Sunday, May 19, 2024
Home Blog Page 5

সভাপতিকে দোকান ভাড়া না দেওয়ায় প্রধান শিক্ষক দুলাল চৌধুরী সাময়িক বরখাস্ত, শিক্ষক সমাজে নিন্দার ঝড়!

0

বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান পরিষদ এর কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইস্কাটন গার্ডেন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুলাল চন্দ্র চৌধুরীকে স্কুলের এডহক কমিটির সভাপতি বিধিবহির্ভুতভাবে সাময়িক বরখাস্ত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। 

উইন্ডোজ পিসি’তে অ্যান্ডয়েড গেইমের বেটা উন্মুক্ত করেছে গুগল

0

উইন্ডোজ পিসি’তে অ্যান্ড্রয়েড গেইম খেলার সুযোগ করে দিতে সীমিত পরিসরে ‘গুগল প্লে গেইমস’ অ্যাপের বেটা সংস্করণ উন্মুক্ত করেছে গুগল। এতে উইন্ডোজ পিসিতে ‘মোবাইল লিজেন্ডস’, সামোনার্স ওয়ার’, ‘স্টেট অফ সার্ভাইভাল’ এবং ‘থ্রি কিংডম ট্যাকটিক্স’-এর মতো মোবাইল গেইম খেলার সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারী।

সেন্টমার্টিনকে মেরিন প্রটেক্টেড এরিয়া ঘোষণায় অভিনন্দন ডিক্যাপ্রিওর

0

বৈশ্বিক জলবায়ু ও পরিবেশ সংরক্ষণ বিষয়ে বরাবরই সজাগ দৃষ্টি হলিউড তারকা লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর। এবার বাংলাদেশের প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনকে ‘সামুদ্রিক সুরক্ষিত অঞ্চল’ বা ‘মেরিন প্রটেক্টেড এরিয়া’ হিসেবে ঘোষণা করায় বাংলাদেশ সরকার, স্থানীয় জনগণ এবং সংশ্লিষ্ট এনজিওদের অভিনন্দন জানালেন লিও।

ইন্টারনেট সংযোগ যুক্ত বাটন ফোন ২০২২

0

বর্তমানের ফিচার ফোনগুলো এতোটাই উন্নত হয়ে গিয়েছে যে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় ফোনগুলোতে। “ইন্টারনেট সংযোগ যুক্ত বাটন ফোন” এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ফোকাস প্রদান করেছে নকিয়া। স্যামসাং এর ও অল্প কয়েকটি বাটন ফোনে বেসিক ইন্টারনেট ফিচার চোখে পড়ে।

বাংলাদেশের বাজারে নতুন অনেক স্মার্টফোন ম্যানুফ্যাকচারার রয়েছে যারা ইন্টারনেট সংযোগ যুক্ত বাটন মোবাইল তৈরী করছে। তবে এই পোস্টে আমরা জানবো ইন্টারনেট সংযোগ যুক্ত সেরা বাটন ফোনসমূহ সম্পর্কে। আপনি যদি বাটন ফোনে ফেসবুক চালাতে চান বা নেট চালাতে চান তাহলে এই ফোনগুলো দেখতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ইন্টারনেট যুক্ত সেরা বাটন ফোনসমূহের দাম ও স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে বিস্তারিত।

মুসলিম দেশের অলিতে গলিতে হালাল ক্যাসিনো থাকে Lopa Rahman

0
মুসলিম দেশের অলিতে গলিতে হালাল ক্যাসিনো থাকে;
সারা রাত জুয়া খেলে তারা সুবেহ সাদিকে আল্লার নামে ডাকে!
পাপ মোচনে জুয়ার ব্যাবসার অতিরিক্ত টাকায় তারা করতে যায় হজ্জ,
মক্কার মাটিতে পাপ ধুয়ে এসে নতুন করে চলে নারী আর মদের নেশার ভুরিভোজ!
তারাই দেখি জুম্মাবারে সবার আগে মসজিদে ছুটে যায়;
দিনরাত বউ পিটিয়ে ‘মা’ নামের নারীটির পায়েই জান্নাত খুঁজে পায়!
এরাই দেখি বাংলা ভুলে গিয়ে ‘মাশাল্লাহ সুবানাল্লা’ বলে আরবীতে হাঁকে;
ছাদে-উকুন কিংবা সাদিকুন শব্দের মানে জিগাইলে বোকার মতো চেয়ে থাকে!
এরাই আবার রাস্তার কোনো নর্দমার কাদা লেগে থাকা গরীবকে দেখে ‘ছোটোলোক’ বলে অনাবিল আনন্দ পান
,lopa rahman nastik
মসজিদ মাদ্রাসায় যাকাতের টাকাগুলো সব ঢেলে দিয়ে বেহেশতে যাবার সুখে জমজমের পানি দিয়ে এরাই করে স্নান!
নিত্য মসজিদে যায় কিন্তু ‘মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত’ কইলেই হয় তাদের অপমান!
এসব দেখে আমি লোপা বিস্ময়ে হয়ে যাই হতবাক;
হিজাবী বোনেরা দেখি টাইট জামা পরে নিতম্ব দুলিয়ে প্রেম করতে যায় ঝাঁকে ঝাঁক!
মুসলিম সমাজের এরাই মুমিন উজ্জল করিতেছে বাকি মুমিনদের সর্দি ভরা নাক! 🤪
Lopa Rahman
24.09.2019

I’ve had letters from klansmen’: Jennifer Beals on Flashdance, The L Word and fighting to get diverse stories told

0

Jennifer Beals is talking to me by Zoom from … “Do I have to say?” she asks. Not really, I tell her. “I can tell you there’s a blizzard outside and it’s really beautiful.” Her reticence, which lasts about 30 seconds, is because she is in New York, filming a yet to be announced new season of Law & Order. You could imagine her taking a friend’s secret to the grave; she is very cagey about where she lives, tending to call herself “nomadic” and describing her home as “the middle of nowhere” (in reality, somewhere near Los Angeles). Commercial discretion, though? Not so much.

ধর্ম মাতালেরা বলে বেড়াচ্ছে লতা মঙ্গেশকর নাকি জাহান্নামে যাবেন, ভারতীয় গান নাকি মুসলমানদের জন্য হারাম

0
বাংলাদেশের ধর্ম মাতালেরা বলে বেড়াচ্ছে লতা মঙ্গেশকর নাকি জাহান্নামে যাবেন, ভারতীয় গান নাকি মুসলমানদের জন্য হারাম ইত্যাদি ইত্যাদি।
আচ্ছা, লতার গানের সুর চুরি করে ওয়াজ করা বুঝি খুব আরামের তাইনা? তখন এগুলো আর হারাম থাকে না।
লতা মঙ্গেশকরের
সাঈদী থেকে শুরু করে আজহারী, প্রায় সব ক’টা মোল্লার গানের সুর লতা মঙ্গেশকর এর বিভিন্ন গান থেকে চুরি করা।
৩৬ টির বেশি ভাষায় ৩০ হাজার এর বেশি গান গেয়েছেন কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর৷
স্বর্গ নরক যদি থেকেও থাকে এবং তোমাদের(ইসলামের) বিশ্বাস অনুযায়ী লতা মঙ্গেশকর যদি জানান্নামি হয়েও থাকেন তবে আমি জাহান্নামেই যেতে চাই। অন্ততপক্ষে লতা মঙ্গেশকরদের মত মানুষদের জন্য জাহান্নামেই যেতে চাই।
ইসলামের বিশ্বাস, নির্দেশনা মোতাবেক পৃথিবীর প্রায় সকল কিংবদন্তী জাহান্নামি হবেন। অসুবিধা কি?
মোল্লাদের সাথে জান্নাতে যাওয়ার মত শাস্তি আর কী হতে পারে?
ধর্মান্ধগুলোর আচারব্যবহার খেয়াল করলে স্পষ্ট হবেন, তাদের সাথে অন্ততপক্ষে সুস্থ মানুষ পথ চলতে চাইবেন না।

asad noor

যাও তোমরা, জান্নাতে যাও। ধর্ম মাতালেরা, তোমাদের জন্য জান্নাতই উপযুক্ত স্থান।
দেখতেই তো পাচ্ছি, যে দেশে যতো বেশি ধর্ম মাতাল, সে দেশ ততোই বড় বড় একেকটা জান্নাত।
আর তোমরা তোমাদের জান্নাত ছেড়ে নাস্তিক, সেকুলারদের দেশে যাওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকো।
জান্নাতে গিয়েও যে তোমরা একই কাজ করবে সেটা তোমাদের আচরণ বলে দিচ্ছে৷
যাও, জান্নাতে যাও, জান্নাতেই থাকো।

 

 

 

দিনে সংসার, রাতে পড়াশোনা : বিসিএস জয়ের গল্প ফারজানার

0

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী উম্মে হাবিবা ফারজানা। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর স্বপ্নগুলো ডানা মেলে ধরার আগেই তাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছে। সংসার সামলে পড়াশোনাটা যেন যুদ্ধ জয়ের মতোই ছিল। চার বছর পড়ালেখা থেকে অনেকটা বিচ্ছিন্নও ছিলেন তিনি। এতোকিছুর পরেও তিনি ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। অদম্য ইচ্ছা আর অধ্যবসায়ে তিনি এখন একজন সফল নারী। জীবনের প্রথমবার বিসিএস দিয়েই তিনি প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তবে তার সেই বিসিএস জয়ের গল্পটা সহজ ছিল না। কঠিন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে তাকে। তিনি মাদারীপুর জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে যোগ দিয়েছেন।

কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেল দৃষ্টান্ত তৈরি করবে, বললেন মিশা

ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণ প্যানেল দৃষ্টান্ত তৈরি করবে বলে মন্তব্য করেছেন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির বিদায়ি সভাপতি মিশা সওদাগর। আজ রবিবার রাজধানীর বিএফডিসিতে নির্বাচিত সদস্যদের শপথ অনুষ্ঠান ছিল। এ অনুষ্ঠানে শনিবার জায়েদের প্রার্থিতা বাতিল করে নির্বাচিত নিপুণও উপস্থিত ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৫টায় মিশা সওদাগর নিজেই শপথ পাঠ করান নতুন সভাপতিকে।

হাবিজাবি লোকদের সঙ্গে প্রেম করার চেয়ে বেড়াল নিয়ে খেলা করা অনেক ভালো।facebooK: তসলিমা নাসরিন

0
অনেকদিন প্রেম না করলে এমন হয়, প্রেম করতে ভুলে যাই। প্রেম না করে বছরের পর বছর কী করে যে পার করি! ভাবলেই কষ্ট হতে থাকে সারা শরীরে। প্রেম কার সঙ্গে করবো? হাবিজাবি লোকদের সঙ্গে প্রেম করার চেয়ে বেড়াল নিয়ে খেলা করা অনেক ভালো। প্রেম না করার অনেক সুবিধে আছে, প্রচুর সময় জোটে যা ভালো লাগে তা করার, পড়ার, লেখার, ভাবার,কোথাও যাবার। প্রেমিক থাকা মানে চব্বিশ ঘণ্টা তাকে নিয়ে থাকতে হবে, তার সঙ্গে কথা বলতে হবে, তাকে নিয়ে চিন্তা করতে হবে, ঘন ঘন তাকে ফোন করতে হবে, টেক্সট করতে হবে, তার সুবিধে অসুবিধে দেখতে হবে, সে কী খেতে কী শুনতে কী করতে পছন্দ করে–সব মুখস্ত রাখতে হবে, তার জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে, সে বেড়াতে চাইলে বেড়াতে যেতে হবে, সঙ্গে বসে খেতে হবে, শুতে চাইলে শুতে হবে, যা কিছুই বলুক, যত অর্থহীন কথাই বলুক, মন দিয়ে শুনতে হবে। এসব ভাবলে আমার গায়ে জ্বর চলে আসে। ফুলটাইম প্রেমিকের বদলে পার্ট টাইম প্রেমিক থাকা ঢের ভালো। আমার জীবনটা বেশির ভাগ সময় আমারই রইলো, ফুল টাইমের ধকল থেকে বাঁচলো, পর্বতপ্রমাণ দায়িত্বের বোঝা বয়ে হাড়গোড় গুঁড়ো হল না, মাঝে মধ্যে তুমুল প্রেমও হল, শুকিয়ে যাওয়া থেকে বাঁচলো জীবন।
কিন্তু সাপিয়োসেক্সুয়ালদের জন্য যার তার সঙ্গে প্রেম করা একটু অসুবিধেই বটে। সাপিয়োসেক্সুয়ালরা প্রতিভাবান, বুদ্ধিদীপ্ত মানুষ ছাড়া আর কারও প্রতি আকৃষ্ট হয় না। একটা ছ’ফুট হ্যাণ্ডসাম গবেট এনে দাও, দু মিনিট কথা বলে আমি আগ্রহ হারিয়ে ফেলবো। শেষ প্রেম তিন বছর আগে করেছিলাম। পার্ট টাইমই ছিল। কিন্তু বেচারা এমনই ফুল টাইম প্রেমিকের মতো আচরণ শুরু করেছিল, যে, আমার লেখাপড়ার বারোটা বেজেছিল। উপদ্রব বিদেয় হয়েছে, বেঁচেছি। আজ আবার তিনবছরের হিসেবটা করে মনে হচ্ছে জীবন শুকিয়ে যাচ্ছে, কালে ভদ্রে একটু মদ্যপান করার মতো কালে ভদ্রে একটুখানি প্রেম না হলে মনে হচ্ছে আর চলছে না। দীর্ঘ দিন লেখাপড়ায় ডুবে থাকলে নিজেকে কেমন জম্বি বলে মনে হয়, তখন আড়মোড়া ভেঙে, উঠে, চা টা খেয়ে, চান টান করে, বিছানায় গা এলিয়ে দিলে ইচ্ছে হয় কেউ এসে ঠোঁটে আলতো করে একটু চুমু খাক, কবিতা শোনাক, একটুখানি ভালোবাসুক। উন্মাদের মতো ভালোবাসুক, চাইনা। ও খুব রক্তক্ষয়ী। বেশ ক’বার আমাকে ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’ বলে পালাতে হয়েছে।
চিরকালই আমি ভুল মানুষের সঙ্গে প্রেম করেছি, এতে সবচেয়ে বড় যে সুবিধে হয়েছে তা হল কারও সঙ্গে দীর্ঘকাল সংসার করতে হয়নি আমার। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ একটা লোক আমার শোবার ঘরে, আমার পড়ার ঘরে, আমার বসার ঘরে, আমার বারান্দায়, আমার বাথরুমে অবাধ বিচরণ করবে, আর ভালোবাসার শর্ত হিসেবে আমার তাকে বর্ণনা করতে হবে আমি কোথায় গেলাম, কী করলাম, কী লিখলাম, কী ভাবলাম, কী খেলাম, থেকে থেকে মিষ্টি মিষ্টি হাসতে হবে আর তাকে সুখ শান্তি দিতে সকাল সন্ধ্যা বলতে হবে অথবা বোঝাতে হবে যে তাকে ভালোবাসি, — ভাবলে আমার শ্বাসকষ্ট হতে থাকে। ভালোবাসলে যে কারও গাধামো আর ছাগলামোকেও মধুর মনে হয়, জানি।
দীর্ঘদিন ভালোবাসা পেলে পদার্থও কিন্তু অপদার্থ হয়ে ওঠে, আর অপদার্থের সঙ্গে এক বাড়িতে জীবন যাপন বেশিদিন করলে সত্যিকার জম্বি হয়ে যেতে হয়। পাড় পাওয়ার কোনও পথ থাকে না। মাঝে মধ্যে ভাবি, ভুল প্রেমিকের বদলে ঠিকঠাক প্রেমিক পেলে সর্বনাশ হতো আমার। ওই এক চেহারা দেখতে দেখতে, ওই এক পড়া-বই বারবার পড়তে পড়তে, বিরক্ত হওয়ারও বোধশক্তিও বোধহয় হারিয়ে যেত। দীর্ঘদিন কারও সঙ্গে বাস করলে ওই হয়, বোধবুদ্ধি লোপ পেয়ে যায়। তারপর বাচ্চা কাচ্চা ঘটে যাওয়া মানে তো নির্ঘাত পরপারে চলে যাওয়া। ভুল প্রেমিকেরা আমাকে জন্মের বাঁচা বাঁচিয়েছে। এখন একখানা ভুল প্রেমিক জুটে গেলে দীর্ঘ তিন বছরের প্রেমহীন জীবনের দুঃখও কিছু ঘোচানো যাবে। মুশকিল হল, ওই জোটানো জিনিসটাই আমি সারাজীবনে পারিনি। ও পথে আমার পা এক পাও চলে না। লোকেরা বরং সময় সময় আমাকে জুটিয়ে নিয়েছে। আমার নিজের পছন্দে একটি প্রেমও আমি আজ অবদি করিনি। অন্যের পছন্দের বলি হয়েছি কেবল। ভাবলে শিউরে উঠি।
এই তো গত সপ্তাহে এক চোখ ধাঁধানো বেল্জ যুবকের সঙ্গে পরিচয় হল। নিউরোসায়েন্সে পিএইচডি করেছে, এখন শখের ফিল্ম ফেস্টিভেল সামলাচ্ছে ক’দিনের জন্য। আমি ছিলাম ওই মিলেনিয়াম ফিল্ম ফেস্টিভেলের অতিথি। ওকে দেখে আমার মনে হল প্রেম করার জন্য পারফেক্ট একটা ছেলে। বুদ্ধিদীপ্ত, তার ওপর সুদর্শন। কিন্তু হলে কী হবে, ওর বয়স সাতাশ। আমার হাঁটুর বয়সী। বয়সটা শুনে প্রেমের উদ্রেক হওয়ার বদলে একটুখানি স্নেহের উদ্রেক হল। এখানেই পুরুষের মতো হতে পারি না। না পারার পেছনে কতটা আমি আর কতটা সমাজের মরালিটি লেশন, তা মাপা হয়নি। হাঁটুর বয়সী মেয়েদের সঙ্গে পুরুষেরা দিব্যি প্রেম করছে। আর মেয়েদের যেন বেছে নিতেই হবে দ্বিগুণ ত্রিগুণ বয়সী বুড়ো ভামকে। না, আজকাল বুড়োদের আমি আমার ত্রিসীমানায় ঘেষতে দিতে রাজি নই।
কলকাতার এক ভেতরে-ভেতরে-বুড়ো-কিন্তু-বাইরে-বাইরে-তুখোড়-যুবকের প্রেমে হঠাৎ করে পড়েছিলাম, কী ভীষণ ঠকাই না ঠকেছিলাম। লাভের লাভ এক বই কবিতা লেখা হয়েছে। যদিও খুব জ্ঞানীগুণী দার্শনিকের মতো আমরা প্রায়ই বলি, জীবন একবারই আসে,জীবন খুব ছোট, চোখের পলকে ফুরিয়ে যায়, জীবনটাকে উপভোগ করো, সাধ মিটিয়ে প্রেম করো–কিন্তু বুঝি যে বলা সহজ, করাটা সহজ নয়। প্রেম করা কি অতই সহজ! বিশেষ করে মেয়ে হয়ে জন্মালে, এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজে, পুরুষেরা যেখানে রাজা, আর মেয়েরা প্রজা? প্রভু আর দাসির সম্পর্কের তুলনা নাহয় আজ বাদই দিলাম। নারী-পুরুষে সমানাধিকার নেই যে সমাজে, সে সমাজে নারী পুরুষের মধ্যে আর যা কিছু হোক, প্রেম হয় না। সমকামীদের সম্পর্ক বিষমকামীদের সম্পর্কের তুলনায়, আমি মনে করি, ঢের ভালো।
অন্তত জেণ্ডারের বৈষম্যটা ওই সম্পর্কে নেই। প্রেম করার চেয়ে বরং সেক্স করা ভালো এইসব সমাজে। তাই বা বলি কী করে, সেক্সটা পুরুষরা ভাবে, অব দ্য পুরুষ, ফর দ্য পুরুষ, বাই দ্য পুরুষ। ভারতীয় উপমহাদেশের কোনও পুরুষের মুখে আমি আজ অবদি শুনিনি, ‘উই মেইক লাভ’, এ যাবৎ যা শুনেছি, তা হল, ‘আই মেইক লাভ টু হার’। এমন যারা বলে তাদের সঙ্গে শুতে ইচ্ছে করে? একদমই না। শুধু বলেই না, মনে প্রাণে বিশ্বাস করে যে সেক্সটা ‘ম্যান থিঙ্গ’। বড় করুণা হয় বেচারা পুরুষগুলোর জন্য। দাসিবাঁদি, অধঃস্তনদের জীবনসঙ্গী করে জেনারেশনের পর জেনারেশন কাটিয়ে গেল। সমকক্ষ অথবা সমানে সমান মেয়েদের সঙ্গে একটা সভ্য সমৃদ্ধ জীবন কাটালো না। পুরুষ-নারীতে এত বড় এক (মেন-মেইড) ব্যবধান তৈরি করা হয়েছে যে এটা সারাতে আরও ক’শ বছর লাগে কে জানে!
জানি অনেকে অবাক হচ্ছে, এই বয়সেও প্রেম আর সেক্স নিয়ে ভাবছি আমি! আসলে ওরা তো ওদের মা দিদিমাকে দেখেছে কুড়িতেই বুড়ি হতে, না হলেও ‘মেয়েরা কুড়িতেই বুড়ি’ প্রবাদটা তো শুনতে শুনতে বড় হয়েছে! এইসব নিম্নমানের নারীবিরোধী প্রবাদ একসময় আমাকেও প্রভাবিত করতো। উনিশ পেরোতেই হুড়মুড় করে আমার ভেতরে বার্ধক্য চলে এলো। একুশ বছর বয়সে বেশ অনেকগুলো মৃত্যুর কবিতা লিখে ফেলেছিলাম। জীবন আসলে আমি যাপন করতে শুরু করেছি আমার চল্লিশের পর থেকে। এর আগে প্রতি বছরই আমাকে লোকেরা ভাবতে বাধ্য করতো যে জীবন ফুরিয়ে গেছে, যদিও ভীষণ টগবগে জীবন আমি যাপন করে গেছি, পুরুষতণ্ত্রের গায়ে চাবুক চালানোর মতো স্পর্ধা করেছি, সেই ষোলা সতেরো বছর বয়স থেকেই প্রচলিত কোনও নিয়ম কানুন মানিনি, নানা প্রথা আর নিষেধের দেয়াল ডিঙিয়েছি একা একা, রীতিগুলো পায়ে মাড়িয়েছি, বাধাগুলো ছুড়ে ফেলেছি, অসম্ভব অসম্ভব কাণ্ড করেছি।
আমার জীবনে প্রেমের খুব বড় ভূমিকা কখনও ছিল না। যখন প্রেমের পেছনে যৌবন ব্যয় করার কথা, ব্যয় করেছি প্রেমপ্রার্থী যুবকদের সামনে উঁচু দেয়াল তৈরি করতে, যেন আমার ছায়াই কখনও না মাড়াতে পারে। সেই কিশোরী বয়স থেকেই আমি ছিলাম ধরা ছোঁয়ার বাইরে একটা মেয়ে। বাবার বাড়ি-কাম-দূর্গে জীবনের বেশির ভাগ সময় কেটেছে। হাসপাতালের চারদেয়ালের মধ্যে ডাক্তারি পড়ায় আর ডাক্তারি করায় ব্যস্ত থেকেছি। কুড়ির কোঠায় বয়স, সুন্দরী বিদুষী ডাক্তার-কাম- লেখক, তাও আবার জনপ্রিয় লেখক, লোভ করেনি ছেলে কমই ছিল। গা বাঁচাতেই ব্যস্ত ছিলাম, প্রেম করার ইচ্ছে হঠাৎ হঠাৎ উদয় হতো, কিন্তু সে কল্পনার কোনও ভালমানুষ পুরুষের সঙ্গে।
বাস্তবে যে কটা পুরুষকে চোখের সামনে দেখেছি, কেউই আমার সেই ভালোমানুষ পুরুষটার মতো ছিল না। নিতান্তই সরল সহজ, মিথ্যে না বোঝা, জটিলতা না বোঝা, হিংসে বিদ্বেষ, ছল চাতুরি না বোঝা, সাহিত্যে আর চিকিৎসাশাস্ত্রে বুঁদ হয়ে থাকা আমি তারপরও দু’একজন বাস্তবের পুরুষকে ভালোমানুষ কল্পনা করে নিয়েছিলাম, নেওয়ার দুদিন পরই জ্বলে পুড়ে ছাই হতে হল। বলে না, চুন খেয়ে মুখ পুড়লে দই দেখে ভয় লাগে। আমারও তাই হয়েছিল, ধেয়ে আসা পুরুষদের আমার মনে হতো নরকের আগুন। না, আমাকে স্পর্শ করতে পারতো না কেউ। একটা অদৃশ্য দূর্গ চিরকালই আমি রচনা করে রেখেছি। আমি ছাড়া কারও সাধ্য নেই সেই দূর্গের দরজা খোলে।
জীবনের অনেকটা পথ চলা শেষ করে, একটা জিনিস আমার জানা হয়েছে, খুব কম পুরুষই, সে দেশের হোক বিদেশের হোক, সাদা হোক কালো হোক, নারী-পুরুষের সমানাধিকারে যে মেয়েরা প্রবল ভাবে বিশ্বাস করে, সেই সচেতন, শিক্ষিত, স্বনির্ভর মেয়েদের সঙ্গে সংসার করতে বা প্রেম করতে আগ্রহী। পুরুষ যদি ইনসিকিউর না হতো, পুরুষতন্ত্রকে কবেই সমাজ-ছাড়া করতো। আত্মবিশ্বাস না থাকা পুরুষই বৈষম্যের পুরোনো প্রথাকে আঁকড়ে ধরে রাখে, তাদের ভীষণ ভয়, পুরুষতণ্ত্র ভেঙে পড়লেই বুঝি মেয়েরা পুরুষের প্রভু বনে যাবে, হাজার বছর ধরে পুরুষদের নির্যাতন করবে, যেরকম নির্যাতন হাজার বছর ধরে পুরুষেরা করছে মেয়েদের। ইনসিকিউর লোকদের সঙ্গে প্রেম করে আনন্দ নেই, এ কথা নিশ্চয় করে বলতে পারি।
facebooK: তসলিমা নাসরিন

Viral video of cats expressing their love on the middle of the road by making heart with tails

0

 

On the Internet, we get to see many cute videos of animals which attract us a lot. A video of cats is going viral on social media in which two cats are expressing their love for each other in a different way. He is such a beautiful force, without which no creature can survive, whether it is human or animal. Everyone needs this beautiful feeling in life.

প্রিয়’-র পক্ষ থেকে বিনামূল্যে বা স্বল্পমূল্যে ল্যাপটপ নিয়ে নিন (সময় সীমিত)

0

আসসালামু আলাইকুম!

 

কেমন আছেন সবাই।

 

বাংলাদেশের খুবই বড় একটি অরগানাইজেশান “প্রিয়”। প্রিয় নিয়ে এসেছে দেশব্যাপী শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে এবং স্বল্পমূল্যে ল্যাপটপ।

 

বর্তমান যুগে শিক্ষা উপকরণ হিসেবে ল্যাপটপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই শিক্ষার্থীদের একটি ল্যাপটপ হলে তার শিক্ষা কার্যক্রম আরও উন্নত হতে পারে। এই চিন্তা থেকেই উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে।

 

বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষার্থী তাঁর শিক্ষাজীবনে ল্যাপটপের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে আবেদন করতে পারবেন।শেষ সময়ঃ ২৬শে মার্চ ২০২২

 

প্রিয় ল্যাপটপ ব্যাংকে আপনি আপনার পুরনো ল্যাপটপটি ডোনেটও করতে পারবেন।তারা সেই ল্যাপটপগুলো মেরামত করে শিক্ষার্থীদের উপহার দিবে।

 

আবেদনের লিংস্বল্পমূল্যে ল্যাপটপ নিয়ে নিন (সময় সীমিত)কঃ priyo.org

রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধে কার পাল্লা ভারী? জেনে নিন দুই দেশের সামরিক শক্তি

0

রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধের ক্রমবর্ধমান উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ন্যাটো এবং পশ্চিমী দেশগুলো তৎপর রয়েছে। ইতোমধ্যেই আমেরিকা, ব্রিটেন, সুইডেন, ও তুরস্কের মত দেশগুলো ইউক্রেনে অস্ত্র সরবরাহ শুরু করেছে।

কাশ্মীরের একটি মন্দিরে ভিড়ে পদদলিত হয়ে নিহত ১২

অন্যদিকে, রাশিয়াও ইউক্রেন সীমান্তে বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, ট্যাংক, কামান, অস্ত্রবাহী যানসহ প্রায় লাখো সেনা মোতায়েন করেছে।

 

এই বিরোধ নিরসনের জন্য রাশিয়ার সাথে যুক্তরাষ্ট্র শান্তি বৈঠক করলেও ইউক্রেনে দূতাবাস খালি হতে শুরু করেছে। পাশাপাশি, দুই দেশই ভেতরে ভেতরে সামরিকভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, শিগগিরই যুদ্ধের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞমহল। তবে, এই যুদ্ধে কোনপক্ষ জিতবে তা নিয়েও শুরু হয়েছে জল্পনা।

 

২০১৪ সাল থেকে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। ওই বছর রাশিয়া আক্রমণ করে ইউক্রেনের ক্রিমিয়া উপদ্বীপ নিজেদের সঙ্গে সংযুক্ত করে। সে সময় ইউক্রেনীয় সৈন্যরা রুশ সেনাদের রুখতে প্রাণপণে যুদ্ধ করলেও তারা সফল হতে পারেনি। বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর মনোবল অটুট থাকলেও তাদের অস্ত্রের অভাব রয়েছে। এই অস্ত্রের ঘাটতি মেটাতে ন্যাটোর দেশগুলো প্রকাশ্যে ইউক্রেনকে সাহায্য করছে।

 

সম্প্রতি আমেরিকা তাদের অনেক যুদ্ধজাহাজ ও অস্ত্র ইউক্রেনে পাঠিয়েছে। এই অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান, সশস্ত্র যানবাহন এবং ট্যাংক। শুধু তাই নয়, মার্কিন সেনাবাহিনীর একটি ইউনিট রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য ইউক্রেনের সেনাবাহিনী এবং গেরিলা যোদ্ধাদের প্রশিক্ষণও দিচ্ছে বলে খবরে জানা গেছে।

 

তবে, ইউক্রেনের তুলনায় সামরিকভাবে এগিয়ে রয়েছে রাশিয়া। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স অনুযায়ী, এই দুই দেশেরই সামরিক শক্তির পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ পাওয়া গেছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মোট সৈন্য যথাক্রমে ১১ লাখ এবং ২৯ লাখ। যাদের মধ্যে ইউক্রেনের সক্রিয় সৈন্য রয়েছে ২ লাখ এবং রাশিয়ার ক্ষেত্রে এই সংখ্যা ৯ লাখ। বাকিরা রয়েছে রিজার্ভ সৈনিকের তালিকায়। এছাড়াও, সামরিক অস্ত্রশস্ত্র, যুদ্ধবিমান, সশস্ত্র যানবাহন প্রতিটি ক্ষেত্রেই ইউক্রেনের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে রাশিয়া।

সৌদি আরবে সিনেমা হল রয়েছে ১৫৪টি, বছরে আয় ৩৮৫০ কোটি টাকা

উল্লেখ্য, ইউক্রেন ঐতিহ্যগতভাবে সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ। ৩০ বছর আগে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির সময় এটি বর্তমান রাশিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের যুগ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বন্দর এবং সামরিক ইউনিট ইউক্রেনের অংশে চলে আসে। ২০১৪ সালে যখন ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অপসারিত হন তখন পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত শক্তিশালী ছিল।

 

কিন্তু, তাকে অপসারণের সাথে সাথেই ইউক্রেনে রাশিয়া বিরোধী সরকার চলে আসে। এর ফলে ইউক্রেনের রুশ-ভাষী অঞ্চলে উত্তেজনা দেখা দেয়। তারপরই ২০১৪ সালে রাশিয়া ক্রিমিয়া আক্রমণ করে এবং সংযুক্ত করে। ক্রিমিয়ায় রাশিয়াপন্থী বিদ্রোহী ও ইউক্রেনীয় বাহিনীর মধ্যে লড়াইয়ে ১৪ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়।

 

 

তবে, বর্তমান যুদ্ধের কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেছেন, ২০১৪ সাল থেকে ইউক্রেন মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক সংস্থা ন্যাটোর সদস্য হতে চায়। এতে রাশিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ অনেক বেড়েছে। রাশিয়া চায় না ন্যাটো তার সীমান্তে প্রবেশ করুক। ইউক্রেনের কারণে মার্কিন সেনাবাহিনী এবং অন্যান্য শত্রু দেশ রাশিয়ার সীমান্তে পৌঁছে যাচ্ছে। আর এতেই ক্ষুব্ধ তারা।

ইতিহাসের ষষ্ঠ সর্বোচ্চ আয় ‘স্পাইডার-ম্যান: নো ওয়ে হোমে’র

গত কয়েক বছর ধরে মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা ক্রমাগত ইউক্রেন সফরে আসছেন। অনেক সময় ইউক্রেন ও রাশিয়া সীমান্তে মার্কিন সেনাদেরও দেখা গেছে। রাশিয়া এটিকে একটি বিশাল হুমকি হিসেবে দেখছে এবং বারবার ইউক্রেনের সাথে উত্তেজনা বন্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। যদিও, রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার জন্য ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রও কিনেছে.

এদিকে, রুশ-ভাষী মানুষ ইউক্রেনের জনসংখ্যার প্রায় ছয় ভাগের এক ভাগ। তাই রাশিয়া দাবি করছে যে, ইউক্রেনের ওই মানুষদের নিরাপত্তাও ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

২০৩১ সালে পৃথিবীতে ধসে পড়বে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন

0

 

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস) ২০৩০ সাল পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাওয়ার পর পৃথিবীতে ধসে পড়বে। ২০৩১ সালের শুরুর দিকে এটি প্রশান্ত মহাসাগরে পড়বে বলে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা জানিয়েছে।

ভারতে বসে আমেরিকায় সাড়ে পাঁচশ’ কোটি টাকা হাতিয়ে নেন এই যুবক

0

নাম তার সাগর ঠক্কর ওরফে স্যাগি। জন্ম মধ্যবিত্ত পরিবারে। এক রুমের কষ্টসাধ্য জীবন থেকে বনে যান কোটিপতি। আর এখন জেলবন্দি ২৮ বছরের সাগর।

 

Amazon.com Gift Card in Gold Hearts Box

0

Price:   $25.00

Gift amount ($25 – $2,000):

Buy Now >>

Amazon.com Gift Card in Gold Hearts Box

In Stock. Ships from and sold by ACI Gift Cards LLC, an Amazon company. Gift Card is affixed inside a gift box Gift amount may not be printed on Gift Cards Gift Card has no fees and no expiration date No returns and no refunds on Gift Cards Gift Card is redeemable towards millions of items storewide at Amazon.com Scan and redeem any Gift Card with a mobile or tablet device via the Amazon App Free One-Day Shipping (where available) Customized gift message, if chosen at check-out, only appears on packing slip and not on the actual gift card or carrier Amazon.com Gift Cards are subject to our Terms and Conditions . Have an Amazon Gift Card? Redeem it here

This item cannot be shipped to your selected delivery location. Please choose a different delivery location.

  • The beautiful rose is implied as the flower of happiness, and those who get him will always be sweet and happy. They are like beautiful messengers, bringing us infinite sweetness and happiness.
  • This colorful rose flower will never wither and die. The Eternal Rose Flower is perfect and impeccable. It is as full of infinite hope and beauty as a rainbow.
  • Each rose of Shangtianfeng is carefully designed and packaged. Each rose is an elegant and unique artwork, and is an amazing symbol of long-term friendship, beauty and love. Every rose contains your boundless love for the one you love. Use it for role playing, which will surprise her, make her happy and create a bright and romantic environment for your family dinners, weddings, parties, etc. Very suitable for making Christmas decorations
  • Buy Now >>

    Model Name Canon EOS R + RF24-105mm F4-7.1 IS STM Lens Kit

  • The beautiful rose is implied as the flower of happiness, and those who get him will always be sweet and happy. They are like beautiful messengers, bringing us infinite sweetness and happiness.
  • This colorful rose flower will never wither and die. The Eternal Rose Flower is perfect and impeccable. It is as full of infinite hope and beauty as a rainbow.
  • Each rose of Shangtianfeng is carefully designed and packaged. Each rose is an elegant and unique artwork, and is an amazing symbol of long-term friendship, beauty and love. Every rose contains your boundless love for the one you love. Use it for role playing, which will surprise her, make her happy and create a bright and romantic environment for your family dinners, weddings, parties, etc. Very suitable for making Christmas decorations

amazon gift card with box, heart gift card amazon com gift card in a holiday pop up box, amazon plastic gift cards, amazon gift card packaging, amazon com gift card in a holiday gift box (various designs), amazon black gift card, amazon gift card santa

স্বেচ্ছামৃত্যু কিছু দেশে বৈধ, কিছু দেশ একে বৈধ করার জন্য চেষ্টা করছে।

কাল রাতে মহসীন খানের আত্ম-হত্যার ভিডিওটি দেখলাম। এক সেকেণ্ড আগেই যিনি কথা বলছিলেন, তিনি মৃত পড়ে আছেন। জীবন আর মৃত্যুর মাঝখানে হয়তো এক সুতোরও ব্যবধান নেই। চেয়ারে এলিয়ে পড়া তাঁর নিস্পন্দ শরীরটি দেখছিলাম আর দীর্ঘশ্বাস ফেলছিলাম। ভাবছিলাম এরকম অভিমান তো কত মানুষেরই থাকে। অভিমান কতোটা তীব্র হলে মানুষ আত্ম-হত্যা করতে পারে, আমি জানি না। অসুখ, উপেক্ষা, অপমান, প্রতারণা, আঘাত, কত কিছুরই তো শিকার আমি।

Nusrat Jahan: “আমি মুসলিম, যশ হিন্দু, আমাদের ছেলে হবে সেক্যুলার,” বললেন নুসরত

0

কলকাতা, ০২ ফেব্রুয়ারি – ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য নুসরাত জাহান এবার মুখ খুললেন ছেলে ঈশানের ধর্ম নিয়ে। এক সাক্ষাৎকারে টালিগঞ্জের এই নায়িকা বলেন, ‘একজন ভালো মানুষের মতো বেড়ে উঠবে ঈশান। আমি মুসলিম, যশ হিন্দু। আমাদের সন্তান দুই ধর্ম থেকেই ভালো বিষয়টি শিক্ষা নেবে।’ খবর ইন্ডিয়া টুডের।

নুসরাত বলেন, ‘অভিভাবক হিসেবে আমরা দু’জনেই খুবই উদারমনস্ক। আমাদের বাড়িতে দীপাবলি, দুর্গাপূজা, ঈদ, ক্রিসমাস পালন করা হয়। আমার মনে হয় ঈশানের সামনে আমরা প্রকৃত ধর্ম নিরপেক্ষ ভারতের উদাহরণ তুলে ধরতে পারব। ঈশান ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের আদর্শ নাগরিক হিসেবে বড় হবে, এটাই আমার বিশ্বাস।’

এর আগে তুমুল বিতর্কের মাঝে জানা যায়, নুসরাতের পুত্র ঈশানের বাবা চিত্রনায়ক যশ দাশগুপ্ত। ধারণা ছিল, এর মধ্য দিয়ে যশ-নুসরাতের বিষয়টি ভাটা পড়বে। কিন্তু তারা দু’জন দুই ধর্মের অনুসারী। কিছুদিন ধরে কথা উড়ছে, কোন ধর্ম মতে বিয়ে করেছেন তারা! এবার নতুন এই সাক্ষাৎকারে ছেলের ধর্মের বিষয়টি স্পষ্ট করলেন নুসরাত।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে তুরস্কে উড়ে গিয়ে ব্যবসায়ী নিখিল জৈনকে বিয়ে করেন নুসরাত। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সেই সম্পর্কে ভাঙন ধরে। তখন সামনে আসে অভিনেতা যশ দাশগুপ্তর নাম। গত বছর আলিপুর আদালত জানান, নুসরাত ও নিখিলের বিয়ে বৈধ নয়! তবে সব আলোচনা ভুলে স্বামী-সন্তান ও ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত নুসরাত জাহান।

আলোচিত এই অভিনেত্রী গত বছরের পুরোটা সময় টানা খবরের শিরোনামে ছিলেন তৃণমূলের এই সাংসদ। প্রথমে বিবাহবিচ্ছেদ, এরপর অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবরে তোলপাড় শুরু হয় টলিপাড়ায়। নানা জলঘোলা হওয়ার পর পুত্রসন্তানের মা হন নুসরাত। তারপর প্রশ্ন উঠে এই সন্তানের বাবা কে? প্রথমে বিষয়টি নিয়ে চুপ থাকলেও পরে সব স্পষ্ট হয়।

ঝর্ণা নাস্তিক হয়ে গেছে, ছোট কাপড় পরেছে, এবং এক হিন্দুকে বিয়ে করেছে। তসলিমা নাসরিন

0
কী ঘটেছে?
মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামের মেয়ে ঝর্ণা চৌধুরীর পরিবারকে স্থানীয় মসজিদ কমিটি সমাজচ্যুত করেছে। ঝর্ণা চৌধুরী উচ্চ শিক্ষার জন্য আমেরিকায় চলে যাওয়ার পরই মসজিদ কমিটির লোকেরা সালিশ বসায়। অভিযোগ কী? ঝর্ণা নাস্তিক হয়ে গেছে, ঝর্ণা ছোট কাপড় পরেছে, ঝর্ণা হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করেছে। সালিশে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, ঝর্ণার পরিবারকে একঘরে করা হবে। করা হয়েছেও। ঝর্ণা আমেরিকায় গিয়ে কাকে বিয়ে করলো, কী কাপড় পরলো, কী বিশ্বাস করলো তা নিয়ে এত কেন মাথাব্যথা মসজিদ কমিটির?
শোনা যায়, ঝর্ণা কৃষ্ণপুর গ্রামে থাকাকালীন নারী অধিকারের পক্ষে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন, সে কারণেই স্থানীয় মৌলবাদী দল ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে ঝর্ণার বিরুদ্ধে। তারা ঝর্ণার নিন্দে করতে থাকে, ছড়াতে থাকে অপবাদ। রাগের কারণ ওটিই, কেন সে নারীর অধিকার দাবি করে! নারীবিদ্বেষীরা আর যাকেই সহ্য করুক, নারীর অধিকারের দাবি যারা করে, তাদের সহ্য করে না।
হয়তো ঝর্ণার পরিবারকে একঘরে করার ব্যাপারে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন অনেকেই আপত্তি করবেন, এবং শেষ পর্যন্ত এই শাস্তিটি কার্যকর হবে না। কিন্তু কী কারণে ঝর্ণার পরিবারকে সমাজচ্যুত করার চিন্তা মাথায় এলো, সেটি নিয়ে ভাবতে হবে। সেটি হলো, ঝর্ণা নাস্তিক হয়ে গেছে, ছোট কাপড় পরেছে, এবং এক হিন্দুকে বিয়ে করেছে। ঝর্ণা যদিও বলেছেন কোনও হিন্দু ছেলেকে তিনি বিয়ে করেননি। সবই তিনি দাবি করেছেন, অপপ্রচার।
অপপ্রচার হোক বা না হোক, সালিশ বৈঠকে যে অপরাধের উল্লেখ করে শাস্তির ব্যবস্থা পাকা করা হয়েছিল, সেই অপরাধগুলোকে যে সমাজ অপরাধ হিসেবে স্বীকার করে, তা নিশ্চয়ই আমরা জানি। এখন প্রশ্ন হলো, সমাজের কি এগুলোকে অপরাধ বলে ভাবা উচিত?
একটি সমাজে যদি সুস্থ মানুষের সংখ্যা বেশি থাকে, তাহলে কেউ এসবকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করবে না। কিন্তু অশিক্ষিত, মূর্খ এবং প্রতারকে সমাজ যদি ভরে যায়, তাহলে নাস্তিকতা, ছোট কাপড় পরা, এবং ভিন্ন ধর্মবিশ্বাসী কাউকে বিয়ে করাকে সমাজ অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করবে।
দুঃখ এই, শুধু সিলেটের কৃষ্ণপুর গ্রামে নয়, বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামে শহরে নগরে অশিক্ষিত, মূর্খ এবং প্রতারকের সংখ্যা হৈ হৈ করে বাড়ছে।
প্রতিটি রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক বা সামাজিক মত এক হয় না। মতগুলো ভিন্নই হয়। একই রকম ধর্মীয় মতও ভিন্ন। সে কারণে পৃথিবীতে মানুষ কোনও একটি নির্দিষ্ট ধর্মের অনুসারী নয়। কোনও ধর্মেরই অনুসারী নয়, এমন মানুষও যুগে যুগে ছিল, এবং আছে। ইহুদি, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ, ইসলাম ইত্যাদি নানা ধর্মবিশ্বাসীদের সমাজেও বাস করে কিছু মানুষ যারা এইসব প্রচলিত প্রাচীন ধর্মে বিশ্বাসী নয়, তারা বরং আধুনিক মানববাদে, এবং বিজ্ঞানে বিশ্বাস করেন।
তাঁদের ব্যক্তিগত বিশ্বাস কারও কোনও ক্ষতি করছে না, কারও পাকা ধানে মই দিচ্ছে না, কারও মাথার দাম ঘোষণা করছে না, কারও ফাঁসির দাবি নিয়ে মিছিল করছে না,কাউকে খুন করছে না, তবে তাঁদের কেন সমাজচ্যুত হতে হবে, তাঁদের কেন ঘৃণা পেতে হবে, হেনস্থা হতে হবে, নির্যাতন সইতে হবে?
অন্য কোনও মতবাদে বিশ্বাস না করার জন্য এই ভোগান্তি তো হয় না! কেউ যদি কোনও রাজনৈতিক মতবাদে বিশ্বাস না করে, তাকে তো কেউ একঘরে করবে না। কেউ যদি কোনও অর্থনৈতিক যত মত আছে, কোনওটিতে বিশ্বাস না করে, তার বিরুদ্ধে তো সালিশ বসে না! ধর্মকে কারা এমন অসহিষ্ণু বানালো, তাদের চিহ্নিত করা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু তাদের চিহ্নিত না করে দিন দিন তাদেরই সমাজের কর্তা বানানো হচ্ছে। অশিক্ষিত, মূর্খ, নারীবিদ্বেষীদের হাতেই সমর্পণ করা হচ্ছে গোটা সমাজের দায়িত্ব। সমাজকে চূড়ান্ত নষ্ট করার জন্য এই ভুলটিই যথেষ্ট।
ঝর্ণা ছোট কাপড় পরবে নাকি বড় কাপড় পরবে, সে সিদ্ধান্ত ঝর্ণাই নেবে। ঠিক যেমন পুরুষেরা সিদ্ধান্ত নেয় তারা কি বড় পাঞ্জাবি পরবে নাকি ছোট পাঞ্জাবি পরবে, ফতুয়া পরবে নাকি স্যান্ডো গেঞ্জি পরবে, নাকি একটি গামছা পরবে নাকি খালি গায়ে থাকবে। সিদ্ধান্ত নেয় তারা আরবের পোশাক পরবে, নাকি পাশ্চাত্যের পোশাক পরবে, নাকি দেশি পোশাক পরবে। পুরুষের কোনও পোশাকের বেলায় তো গেল গেল রব ওঠে না! মেয়েদের পোশাকের বেলায় কেন ওঠে! কোনও পোশাক পরলে যদি মেয়েদের মুখ মাথা দেখা যায়, হাত পা দেখা যায়, পেট পিঠ দেখা যায়, তাতে পুরুষ এত হিংস্র হয়ে ওঠে কেন? এই পুরুষদের কে অধিকার দিয়েছে পোশাকের জন্য মেয়েদের বিরুদ্ধে ফতোয়া দেওয়ার? কে অধিকার দিয়েছে একটি মেয়ে কার সঙ্গে প্রেম করবে, কাকে বিয়ে করবে, তা নিয়ে হুলুস্থুল করার? মেয়েদের জীবন নাশ করার, সর্বনাশ করার? এই পুরুষদের অনধিকারচর্চা বন্ধ করতে সরকারকে পদক্ষেপ নিতেই হবে।
মেয়েদের অধিকার এবং স্বাধীনতা সম্পর্কে দেশের অধিকাংশ মানুষের জ্ঞান নেই। তারা মনে করে মেয়েদের শরীর, পোশাক, শিক্ষা, দীক্ষা, মন, মানসিকতা,প্রেম, বিয়ে, সন্তান, চাকরি, ব্যবসা, আচার ব্যবহার ইত্যাদি সমস্ত ব্যাপারে পরিবারের এবং পরিবারের বাইরের পুরুষেরা সিদ্ধান্ত নেবে। মেয়েদের মানতে হবে সব সিদ্ধান্ত। তা না হলে তাদের জীবন দুর্বিষহ করার সব রকম ব্যবস্থা এই সমাজ নেবে। এই জীবনকে জীবন বলে না, এ নিতান্তই আগাছা পরগাছার জীবন। স্বাধীন স্বনির্ভর জীবন নয়। শুধু মেয়ে হয়ে জন্মানোর অপরাধে সারা জীবনের জন্য মেয়েদের বন্দি করে রাখা হয়, পরাধীনতার শেকল পরিয়ে রাখা হয়! ভাবলে শিউরে উঠতে হয়। যারা শিউরে ওঠে না, এই বৈষম্য যাদের এতটুকু ভাবায় না, তাদের জন্য আমার করুণা হয় তো বটেই, তাদের নিয়ে ভয়ও হয় ।
মেয়েদের কি এখনও বাকি আছে প্রমাণ করার যে পুরুষেরা যা পারে, মেয়েরাও তা পারে? মেয়েরাও শ্রমিক হতে পারে, কর্মকর্তা হতে পারে, মিলিটারি হতে পারে, নভোচারী হতে পারে, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার বিজ্ঞানী বৈমানিক সব কিছুই হতে পারে? পুরুষেরই এখনও প্রমাণ করতে বাকি যে তারা গৃহকর্মে নিপুণ, শিশুপালনে পারদর্শী। কেউ কেউ বলে পুরুষেরা কঠিন, মেয়েরা মমতাময়ী। মেয়েরা শাসক হয়ে কম কি প্রমাণ করেছে তারাও পুরুষ-শাসকের মতো নির্মম নিষ্ঠুর, নৃশংস হতে পারে? তাহলে কোন ক্ষেত্রে নারী আর পুরুষ সমান হওয়ার যোগ্য নয়? শারীরিক গঠনে বা পেশিতে পার্থক্য আছে, কিন্তু মানুষ তো পেশি দিয়ে রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার, প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে না।
নারী এবং পুরুষের যেসব পেশি সাধারণ কাজকর্মের জন্য প্রয়োজনীয়, সেই পেশিগুলো বাদ দিলে যে বাড়তি পেশি পড়ে থাকে, সে পুরুষের পেশি। সেই বাড়তি পেশি দিয়ে নানা কিসিমের দুষ্কর্ম করা যায়, দুষ্কর্মগুলোর অন্যতম মেয়েদের ধরাশায়ী করা, ধর্ষণ করা। আমরা নিশ্চয়ই সমাজ পরিচালনার জন্য পুরুষের বাড়তি পেশির দরকার বোধ করি না। তাহলে পুরুষের কোন গুণের জন্য পুরুষেরা পরিবারে, সমাজে, রাষ্ট্রে, আইনে অগ্রাধিকার পায়? এই প্রশ্নগুলো কেউ করে না। প্রশ্ন করলে তাকেও সমাজচ্যুত করা হয়। প্রশ্ন করবে না, সমস্ত পুরুষতান্ত্রিক রীতিনীতি মুখ বুজে মেনে নেবে, সর্বস্তর থেকে এই আদেশই বর্ষিত হয়। আদেশ না মানলে সমূহ বিপদ।
আমি আদেশ মানিনি, সে কারণে নিষ্ঠুরতা, নির্মমতা, নির্যাতন, নির্বাসন সবই আমাকে দিয়েছেন গণ্যমান্য ক্ষমতাশালীরা।

facebooK:  তসলিমা নাসরিন

 

চলতি বছরেই আসছে টেসলার রোবট, কাজ করবে মানুষের মতো

0

টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, চলতি বছরেই মানবসদৃশ একটি রোবটের পরীক্ষামূলক সংস্করণ উন্মুক্ত করা হবে। তাই এ বছর টেসলার মূল নজর মানবসদৃশ এই রোবট তৈরিতে থাকবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। টেসলা বট নামের রোবটটি মানুষের মতো কাজ করবে বরে জানা গেছে।

Translate »