Wednesday, April 24, 2024
Home Blog Page 3

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: যেসব প্রভাব পড়তে পারে বাংলাদেশের ওপর

0

কয়েকদিন ধরে টানা সংঘাত চলছে ইউক্রেনে। গত বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনে হামলা চালায় রাশিয়া। তারপর থেকেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। দুদেশের এই যুদ্ধ-সংঘাতে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। শক্তিধর দেশগুলো যখন যুদ্ধে লিপ্ত হয় তখন তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ প্রভাব বিশ্বের সব দেশের ওপরই পড়ে। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। ইউক্রেন এবং রাশিয়ার এই যুদ্ধে বেশ কিছু ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ওপরও প্রভাব পড়তে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তির সম্পর্কে #ভয়ঙ্কর কিছু তথ্য:

0
পর্ণগ্রাফিতে আসক্ত ব্যক্তির সম্পর্কে #ভয়ঙ্কর কিছু তথ্য:
১) পর্ণএকটা মুভি মাত্র। এখানে অভিনয়-ই হচ্ছে। ১০ মিনিটের একটা ভিডিও ১০ দিন শ্যুট করা হয়। তারপর ইডিট করা হয়। সবকিছুই ফেইক। এক্সপ্রেশনটাও ফেইক।
২) পর্ণের নারীর শরীর সম্পূর্ণ আর্টিফিশিয়াল। পুরো শরীর সার্জারি করে ফুলানো হয় বিশেষ অঙ্গগুলি। অপরদিকে বাস্তব জীবনে একজন নারী পড়াশুনা করে, চাকরি করে, সংসার করে, ছেলে-মেয়ের দেখা শুনা করে, কত হাজার দায়িত্ব পালন করে। একজন সাধারণ নারীর পক্ষে সার্জারি করে তার শরীরের অঙ্গগুলি পরিবর্তন করা সম্ভব?কখনই নাহ। তাছাড়া এটাতে হিউজ রিস্ক থাকে। ক্যান্সারের প্রবল সম্ভাবনা থাকে। তাই যখন একজন পর্ণ আসক্ত দেখে তার বউয়ের শরীর পর্নের নারীর শরীরের মতো নাহ, তখন আর বউকে ভালো লাগে নাহ। পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে, পতিতালয়ে যেতেও দ্বিধাবোধ করে নাহ। অথচ সে জানেই না পর্নের নারীর শরীর সার্জারি করা ফেইক একটা বডি।

পুলিশ ভেরিফিকেশন কী ও কেন করা হয়?

0

বাংলাদেশ পুলিশের একটি অন্যতম সেবা হলো পুলিশ ভেরিফিকেশন তথা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স। বিভিন্ন কাজে পুলিশের এই ক্লিয়ারেন্সের প্রয়োজন পড়ে। পুলিশ প্রশাসন এদেশের নাগরিকদেরকে এই সেবা প্রদান করেন।ঢাকা গেলেন ছেলে, ফিরলেন মেয়ে হয়ে

তবে এই পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে অনেকের মনেই থাকে নানা ধরনের প্রশ্ন। চলুন তবে একে একে জেনে নেওয়া যাক পুলিশ ভেরিফিকেশন আসলে কী, এটি কেন করা হয় ও করতে কী কী তথ্যাদি ও কতদিন সময় লাগে

* পুলিশ ভেরিফিকেশন কী?

 

সাধারণত চাকুরি, পাসপোর্ট, লাইসেন্স বা অন্য কোনো প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অবদানকারী প্রদত্ত তথ্যাদি সঠিক আছে কি না তা পুলিশ কর্তৃক যাচাই করাকে ভেরিফিকেশন বা সত্যতা প্রতিপাদন বলে।

ভেরিফিকেশনকালে প্রার্থীর প্রদত্ত তথ্যাদির সত্যতা যাচাইয়ের পাশাপাশি প্রার্থরি চারিত্রিক ও সামাজিক অবস্থান সম্পর্কেও তথ্য নেওয়া হয়।

 

* কোন কোন ক্ষেত্রে পুলিশ ভেরিফিকেশন হতে পারে?

 

>> সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি (ঐচ্ছিক) প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ

>> পাসপোর্ট প্রাপ্তি

>> বিভিন্ন ধরনের লাইসেন্স প্রাপ্তি ও

>> বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা (কেপিআই) ব্যবহার ইত্যাদি ক্ষেত্রে।

 

* পুলিশ ভেরিফিকেশন এর আবেদনপত্রে প্রার্থীর কোন ঠিকানা (স্থায়ী/অস্থায়ী) দিতে হয়?

 

এক্ষেত্রে উভয় ঠিকানাই দিতে হয়। স্থায়ী ঠিকানা বলতে বুঝায় প্রার্থীর নিজ নামীয়, পিতার নামীয় বা দাদার নামীয় বাড়িসহ যে কোনো ভূ-সম্পত্তি।

যেখানে প্রার্থীর অধিকারসত্ত্ব ও বসতবাড়ি আছে। যে ভূ-সম্পত্তিতে প্রার্থীর অধিকারসত্ত্ব ও বসতবাড়ি নেই, সেক্ষেত্রে যেখানে প্রার্থী বসবাস করেন সেখানকার অস্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে।

 

* পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা ব্যতীত অন্য কোনো ঠিকানা দিতে হয় কি?

 

স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা ছাড়াও সাধারণত প্রার্থী বিগত ৫ বছর যেসব ঠিকানায় ৬ মাসের অধিক সময় অবস্থান করেছেন ও প্রার্থী ১৫ বছর বয়স হতে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করেছেন বা যেসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন ও অধ্যয়নকালীন বা কর্মরত থাকাকালীন সময়ে যেসব ঠিকানায় অবস্থান করেছেন, সেগুলোও উল্লেখ করতে হয়।বনে বসে সুবীরের ডলার আয়

* পুলিশ ভেরিফিকেশনের তদন্তের সময় প্রার্থীকে কি থানায় যেতে হয়, নাকি তদন্তকারী পুলিশ অফিসার প্রার্থীর ঠিকানায় তদন্ত করতে যাবেন?

এবার হারানো মোবাইল খুঁজে দেবে গুগল

0

মোবাইল ফোনটা তো হাতেই ছিল একটু আগেও। হঠাৎ কোথায় গেল খুঁজে পাচ্ছি না। মনেও করতে পারছি না কোথায় রেখেছি, ছোট বোনের মোবাইল ফোন দিয়ে বার বার ডায়াল করলেই রিং বাজছে, কিন্তু কোনো শব্দ শোনা যাচ্ছে না।

এমন অবস্থায় মোবাইলটি খুঁজে খুঁজে হয়রান না হয়ে সাহায্য নিন গুগলের। ফোন যদি সাইলেন্ট মোডে থাকে তবে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে গুগল-এ গিয়ে ‘ফাইন্ড মাই ফোন’ লিখুন। নিজের জি মেইল সাইন ইন করুন। মোবাইলের লোকেশন দেখতে পাবেন গুগল-এ। এবার ফোনের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারটি ‘অন’ করে দিন। তারপর ‘রিং’ অপশন সিলেক্ট করুন।

এমন অবস্থায় মোবাইলটি খুঁজে খুঁজে হয়রান না হয়ে সাহায্য নিন গুগলের। ফোন যদি সাইলেন্ট মোডে থাকে তবে মোবাইল বা কম্পিউটার থেকে গুগল-এ গিয়ে ‘ফাইন্ড মাই ফোন’ লিখুন। নিজের জি মেইল সাইন ইন করুন। মোবাইলের লোকেশন দেখতে পাবেন গুগল-এ। এবার ফোনের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজারটি ‘অন’ করে দিন। তারপর ‘রিং’ অপশন সিলেক্ট করুন।

এবার আপনার সাইলেন্ট ফোনটি ফুল ভলিউমে বেজতে শুরু করবে। মজার বিষয় হচ্ছে যতক্ষণ না আপনি ফোনটিকে খুঁজে বার করে তার পাওয়ার বাটনটি চেপে ধরছেন, ততক্ষণ ফোনে রিং হতেই থাকবে। বুঝতেই পারছেন গুগল কত সহজেই ফোনটিকে খুঁজে দিল। আচ্ছা আরেকটা কথা, আপনাকে ফোনটি খুঁজে পেতে গুগল তখনই সাহায্য করতে পারবে, যখন আপনার ডিভাইসটিতে গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করা থাকবে।

প্রতি মাসে বেতনের টাকায় শিক্ষার্থীদের উপহার দেন ইউএনও

0

তাকে দেখলেই আনন্দে মন ভরে যায় খুদে শিক্ষার্থীদের। কোনো কোনো শিক্ষার্থী দৌড়ে তার কাছে ছুটে আসে। পরম মমতায় এসব খুদে শিক্ষার্থীকে কাছে টেনে নেন, কখনও আদর করে দেন তিনি। সেই সঙ্গে এসব শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেন বিভিন্ন ধরনের উপহার। এতে আনন্দে আত্মহারা খুদে শিক্ষার্থীরা।এসব খুদে শিক্ষার্থীর এমনই একজন প্রিয় মানুষ ‘রুমা ম্যাডাম’। ম্যাডাম ডাকলেও তার কাছ থেকে মায়ের মতো আদর-সোহাগ পায় খুদে শিক্ষার্থীরা। সেই সঙ্গে পায় নানা উপহার। তাদের প্রিয় রুমা

বাবা কালেক্টরি অফিসে সাইন করানোর জন্য যেত..আজ সেই অফিসে মেয়ে কালেক্টর, গর্বে চোখে জল বাবার

0

আমাদের সকলকেই কোন না কোন কাজে কোনো না কোনো সময়ে সরকারি অফিসে যেতে হয়। কখনো কোনো নথি তৈরি করতে বা কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সই করাতে। কাজটি শেষ করে তাদের বড় কর্মকর্তাদের কাছে জমা দিতে হয়। প্রথমে ছোট আধিকারিকরা এবং তারপরে বড় আধিকারিকরা কিছু কাগজপত্র তৈরি করতে বিভিন্ন পর্যায়ে গিয়ে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হয়।

মরণোত্তর দেহদান: ইসলাম কী বলে?

0

যা কিছু কল্যাণকর তা-ই ধর্ম। ধর্ম একে অপরের প্রতি দয়া, মায়া ও ভালোবাসতে শেখায়। একজন মানুষ সে যে ধর্মের অনুসারীই হোক না কেন, কোনো ভাবেই সে যেন একে অপরের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ না হয় বরং কল্যাণ লাভ করে এটাই ধর্মের শিক্ষা। মানুষ একে অপরের বিপদ-আপদে এগিয়ে আসবে এটাই স্বাভাবিক। তাই মরণোত্তর দেহদানও এমনই একটি কল্যাণকর কাজ।

আজ থেকে হাজার বছর আগে যা মানুষের কল্পনায়ও ছিল না আজ তা মানুষের হাতের মুঠোয় এসে গেছে আর এখন ভাবছে যে এসব বৈধ না অবৈধ। আল্লাহ তাআলা তো এমন নয় যে, তিনি যে দেহ দান করেছেন তা ছাড়া অন্য দেহ বানাতে পারবেন না বা এই দেহের ওপরই তার বিচার করতে হবে। কোনো দূর্ঘটনার কারণে যদি কারো দেহ ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে দেহের কোনো অংশ না পাওয়া যায় তাহলে কি এ ব্যক্তির কাছ থেকে আল্লাহ তাআলা হিসাব নেবেন না? বাহ্যিক দেহের সঙ্গে আল্লাহ তাআলার হিসাব নেয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।

মরণোত্তর দেহদান – মানবতার জন্য হোক আপনার সর্বশেষ দান

0

হুমায়ূন আহমেদ মারা যাওয়ার পর তার লাশ দাফন নিয়ে দেশব্যাপী যে ক্যাচাল শুরু হয়েছিল তা নিশ্চয় মনে আছে পাঠকদের। পুরো দেশ যেন হাসিনা-খালেদা পরিবারের মত দুইভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছিল – শাওন পরিবার বনাম গুলতেকিন  পরিবার। এক পরিবার চাচ্ছিল নুহাশ পল্লীতে যেন লেখকের দাফন হয়, অন্য পরিবার চাচ্ছিল ঢাকায়। দুই পরিবারই তাদের সিদ্ধান্তে ছিলেন এক্কেবারে অনড়। গুলতেকিন পরিবারের সদস্যরা চাচ্ছিলেন দাফন মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে কিংবা এ ধরণের কোথাও হোক। কারণ সম্ভবত:  সেখানে সবাই সহজে যেতে পারবে। কিন্তু হুমায়ূনের স্ত্রী শাওনকে কোনভাবেই রাজি করানো যায়নি।  শেষ পর্যন্ত  অবশ্য হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী দাবী মেনে নিয়ে নুহাশ পল্লীতেই দাফনের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়। সেখানেই সমাধিস্থ করা হয় এই জনপ্রিয় কথা শিল্পীকে।

হুমায়ূন আহমেদকে কোথায় কবর দেয়া হবে সে ব্যাপারটা সে সময় এত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলো কেন কে জানে! অনেক বিখ্যাত লোকের কবরই কিন্তু তাদের পরিবারের পছন্দমতো জায়গায় হয়নি। বিডিনিউজ২৪.কম নিউজের সম্পাদক রাজু আলাউদ্দিন সে সময় একটি চমৎকার লেখা লিখেছিলেন ‘কবরের জায়গা এত গুরুত্বপূর্ণ কেন?’ শিরোনামে। লেখাটিতে তিনি চমৎকার কিছু উদাহরণ টেনে বলেছিলেন,

মহিলাদের বুকে লালসার নজর না দিলেই ব্রা ছাড়া বেরোতে পারি : শ্রীলেখা

0

সম্প্রতি ভারতে টিনসেল টাউনে মালাইকা অরোরা হাঁটতে বেরিয়েছিলেন ব্রা না পরে। গোলাপি হুডির বাইরে দিয়ে তাঁর ‘নিপ্‌ল’ স্পষ্ট হওয়ায় কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে। টলিউডে সেই প্রভাব পড়বে? কী ভাবছেন টলি অভিনেত্রীরা?

অভিনেত্রী শ্রীলেখা এ ব্যাপারে বলেন, কেবল স্তন আড়াল করার জন্য ব্রা পরা হয় না। শারীরিক গঠনকে ঠিক রাখতেও ব্রা পরে মহিলারা। যদিও তিনি নিজে ব্রা না পরে রাস্তায় বেরোতে চান না। কিন্তু বাড়িতে ব্রা ছাড়া থাকতেই অভ্যস্ত তিনি।। শ্রীলেখা বলেন, ‘‘যদি আমাদের দেশে মহিলাদের বুকের দিকে তাকানো বন্ধ হয়, তা হলে হয়তো আমিও ভেবে দেখব। কিন্তু হঠাৎ আন্দোলন করতে হবে বলে ব্রা না পরে রাস্তায় বেরিয়ে যাব না আমি। ব্রা না পরা তো দূরের কথা, সরু ফিতের পোশাক পরে একটা রিল করেছিলাম, তাতে এক মহিলা আমাকে উদ্দেশ্য করে লেখেন, ‘ওটাও খুলে ফেলো’। তাই আমার চারপাশটা দেখলে ও রকম কোনও পদক্ষেপ করতে ইচ্ছে করে না।’’

ঝড়ে ভাঙলো নিউটনের সেই ‘আপেল গাছ’

0

অনেকে মজাই করে বলেন, নিউটনের মাথায় আপেলটা না পড়লে নাকি মহাকর্ষ সূত্রই আবিষ্কার হতো না। যে আপেল গাছ নিউটনকে দিলো প্রবল প্রজ্ঞা, এবার সেই আপেল গাছটাই ঝড়ে ভেঙে গেলো। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির বোটানিক্যাল গার্ডেনে থাকা বিখ্যাত এই আপেল গাছটিকে ঐতিহাসিক গুরুত্ব মেনে ডাকা হতো ‘নিউটন অ্যাপেল ট্রি’ নামে।

মরণোত্তর দেহ দান করে মানব সেবার এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন জাহাঙ্গীর আলম

0

হুররে কি আনন্দ!

আমি আমার দেহ যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দান করেছি আজ।

Nandakumar Bride Murder: দাদাকে বিয়ে করতে চেয়ে ব্যর্থ! বউভাতের দিন পাতানো বোনের রাগের মাসুল দিলেন নতুন বউদি

0

 দাদাকে মনে মনে ভালবাসত। তাকে বিয়ে করেই সংসার বাঁধতে চেয়েছিল। মনের কথা জানিয়েওছিল। কিন্তু প্রত্যুত্তরে জোটে কেবল প্রত্যাখ্যান। পরিবর্তে অন্য একজনকে বিয়ে করেন দাদা। সেই রাগে চরম পদক্ষেপ নিল যুবতী। আর তার রোষের মুখে পড়লেন নববধূ।

আজ ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে একটা ধর্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করলাম।

0
আজ ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে একটা ধর্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করলাম। আসলে বিয়েটা নিজের ইচ্ছেমতো করিনি। মায়ের জন্য করতে হয়েছে। আমি খুব গরিব ঘরের মেধাবি একজন ছেলে। মা হাসপাতালে ভর্তি মায়ের অপারেশন এর জন্য ১০ লাখ টাকার দরকার ছিলো।অফিসের বসের কাছে টাকা চাইতে গেলে উনি আমাকে এই শর্ত দেন। উনি আমাকে বলে উনি আমাকে টাকা দিতে পারে কিন্তু আমাকে বিনিময়ে তার মেয়েকে বিয়ে করতে হবে।
আমি শুনেই রাজি হয়ে গিয়েছি। অফিসের বসের মেয়েকে বিয়ে করবো এতে না বলার কী আছে। কিন্তু বস বললো উনার মেয়েটা নাকি ধর্ষিতা। ধর্ষিতা কথাটা শুনা মাত্রই আমি না বলে দিলাম। বললাম একটা ধর্ষিতা মেয়েকে আমি কেন বিয়ে করতে যাবো? বস আমার হাতে ধরে রিকোয়েস্ট করলো। বললো দয়া করে তুমি আমার মেয়েটাকে বিয়ে করো!
নয়তো ও যে কোন সময় আত্মহত্যা করে বসবে। ঠিক সেই সময় হাসপাতাল থেকে ফোন আসলো আর তারা জানালো তারা তারি ১০ লাখ টাকা জমা করে দিতে। অপারেশন করতে হবে নয়তো নাকি মাকে বাচাঁনো যাবে না। আমি আর কিছুই ভাবতে পারছি না। আমি আর কিছু ভাবতে ও চাই না। আমি বসের সব শর্ত মেনে নিলাম। আর বসের মেয়েটাকে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেলাম।
বস খুব বড় লোক। তাই বিয়েটা খুব ধুমধামেই দিলো। আজ আমার বাসর রাত। আমি বাইরে দাড়িয়ে ছিলাম। বসের মেয়ে মানে আমার বউ রুমে আগে থেকে বসে ছিলো। আমি প্রায় ১ ঘন্টা দেরি করে বাসর ঘরে ঢুকলাম। রুমে ঢুকেই দেখলাম মেয়েটা জানালার কাছে গিয়ে বাইরে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। হয়তো মেয়েটার মনটা খুবই খারাপ।
আমি মেয়েটার পিছনে গিয়ে একটু শব্দ করলাম। মেয়েটা পিছন ঘোরে আমার দিকে তাকালো। আর আমাকে জিজ্ঞেস করলো কেন বিয়ে করলেন আমাকে? আপনি কী জানেন না আমি একজন ধর্ষিতা মেয়ে। আমি বললাম হুম জানি।মেয়েটি অবাক হলো। আর বললো সবাই তো আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে আপনি এই বিয়েটা কেন করলেন?আমি কিছু বলছি না।
শুধু চুপ করে আছি। মেয়েটি দেখতে কিন্তু বেশ।আমি প্রথমে ভেবে ছিলাম মেয়েটা দেখতে বেশি ভাল হবে না। কিন্তু যখন ওকে দেখলাম তখন আমার ধারনটা ভেঙে গেলো। ওর নামটা জানতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে। বললাম আপনার নামটা কী জানতে পারি?মেয়েটা বললো ওর নাম নীলা। মনে মনে বললাম নামটা কিন্তু বেশ। বললাম নীলা যান আপনি শুয়ে পরুন।
কেন এই বিয়েটা করলাম তা অন্যদিন বলবো। নীলা বেডে আর আমি সোফায় শুয়ে পরলাম। খুব সকালে আমি ঘুম থেকে উঠে পরলাম। আর ফ্রেস করে নিলাম। বাথরুম থেকে যেই ঘরে ঢুকেছি। টিক তখনি নীলার মায়াবী মুখটা নজরে এলো। নীলা তখন ঘুমিয়ে ছিলো। কী সুন্দর লাগছে নীলাকে চুল গুলো এলোমেলো ছিলো। আমি একধারে নীলার দিকে তাকিয়ে ছিলাম!
নীলার মুখটা কী মায়াবী লাগছিলো দেখে মনে হচ্ছিলো একটুকরো চাঁদ যেন হাসঁছে। আমি নীলার দিক থেকে চোখ ফেরাতে পারছিলাম না। হঠাৎ করে নীলা চোখ খুলে ফেললো। আর ও দেখে ফেললো যে আমি ওর দিকে তাকিয়ে আছি। আমি একটু সরম পেলাম।
আর মনে মনে বলছি। আল্লাহই জানে নীলা কী ভাবলো আমায়? আমি রুমের বাইরে চলে আসলাম। নীলা বাথরুমে গিয়ে ফ্রেস হয়ে নিলো। আমার বস মানে নীলার বাবা আমাকে আর নীলাকে খাবার জন্য খাবার টেবিলে ডাকছে। আমরা দুজনে খাবার টেবিলে চলে গেলাম। নীলার বাবা আমাকে বললো। আজ থেকে তোমাকে আর চাকরি করতে হবে না।
আমি বললাম কিন্তু কেন? নীলার বাবা বললো তোমাকে এই ছোট চাকরি টা করতে হবে না! অফিস আমি সামলে নেবো। তুমি আমার মেয়েটাকে সময় দাও। ওকে নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাও!!আমি নীলার বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম আমার মা কেমন আছে?উনি বললো
তোমার মায়ের অপারেশন হয়ে গেছে উনি এখন খুবই সুস্থ আছে। আমি কথাটা শুনে খুবই খুশি হলাম।
আমি নীলার বাবাকে বললাম আমি হাসপাতালে যাবো। আমার মাকে দেখতে। উনি বললেন হুম দেখে এসো গিয়ে। আমি খাবার শেষ করে রুমে চলে আসলাম। আর রেডি হচ্ছিলাম হাসপাতালে যাবো বলে। পিছন থেকে নীলা বলে উঠলো। একটা রিকোয়েস্ট করবো রাখবেন?পিছনে ফিরে দেখি নীলা। আমি বললাম হুম বলুন। অবশ্যয় রাখবো
নীলা বললো আমি আপনার সাথে হাসপাতালে আপনার মাকে দেখতে যাবো। আমি বললাম পারবেন তো যেতে। নীলা বললো সে যেতে পারবে। নীলার বাবা আমাকে একটা গাড়ি দিয়েছে।গাড়িটা বের করলাম। আর নীলাকে সাথে নিয়ে হাসপাতালের দিকে রওনা দিলাম। মাঝরাস্তায় খেয়াল করলাম নীলা গাড়িতে ঘুমিয়ে পরেছে।ওর মাথাটা আমার কাঁধে রেখেছে।
আমি ওকে ডাকলাম না। হাসপাতালে প্রায় পৌছে গেছি। আমি আস্তে করে নীলার কানের কাছে গিয়ে বললাম এই যে শুনছেন? হাসপাতালে এসে গেছি। নীলা চোখ খুলে ওর মাথাটা আমার কাঁধে দেখে একটু লজ্জা পেলো! আমি বললাম চলেন। আমরা মায়ের সাথে দেখা করলাম। নীলাকে দেখিয়ে বললাম মা আমি বিয়ে করেছি। নীলা গিয়ে মায়ের পা ধরে সালাম করলো।
মা খুব খুশি হয়েছে আমার বিয়ের কথা শুনে।মা বললো কী সোন্দর আমার বউ মা!নীলা মায়ের সাথে অনেক কথা বললো। মা আর নীলাকে দেখে আমার মনে হচ্ছে। ওরা দুজন একে অপরের খুব পরিচিত। আমি মাকে বললাম মা কাল তোমাকে এখান থেকে নিয়ে যাবো। মা আমাকে বললো এখন অনেক রাত হয়ে গেছে তোরা বাড়ি ফিরে যা আমরা দুজন মায়ের থেকে বিদায় নিলাম।
আর বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। মাঝ রাস্তায় এসে গাড়ি থামালাম। নীলা জিজ্ঞেস করলো কী বেপার এখানে গাড়ি থামালেন যে?আমি বললাম গাড়ি থেকে নামুন। নীলা গাড়ি থেকে নামলো। আমি বললাম চলুন ফুসকা খাবো। নীলা প্রথমে না বললেও আমার জোরাজোরি তে খেতে রাজি হলো। আমরা দুজনে ফুচকা খাচ্ছি! আমি নীলাকে জিজ্ঞেস করলাম আপনার জীবনে এত বড় ক্ষতি কী ভাবে হলো? নীলা কিছু বলছে না। শুধু চোখের জল ফেলছে।
চলবে ??
কেমন লাগলো কমেন্টে জানাবেন। ভাল লাগলে পরবর্তী পর্ব দেব। ।
©জুনায়েদ

 

জেনে নিন গাড়ির নাম্বার প্লেট ও কোন বর্ণ দ্বারা কী বুঝায়

0

ভাষার ভিত্তি বা প্রাণ হচ্ছে বাংলা বর্ণমালা। কথা বলার জন্য আমরা যে শব্দ তৈরি করি তা এই বর্ণমালার হাত ধরেই। আবার এই বর্ণমালা দিয়েই বুঝানো হয়ে থাকে নানান ধরণের সাংকেতিক অর্থ। যেমন গাড়ির নাম্বার প্লেটের বর্ণগুলো দিয়ে বুঝানো হয় বিভিন্ন ধরণের গাড়ির শ্রেণীব

আপনার যদি একটি গাড়ি থাকে, তাহলে নিশ্চিতভাবে সেই গাড়ির সামনে ও পিছনে নাম্বারপ্লেট লাগানো আছে। আর যদি গাড়ি না-ও থাকে তাহলে নিশ্চয়ই প্রতিদিন চলতে ফিরতে যত গাড়ি দেখেন, সেই সব গাড়ির নাম্বার প্লেটে বর্ণসহ নাম্বার নিশ্চয়ই দেখে থাকবেন।

সক্রেটিসের একটি শিক্ষনীয় গল্প Scrotis golpo সক্রেটিসের একটি শিক্ষনীয় গল্প

একদিন সক্রেটিসের কাছে তার এক পরিচিত লোক এসে বলল, আপনি কি জানেন আপনার বন্ধু সম্পর্কে আমি কি শুনেছি?
সক্রেটিস তেমন আগ্রহী না হয়ে বললেন, এক মিনিট থামেন।
আমাকে কিছু বলার আগে আপনাকে ছোট্ট একটা পরীক্ষা পার হতে হবে; এই পরীক্ষার নাম ‘ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট’।

প্রেমিকাকে ফিরে পেতে ৬২ বছরেও অবিবাহিত ছিলেন আশরাফ! অবশেষে প্রেম, বাঁধলেন ঘর

বিয়ে ছাড়াই কেটে গেল ৬২ বছর। কাটছিল একাকিত্ব সময়। তবে শেষ বয়সে বদলে গেল সিদ্ধান্ত। পড়লেন প্রেমে। তাও ৫৪ বছর বয়সী নারীর। জীবনের নিঃসঙ্গতা কাটাতে সেই প্রেমিকাকেই করেছেন বিয়ে।

এক হাজার মানুষের উপস্থিতিতে এক লাখ এক টাকা দেনমোহরে প্রেমিকা ৫৪ বছর বয়সী রানু বেগমকে বিয়ে করেন ৬২ বছরের আশরাফ আলী ব্যাপারী। বানু বেগমের ঘরে ‍এক কন্যাসন্তান থাকলেও আশরাফ ‍আলী ছিলেন অবিবাহিত।

নাসিরুদ্দিন হোজ্জার গল্প

 

‘যেমন রোগ তেমন দাওয়াই’ নাসিরুদ্দীন হোজ্জার মজার গল্প | philosophybd

ক দম্পতি। ভীষণ স্বাপ্নিক তারা। এই দিবা স্বপ্নের ঘোরে থাকা দম্পতির প্রতিবেশী আবার আর কেউ নয়, স্বয়ং নাসিরুদ্দীন হোজ্জা। একদিন এই দম্পতি দিবা স্বপ্নকে প্রায় বাস্তব বানিয়ে ফেলল।

স্বামী বলছিলঃ টাকা পেলেই একটা দুধেল গাই কিনবো।

স্ত্রী বললো : সে দারুণ হবে গো। ম্যালা ভাণ্ডও লাগবে, যাই দামদর করে কিনে ফেলিগে। এসব ব্যাপারে দেরি করা কোন কাজের কথা না। যেই ভাবা সেই কাজ। বউ বাজারে যেয়ে পাঁচখানা পেল্লায় ভাণ্ড কিনে আনে।

স্বামী সুধায় (জানতে চায়) : কি কিনলে?

১৫০ টাকার সাইকেল মেকানিক থেকে আজ কোটি টাকার ব্যবসা

0

ভাগ্য কেবল সেই ব্যক্তিদের সঙ্গে থাকে- যারা সমস্যাকে ভয় না পেয়ে সাফল্যের পথেভাগ্য কেবল সেই ব্যক্তিদের সঙ্গে থাকে- যারা সমস্যাকে ভয় না পেয়ে সাফল্যের পথে হাঁটেন। একটু দেরি হলেও তারা সফলতা পায়। ঠিক তেমনই একজন ভারতের মধ্য প্রদেশের কাতলায় জন্ম নেওয়া রাহুল তানেজা।

বনে বসে সুবীরের ডলার আয়

0

 

সুবীরের কাজ তথ্যপ্রযুক্তির আউটসোর্সিং ঘিরে। সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মধুপুর বনাঞ্চল থেকেই তিনি দেশ–বিদেশের অসংখ্য গ্রাহকের কাজ করে যাচ্ছেন।

 

 

বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর তরুণদের এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে চলেছেন সুবীর নকরেক। সম্প্রতি ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের রাংরাপাড়ায় বিনা মূল্যের ফ্রিল্যান্সিং সেমিনারে

বিভিন্ন স্থানে গিয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর তরুণদের এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং শিখিয়ে চলেছেন সুবীর নকরেক। সম্প্রতি ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটের রাংরাপাড়ায় বিনা মূল্যের ফ্রিল্যান্সিং সেমিনারেছবি: সংগৃহীত

ছোটবেলা থেকে গ্রামে, বনে-বাদাড়ে ঘুরে বেড়ানো সুবীর নকরেক এখনো গ্রামের মায়াতেই বাঁধা পড়ে আছেন। গ্রামটি টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার বনাঞ্চলে। সুবীরের কাজের মাধ্যম ইন্টারনেট। বনের মধ্যে গায়রা নামের এ গ্রামে ইন্টারনেটের গতি খুবই ধীর। কখনো কখনো গাছের ডালে মডেম ঝুলিয়ে, উঁচু টিলায় ল্যাপটপ মডেম নিয়ে গিয়ে ইন্টারনেট সংযোগ পেতে হয়। প্রতিবন্ধকতা পদে পদে। তারপরও থেমে থাকেন না সুবীর ও তাঁর আশপাশের গ্রামের তরুণেরা।

Translate »