কয়েকদিন ধরে টানা সংঘাত চলছে ইউক্রেনে। গত বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। তারপর থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। দুদেশের এই যুদ্ধ-সংঘাতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। শক্তিধর দেশগুলো যখন যুদ্ধে লিপ্ত হয় তখন তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব বিশ্বের সব দেশের ওপরই পড়ে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। ইউক্রেন এবং রাশিয়ার এই যুদ্ধে বেশ কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তির সম্পর্কে #ভয়ঙ্কর কিছু তথ্য:
পুলিশ ভেরিফিকেশন কী ও কেন করা হয়?
বাংলাদেশ পুলিশের একটি অন্যতম সেবা হলো পুলিশ ভেরিফিকেশন তথা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স। বিভিন্ন কাজে পুলিশের এই ক্লিয়ারেন্সের প্রয়োজন পড়ে। পুলিশ প্রশাসন এদেশের নাগরিকদেরকে এই সেবা প্রদান করেন।ঢাকা গেলেন ছেলে, ফিরলেন মেয়ে হয়ে
তবে এই পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে অনেকের মনেই থাকে নানা ধরনের প্রশ্ন। চলুন তবে একে একে জেনে নেওয়া যাক পুলিশ ভেরিফিকেশন আসলে কী, এটি কেন করা হয় ও করতে কী কী তথ্যাদি ও কতদিন সময় লাগে
* পুলিশ ভেরিফিকেশন কী?
সাধারণত চাকুরি, পাসপোর্ট, লাইসেন্স বা অন্য কোনো প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অবদানকারী প্রদত্ত তথ্যাদি সঠিক আছে কি না তা পুলিশ কর্তৃক যাচাই করাকে ভেরিফিকেশন বা সত্যতা প্রতিপাদন বলে।
ভেরিফিকেশনকালে প্রার্থীর প্রদত্ত তথ্যাদির সত্যতা যাচাইয়ের পাশাপাশি প্রার্থরি চারিত্রিক ও সামাজিক অবস্থান সম্পর্কেও তথ্য নেওয়া হয়।
* কোন কোন ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন হতে পারে?
>> সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি (ঐচ্ছিক) প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ
>> পাসপোর্ট প্রাপ্তি
>> বিভিন্ন ধরনের লাইসেন্স প্রাপ্তি ও
>> বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই) ব্যবহার ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
* পুলিশ ভেরিফিকেশন এর আবেদনপত্রে প্রার্থীর কোন ঠিকানা (স্থায়ী/অস্থায়ী) দিতে হয়?
এক্ষেত্রে উভয় ঠিকানাই দিতে হয়। স্থায়ী ঠিকানা বলতে বুঝায় প্রার্থীর নিজ নামীয়, পিতার নামীয় বা দাদার নামীয় বাড়িসহ যে কোনো ভূ-সম্পত্তি।
যেখানে প্রার্থীর অধিকারসত্ত্ব ও বসতবাড়ি আছে। যে ভূ-সম্পত্তিতে প্রার্থীর অধিকারসত্ত্ব ও বসতবাড়ি নেই, সেক্ষেত্রে যেখানে প্রার্থী বসবাস করেন সেখানকার অস্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে।
* পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা ব্যতীত অন্য কোনো ঠিকানা দিতে হয় কি?
স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা ছাড়াও সাধারণত প্রার্থী বিগত ৫ বছর যেসব ঠিকানায় ৬ মাসের অধিক সময় অবস্থান করেছেন ও প্রার্থী ১৫ বছর বয়স হতে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করেছেন বা যেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন ও অধ্যয়নকালীন বা কর্মরত থাকাকালীন সময়ে যেসব ঠিকানায় অবস্থান করেছেন, সেগুলোও উল্লেখ করতে হয়।বনে বসে সুবীরের ডলার আয়
* পুলিশ ভেরিফিকেশনের তদন্তের সময় প্রার্থীকে কি থানায় যেতে হয়, নাকি তদন্তকারী পুলিশ অফিসার প্রার্থীর ঠিকানায় তদন্ত করতে যাবেন?
এবার হারানো মোবাইল খুঁজে দেবে গুগল
মোবাইল ফোনটা তো হাতেই ছিল একটু আগেও। হঠাৎ কোথায় গেল খুঁজে পাচ্ছি না। মনেও করতে পারছি না কোথায় রেখেছি, ছোট বোনের মোবাইল ফোন দিয়ে বার বার ডায়াল করলেই রিং বাজছে, কিন্তু কোনো শব্দ শোনা যাচ্ছে না।
এমন অবস্থায় মোবাইলটি খুঁজে খুঁজে হয়রান না হয়ে সাহায্য নিন গুগলের। ফোন যদি সাইলেন্ট মোডে থাকে তবে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে গুগল-এ গিয়ে ‘ফাইন্ড মাই ফোন’ লিখুন। নিজের জি মেইল সাইন ইন করুন। মোবাইলের লোকেশন দেখতে পাবেন গুগল-এ। এবার ফোনের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারটি ‘অন’ করে দিন। তারপর ‘রিং’ অপশন সিলেক্ট করুন।
এমন অবস্থায় মোবাইলটি খুঁজে খুঁজে হয়রান না হয়ে সাহায্য নিন গুগলের। ফোন যদি সাইলেন্ট মোডে থাকে তবে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে গুগল-এ গিয়ে ‘ফাইন্ড মাই ফোন’ লিখুন। নিজের জি মেইল সাইন ইন করুন। মোবাইলের লোকেশন দেখতে পাবেন গুগল-এ। এবার ফোনের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারটি ‘অন’ করে দিন। তারপর ‘রিং’ অপশন সিলেক্ট করুন।
এবার আপনার সাইলেন্ট ফোনটি ফুল ভলিউমে বেজতে শুরু করবে। মজার বিষয় হচ্ছে যতক্ষণ না আপনি ফোনটিকে খুঁজে বার করে তার পাওয়ার বাটনটি চেপে ধরছেন, ততক্ষণ ফোনে রিং হতেই থাকবে। বুঝতেই পারছেন গুগল কত সহজেই ফোনটিকে খুঁজে দিল। আচ্ছা আরেকটা কথা, আপনাকে ফোনটি খুঁজে পেতে গুগল তখনই সাহায্য করতে পারবে, যখন আপনার ডিভাইসটিতে গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করা থাকবে।
প্রতি মাসে বেতনের টাকায় শিক্ষার্থীদের উপহার দেন ইউএনও
তাকে দেখলেই আনন্দে মন ভরে যায় খুদে শিক্ষার্থীদের। কোনো কোনো শিক্ষার্থী দৌড়ে তার কাছে ছুটে আসে। পরম মমতায় এসব খুদে শিক্ষার্থীকে কাছে টেনে নেন, কখনও আদর করে দেন তিনি। সেই সঙ্গে এসব শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেন বিভিন্ন ধরনের উপহার। এতে আনন্দে আত্মহারা খুদে শিক্ষার্থীরা।এসব খুদে শিক্ষার্থীর এমনই একজন প্রিয় মানুষ ‘রুমা ম্যাডাম’। ম্যাডাম ডাকলেও তার কাছ থেকে মায়ের মতো আদর-সোহাগ পায় খুদে শিক্ষার্থীরা। সেই সঙ্গে পায় নানা উপহার। তাদের প্রিয় রুমা
বাবা কালেক্টরি অফিসে সাইন করানোর জন্য যেত..আজ সেই অফিসে মেয়ে কালেক্টর, গর্বে চোখে জল বাবার
আমাদের সকলকেই কোন না কোন কাজে কোনো না কোনো সময়ে সরকারি অফিসে যেতে হয়। কখনো কোনো নথি তৈরি করতে বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সই করাতে। কাজটি শেষ করে তাদের বড় কর্মকর্তাদের কাছে জমা দিতে হয়। প্রথমে ছোট আধিকারিকরা এবং তারপরে বড় আধিকারিকরা কিছু কাগজপত্র তৈরি করতে বিভিন্ন পর্যায়ে গিয়ে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হয়।
মরণোত্তর দেহদান: ইসলাম কী বলে?
যা কিছু কল্যাণকর তা-ই ধর্ম। ধর্ম একে অপরের প্রতি দয়া, মায়া ও ভালোবাসতে শেখায়। একজন মানুষ সে যে ধর্মের অনুসারীই হোক না কেন, কোনো ভাবেই সে যেন একে অপরের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ না হয় বরং কল্যাণ লাভ করে এটাই ধর্মের শিক্ষা। মানুষ একে অপরের বিপদ-আপদে এগিয়ে আসবে এটাই স্বাভাবিক। তাই মরণোত্তর দেহদানও এমনই একটি কল্যাণকর কাজ।
আজ থেকে হাজার বছর আগে যা মানুষের কল্পনায়ও ছিল না আজ তা মানুষের হাতের মুঠোয় এসে গেছে আর এখন ভাবছে যে এসব বৈধ না অবৈধ। আল্লাহ তাআলা তো এমন নয় যে, তিনি যে দেহ দান করেছেন তা ছাড়া অন্য দেহ বানাতে পারবেন না বা এই দেহের ওপরই তার বিচার করতে হবে। কোনো দূর্ঘটনার কারণে যদি কারো দেহ ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে দেহের কোনো অংশ না পাওয়া যায় তাহলে কি এ ব্যক্তির কাছ থেকে আল্লাহ তাআলা হিসাব নেবেন না? বাহ্যিক দেহের সঙ্গে আল্লাহ তাআলার হিসাব নেয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
মরণোত্তর দেহদান – মানবতার জন্য হোক আপনার সর্বশেষ দান
হুমায়ূন আহমেদ মারা যাওয়ার পর তার লাশ দাফন নিয়ে দেশব্যাপী যে ক্যাচাল শুরু হয়েছিল তা নিশ্চয় মনে আছে পাঠকদের। পুরো দেশ যেন হাসিনা-খালেদা পরিবারের মত দুইভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছিল – শাওন পরিবার বনাম গুলতেকিন পরিবার। এক পরিবার চাচ্ছিল নুহাশ পল্লীতে যেন লেখকের দাফন হয়, অন্য পরিবার চাচ্ছিল ঢাকায়। দুই পরিবারই তাদের সিদ্ধান্তে ছিলেন এক্কেবারে অনড়। গুলতেকিন পরিবারের সদস্যরা চাচ্ছিলেন দাফন মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কিংবা এ ধরণের কোথাও হোক। কারণ সম্ভবত: সেখানে সবাই সহজে যেতে পারবে। কিন্তু হুমায়ূনের স্ত্রী শাওনকে কোনভাবেই রাজি করানো যায়নি। শেষ পর্যন্ত অবশ্য হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী দাবী মেনে নিয়ে নুহাশ পল্লীতেই দাফনের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। সেখানেই সমাধিস্থ করা হয় এই জনপ্রিয় কথা শিল্পীকে।
হুমায়ূন আহমেদকে কোথায় কবর দেয়া হবে সে ব্যাপারটা সে সময় এত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলো কেন কে জানে! অনেক বিখ্যাত লোকের কবরই কিন্তু তাদের পরিবারের পছন্দমতো জায়গায় হয়নি। বিডিনিউজ২৪.কম নিউজের সম্পাদক রাজু আলাউদ্দিন সে সময় একটি চমৎকার লেখা লিখেছিলেন ‘কবরের জায়গা এত গুরুত্বপূর্ণ কেন?’ শিরোনামে। লেখাটিতে তিনি চমৎকার কিছু উদাহরণ টেনে বলেছিলেন,
মহিলাদের বুকে লালসার নজর না দিলেই ব্রা ছাড়া বেরোতে পারি : শ্রীলেখা
সম্প্রতি ভারতে টিনসেল টাউনে মালাইকা অরোরা হাঁটতে বেরিয়েছিলেন ব্রা না পরে। গোলাপি হুডির বাইরে দিয়ে তাঁর ‘নিপ্ল’ স্পষ্ট হওয়ায় কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে। টলিউডে সেই প্রভাব পড়বে? কী ভাবছেন টলি অভিনেত্রীরা?
অভিনেত্রী শ্রীলেখা এ ব্যাপারে বলেন, কেবল স্তন আড়াল করার জন্য ব্রা পরা হয় না। শারীরিক গঠনকে ঠিক রাখতেও ব্রা পরে মহিলারা। যদিও তিনি নিজে ব্রা না পরে রাস্তায় বেরোতে চান না। কিন্তু বাড়িতে ব্রা ছাড়া থাকতেই অভ্যস্ত তিনি।। শ্রীলেখা বলেন, ‘‘যদি আমাদের দেশে মহিলাদের বুকের দিকে তাকানো বন্ধ হয়, তা হলে হয়তো আমিও ভেবে দেখব। কিন্তু হঠাৎ আন্দোলন করতে হবে বলে ব্রা না পরে রাস্তায় বেরিয়ে যাব না আমি। ব্রা না পরা তো দূরের কথা, সরু ফিতের পোশাক পরে একটা রিল করেছিলাম, তাতে এক মহিলা আমাকে উদ্দেশ্য করে লেখেন, ‘ওটাও খুলে ফেলো’। তাই আমার চারপাশটা দেখলে ও রকম কোনও পদক্ষেপ করতে ইচ্ছে করে না।’’
ঝড়ে ভাঙলো নিউটনের সেই ‘আপেল গাছ’
অনেকে মজাই করে বলেন, নিউটনের মাথায় আপেলটা না পড়লে নাকি মহাকর্ষ সূত্রই আবিষ্কার হতো না। যে আপেল গাছ নিউটনকে দিলো প্রবল প্রজ্ঞা, এবার সেই আপেল গাছটাই ঝড়ে ভেঙে গেলো। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির বোটানিক্যাল গার্ডেনে থাকা বিখ্যাত এই আপেল গাছটিকে ঐতিহাসিক গুরুত্ব মেনে ডাকা হতো ‘নিউটন অ্যাপেল ট্রি’ নামে।
Nandakumar Bride Murder: দাদাকে বিয়ে করতে চেয়ে ব্যর্থ! বউভাতের দিন পাতানো বোনের রাগের মাসুল দিলেন নতুন বউদি
দাদাকে মনে মনে ভালবাসত। তাকে বিয়ে করেই সংসার বাঁধতে চেয়েছিল। মনের কথা জানিয়েওছিল। কিন্তু প্রত্যুত্তরে জোটে কেবল প্রত্যাখ্যান। পরিবর্তে অন্য একজনকে বিয়ে করেন দাদা। সেই রাগে চরম পদক্ষেপ নিল যুবতী। আর তার রোষের মুখে পড়লেন নববধূ।
আজ ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে একটা ধর্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করলাম।
জেনে নিন গাড়ির নাম্বার প্লেট ও কোন বর্ণ দ্বারা কী বুঝায়
ভাষার ভিত্তি বা প্রাণ হচ্ছে বাংলা বর্ণমালা। কথা বলার জন্য আমরা যে শব্দ তৈরি করি তা এই বর্ণমালার হাত ধরেই। আবার এই বর্ণমালা দিয়েই বুঝানো হয়ে থাকে নানান ধরণের সাংকেতিক অর্থ। যেমন গাড়ির নাম্বার প্লেটের বর্ণগুলো দিয়ে বুঝানো হয় বিভিন্ন ধরণের গাড়ির শ্রেণীব
আপনার যদি একটি গাড়ি থাকে, তাহলে নিশ্চিতভাবে সেই গাড়ির সামনে ও পিছনে নাম্বারপ্লেট লাগানো আছে। আর যদি গাড়ি না-ও থাকে তাহলে নিশ্চয়ই প্রতিদিন চলতে ফিরতে যত গাড়ি দেখেন, সেই সব গাড়ির নাম্বার প্লেটে বর্ণসহ নাম্বার নিশ্চয়ই দেখে থাকবেন।
সক্রেটিসের একটি শিক্ষনীয় গল্প Scrotis golpo সক্রেটিসের একটি শিক্ষনীয় গল্প
প্রেমিকাকে ফিরে পেতে ৬২ বছরেও অবিবাহিত ছিলেন আশরাফ! অবশেষে প্রেম, বাঁধলেন ঘর
বিয়ে ছাড়াই কেটে গেল ৬২ বছর। কাটছিল একাকিত্ব সময়। তবে শেষ বয়সে বদলে গেল সিদ্ধান্ত। পড়লেন প্রেমে। তাও ৫৪ বছর বয়সী নারীর। জীবনের নিঃসঙ্গতা কাটাতে সেই প্রেমিকাকেই করেছেন বিয়ে।
এক হাজার মানুষের উপস্থিতিতে এক লাখ এক টাকা দেনমোহরে প্রেমিকা ৫৪ বছর বয়সী রানু বেগমকে বিয়ে করেন ৬২ বছরের আশরাফ আলী ব্যাপারী। বানু বেগমের ঘরে এক কন্যাসন্তান থাকলেও আশরাফ আলী ছিলেন অবিবাহিত।
‘যেমন রোগ তেমন দাওয়াই’ নাসিরুদ্দীন হোজ্জার মজার গল্প | philosophybd
ক দম্পতি। ভীষণ স্বাপ্নিক তারা। এই দিবা স্বপ্নের ঘোরে থাকা দম্পতির প্রতিবেশী আবার আর কেউ নয়, স্বয়ং নাসিরুদ্দীন হোজ্জা। একদিন এই দম্পতি দিবা স্বপ্নকে প্রায় বাস্তব বানিয়ে ফেলল।
স্বামী বলছিলঃ টাকা পেলেই একটা দুধেল গাই কিনবো।
স্ত্রী বললো : সে দারুণ হবে গো। ম্যালা ভাণ্ডও লাগবে, যাই দামদর করে কিনে ফেলিগে। এসব ব্যাপারে দেরি করা কোন কাজের কথা না। যেই ভাবা সেই কাজ। বউ বাজারে যেয়ে পাঁচখানা পেল্লায় ভাণ্ড কিনে আনে।
স্বামী সুধায় (জানতে চায়) : কি কিনলে?
১৫০ টাকার সাইকেল মেকানিক থেকে আজ কোটি টাকার ব্যবসা
ভাগ্য কেবল সেই ব্যক্তিদের সঙ্গে থাকে- যারা সমস্যাকে ভয় না পেয়ে সাফল্যের পথে হাঁটেন। একটু দেরি হলেও তারা সফলতা পায়। ঠিক তেমনই একজন ভারতের মধ্য প্রদেশের কাতলায় জন্ম নেওয়া রাহুল তানেজা।
বনে বসে সুবীরের ডলার আয়
সুবীরের কাজ তথ্যপ্রযুক্তির আউটসোর্সিং ঘিরে। সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মধুপুর বনাঞ্চল থেকেই তিনি দেশ–বিদেশের অসংখ্য গ্রাহকের কাজ করে যাচ্ছেন।
বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর তরুণদের এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে চলেছেন সুবীর নকরেক। সম্প্রতি ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের রাংরাপাড়ায় বিনা মূল্যের ফ্রিল্যান্সিং সেমিনারে
বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর তরুণদের এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে চলেছেন সুবীর নকরেক। সম্প্রতি ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের রাংরাপাড়ায় বিনা মূল্যের ফ্রিল্যান্সিং সেমিনারেছবি: সংগৃহীত
ছোটবেলা থেকে গ্রামে, বনে-বাদাড়ে ঘুরে বেড়ানো সুবীর নকরেক এখনো গ্রামের মায়াতেই বাঁধা পড়ে আছেন। গ্রামটি টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার বনাঞ্চলে। সুবীরের কাজের মাধ্যম ইন্টারনেট। বনের মধ্যে গায়রা নামের এ গ্রামে ইন্টারনেটের গতি খুবই ধীর। কখনো কখনো গাছের ডালে মডেম ঝুলিয়ে, উঁচু টিলায় ল্যাপটপ মডেম নিয়ে গিয়ে ইন্টারনেট সংযোগ পেতে হয়। প্রতিবন্ধকতা পদে পদে। তারপরও থেমে থাকেন না সুবীর ও তাঁর আশপাশের গ্রামের তরুণেরা।