতে পারেন।
বাচ্চা (baby) নেওয়ার উপযুক্ত সময়
নারীর গর্ভে বেবি ধারণের জন্য কিছু উপযুক্ত সময় আছে। এই সময় গুলো সহবাস করলে গর্ভে সন্তান বা বেবি আসে। তাই বাচ্ছে গর্ভে ধারণের জন্য বাচ্চা নেওয়ার উপযুক্ত সময় গুলো সহবাস করে বাচ্ছা নেওয়ার চেষ্টা করুন।
বাচ্চা (baby) নেওয়ার পদ্ধতি
আপনি যদি সহবাসের দ্বারা বাচ্ছা নিতে চান তাহলে সহবাসের সময় বাচ্চা (baby) নেওয়ার পদ্ধতি সেক্স পজিশন গুলো ব্যবহার করুন। এই সহবাসের পজিশন গুলো দ্বারা সহবাস করলে নারীর গর্ভাশয়ে পুরুষের বীর্য ভালোভাবে পৌঁছায় এবং সহজে নারীর গর্ভে সন্তান আসে।
সন্তান গর্ভে ধারণের জন্য স্বাভাবিক পদ্ধতি গুলো প্রয়োগ করার পরেও যদি নারীর গর্ভে বাচ্ছা না আসে তাহলে মেডিকেলের পরিভাষায় একে বন্ধ্যাত্ব বলে। আর এর জন্য স্বামী স্ত্রী দুইজনেই দ্বায়ী হতে পারে অথবা দুই জনের মধ্যে যেকোন একজন দ্বায়ী হতে পারে। বন্ধ্যাত্ব হওয়ার কারণ গুলো জানতে নিচের লেখাটি পড়ুন।
লিংগ ছোট হলে কি সমস্যা, পুংলিঙ্গ উইকিপিডিয়া, পুরুষাঙ্গের ব্যায়াম, লিংগ নিস্তেজ হলে কি করব, বাংলাদেশের পুরুষাঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য, লিংগ রোগ সুস্থ পুরুষাঙ্গের বৈশিষ্ট্য, পুরুষাঙ্গের যত্ন কিভাবে নিতে হয়