ভাবি একটা বার আমাকে সুযোগ দাও না! এ বয়সে ভাইয়া ও নেই তোমার কষ্ট ত আমি বুঝি তুমি ও আমাকে একটু বুঝো ভাবি! আর কতদিন এভাবে থাকবা বলো দেখতে দেখতে ত বছর চলে যাচ্ছে!
সাফি, সোহা কে আমি খরচ চালাবো যতটুকু পারি তাও তুমি অমত করো না ভাবি!
রাজি হয়ে যাও প্লিজ,প্লিজ ভাবি..
মোটসাইকেল প্রেমিকদের জন্য এবার এলো বড় এক সুখবর। মোটরসাইকেল কেনার আগে বেশি মাইলেজের বাইকের চাহিদা বরাবরই বেশি থাকে বাজারে। প্রতিবেশি দেশ ভারতের বাজারেও এখন বেশি মাইলেজ দেওয়া মোটরবাইকের চাহিদা সব থেকে বেশি। পেট্রোলের দাম প্রতিদিন বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ ভাল মাইলেজ দেওয়া বাইক নেওয়ার দিকে নজর দেয় বেশি এবং সেই বাইকের চাহিদাও থাকে তুঙ্গে।। আর এই সেগমেন্ট-এ বাজাজ প্ল্যাটিনা ১১০ সিসির জুড়ি মেলা ভার। বরাবরই বাজাজ-এর বেস্ট সেলিং মোটরসাইকেল ছিল প্ল্যাটিনা। আজ আমরা আপনাদের জানাবো ভারতের বাজারে বাজাজ প্ল্যাটিনা ১১০ সিসি মোটরবাইকের বিস্তারিত জানাবো। প্রতিবেশি দেশটিতে পেট্রোলের দাম ১০০ পার করতে যেন আরও বেশি সংখ্যক মানুষ প্ল্যাটিনা কেনার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছেন। ভারতের বাজারে এই মোটরবাইকের এক্স শোরম মূল্য ৬৫,৯৩০ টাকা। তবে কেউ চাইলে মাত্র ৭,৬৫৭ টাকা দিয়ে আজই এই মডেল বাড়িতে নিয়ে আসার সুযোগ রয়েছে। ভারতের বাজারে এই সুযোগ করে দিয়েছে Bajaj।
…
ব্যাঙ্ক ৩৬ মাসের জন্য লোন দিচ্ছে-
ভারতে এই মোটরসাইকেলের উপর ৬৮,৯১২ টাকা লোন পাওয়া যাচ্ছে। ডাউন পেমেন্ট করতে হচ্ছে মাত্র ৭৬৫৭ টাকা। আইএস প্লান- এর অধীনে ব্যাংক ৩৬ মাসের মেয়াদে লোন দিচ্ছে। প্রতি মাসে আপনাকে ২৪৫৯ টাকা করে ইএমআই বাবদ দিতে হবে। ৯.৭ শতাংশের হিসাবে সুদ দেওয়া সুবিধা থাকছে।
১১৫.৪৫ সিসি সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন-
…
..
বাজাজ প্ল্যাটিনা 110 সেগমেন্টের প্রথম মোটরসাইকেল যাতে আপনি অ্যান্টিলকিং ব্রেকিং সিস্টেম বা এবিএস পাবেন। এই মডেলে 115.45 সিসি সিঙ্গল সিলিন্ডার ইঞ্জিন দেওয়া হয়েছে। এই ইঞ্জিনে এয়ার কুল্ড প্রযুক্তি রয়েছে। এই ইঞ্জিন 8.6 পিএস পাওয়ার এবং 9.81 এনএম পিক টর্ক জেনারেট করে। প্ল্যাটিনা ১১০ এবিএসে ফাইভ-স্পিড গিয়ারবক্স থাকবে। একইসঙ্গে এই বাইকে দেওয়া হয়েছে একটি 5-স্পিড গিয়ারবক্সও।
১১০ কোটি ডলারের টেসলার শেয়ার বিক্রি করলেন ইলন মাস্ক
সিঙ্গল-চ্যানেল ABS-
এই মোটরসাইকেল এ রিয়ার টায়ারে ডিস্ক ব্রেক রয়েছে। রয়েছে সিঙ্গল-চ্যানেল ABS। তবে এই মডেল সব থেকে বেশি বিক্রি হয় ভাল মাইলেজ দেওয়ার জন্য। বাজাজ দাবি করছে, প্ল্যাটিনা ১১০ এক লিটার পেট্রোলে ৮৪ কিমি পর্যন্ত মাইলেজ দিতে পারে। তবে মাইলেজ ভাল পাওয়াটা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে গাড়ি সময়মতো সার্ভিস করাটা সব থেকে বড় ব্যাপার। এছাড়া আপনি ঠিক কেমন রাস্তায় চালাচ্ছেন, সেটাও বড় দিক। তাছাড়া গাড়ি প্রতিনিয়ত মেইন্টেন করে রাখতে হবে।
মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার ২৬তম আসরের পর্দা উঠেছে। নতুন বছরের ১ জানুয়ারি পূর্বাচলে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) এ মেলা উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : ব্যাটারি ভালো আছে কিনা তা জানতে আইফোন বা আইপ্যাডে বিশেষ ফিচার রয়েছে। এর মাধ্যমে জানা যায়, ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হবে নাকি এই ব্যাটারিতেই চলবে। অবশ্য অ্যান্ড্রয়েডে এ ধরনের কোনও ফিচার নেই।
ভারতের প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম গেজেটস নাউ এক প্রতিবেদনে জানায়, ফিচার না থাকলেও অ্যান্ড্রয়েডের ব্যাটারির অবস্থা পরীক্ষা অসম্ভব কিছু নয়। এ জন্য কয়েকটি উপায় আছে। কিছু থার্ড-পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই ব্যাটারির অবস্থা জানা যাবে।
স্যামসাং স্মার্টফোন
স্যামসাং ডিভাইস ব্যবহারকারীরা সহজে ব্যাটারির অবস্থা জানতে পারবেন। এ জন্য সেটিংস থেকে ‘ব্যাটারি অ্যান্ড ডিভাইস কেয়ার’ অপশনে যেতে হবে। এরপর সেখান থেকে ডায়াগনস্টিকস অপশনে গেলেই ব্যাটারির স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন ব্যবহারকারীরা।
ওয়ানপ্লাস স্মার্টফোনBanglanews for All
Android Device এর ব্যাটারি ভালো আছে কিনা বুঝবেন যেভা
9 seconds ag
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : ব্যাটারি ভালো আছে কিনা তা জানতে আইফোন বা আইপ্যাডে বিশেষ ফিচার রয়েছে। এর মাধ্যমে জানা যায়, ব্যাটারি পরিবর্তন করতে হবে নাকি এই ব্যাটারিতেই চলবে। অবশ্য অ্যান্ড্রয়েডে এ ধরনের কোনও ফিচার নেই
ভারতের প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম গেজেটস নাউ এক প্রতিবেদনে জানায়, ফিচার না থাকলেও অ্যান্ড্রয়েডের ব্যাটারির অবস্থা পরীক্ষা অসম্ভব কিছু নয়। এ জন্য কয়েকটি উপায় আছে। কিছু থার্ড-পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে সহজেই ব্যাটারির অবস্থা জানা যাবে
স্যামসাং স্মার্টফো
স্যামসাং ডিভাইস ব্যবহারকারীরা সহজে ব্যাটারির অবস্থা জানতে পারবেন। এ জন্য সেটিংস থেকে ‘ব্যাটারি অ্যান্ড ডিভাইস কেয়ার’ অপশনে যেতে হবে। এরপর সেখান থেকে ডায়াগনস্টিকস অপশনে গেলেই ব্যাটারির স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন ব্যবহারকারী
ওয়ানপ্লাস স্মার্টফো
ব্যাটারির অবস্থা জানার জন্য ওয়ানপ্লাসে সরাসরি কোনও বিল্ট-ইন ফিচার নেই। তবে প্রতিষ্ঠানটির ওয়ানপ্লাস কেয়ার অ্যাপের মাধ্যমে ব্যাটারির সমস্যাসহ ফোনের সব ধরনের সমস্যা চিহ্নিত করা সম্ভব।
থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্য
ব্যাটারিতে কোনও সমস্যা আছে কিনা তা জানতে থার্ড পার্টি অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। এ ধরনের কয়েকটি অ্যাপ হলো- ক্যাশিফাই ডায়াগনোস, সিপিইউ-জেড, অ্যাম্পিয়ার ইত্যাদি
এসব অ্যাপের মাধ্যমে ডিভাইস স্ক্যান করা এবং ডিভাইসের যেকোনও সমস্যা বের করা সম্ভব। ফলে ব্যাটারির ক্ষেত্রেও এসব অ্যাপ কার্যকরী। তবে থার্ড পার্টি অ্যাপ হওয়ায় এ ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ঝুঁকির বিষয়টি সবসময় বিবেচনায় রাখতে হবে।
সত্যজিৎ রায়ের ‘হীরক রাজার দেশে’ সিনেমায় রাজার গবেষক গবুচন্দ্র যন্তরমন্তর ঘরে মগজ ধোলাইয়ের যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন। এই যন্ত্রের সাহায্যে রাজভক্তি প্রকাশে নারাজ যে; তাকে করে তোলা হতো একনিষ্ঠ রাজভক্ত।
নতুন বছরকে বরণ করতে গিয়ে জম্মু-কাশ্মিরের বৈষ্ণদেবী মন্দিরে পদদলিত হয়ে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৪ জন।
ঘটনাটি ভোর ২টা ৪৫ মিনিটে ঘটে। আহতদের অনেকেরই শারীরিক অবস্থা ‘গুরুতর’ বলে জানানো হয়েছে প্রশাসন ও হাসপাতাল থেকে।
জম্মু কাশ্মিরের জন্য মর্মান্তিক ভাবে শুরু হল নতুন বছর। নতুন বছরকে বরণ করতে ভক্তদের মাত্রাতিরিক্ত ভিড়ে এ ঘটনা ঘটে।
রে-ব্যানের সঙ্গে কোলাবরেশন করে এমনই স্মার্ট গ্লাস এনেছে ফেসবুক। এই চশমা দিয়ে ফোন করার পাশাপাশি স্ক্রিনে দেখে নেওয়া যাবে নানা তথ্য। আবার এই চশমায় থাকবে ক্যামেরাও। ছবি তুলতে হলে আর পকেটে হাত ঢুকিয়ে ফোন বের করতে হবে না। চশমার একটি বোতাম চেপেই তোলা যাবে ছবি।
বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সিকে সরকারি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহারকারী একমাত্র দেশ এল সালভাদর। যদিও দেশটির মধ্যেই এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন এবং ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) সতর্ক করার পরও দেশটির সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছিল।
তবে প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতায় পুরো প্রকল্প এখন হুমকির মুখে।
ক্রিপ্টোসলেটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এল সালভাদরের নাগরিকরা বিটকয়েন লেনদেনের ক্ষেত্রে দেশটির নিজস্ব চিভো ওয়ালেট ব্যবহার করে। সেই চিভো ওয়ালেট নিয়েই বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছে।
দেশটির নাগরিকরা অভিযোগ করছে, ওয়ালেট থেকে তাদের বিটকয়েন হারিয়ে যাচ্ছে। যদিও কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এখনও কিছু বলছে না।
অভিযোগ জানানোর পরও অনেক দিন অপেক্ষা করেও কেউই তার হারানো বিটকয়েন ফেরত পাচ্ছে না।
শুরু থেকেই চিভো ওয়ালেটের প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছিল এর ব্যবহারকারীরা। কয়েকটি অভিযোগে জানা গেছে, ওয়ালেটটিতে কিছু বাগজনিত (অ্যাপ্লিকেশনের অ্যালগরিদম বা প্রোগ্রামে ত্রুটি) সমস্যা রয়েছে। ব্যবহার করার সময় এর ইউজার ইন্টারফেসেও গ্লিচ করে। এ অ্যাপটি ক্র্যাশ করার অভিযোগও পাওয়া গেছে।
দ্রুত পেমেন্টের ক্ষেত্রেও ম্যালফাংশনিং হতো, তবে কর্তৃপক্ষ এ সমস্যার সমাধান করেছে। বাকি সমস্যাগুলো রয়েই গেছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সির এক্সচেঞ্জ সাধারণত দুই ধরনের। সেন্ট্রালাইজড ও ডিসেন্ট্রালাইজড। সেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জগুলোয় একজন ব্যবহারকারী ক্রিপ্টোকারেন্সি জমা ও ক্রয়-বিক্রয়ও করতে পারে, সে ক্ষেত্রে কোনো পণ্য বা সেবা ক্রয়েরও সুবিধা থাকতে পারে। ডিসেন্ট্রালাইজড এক্সচেঞ্জে এ ধরনের সুবিধা থাকে না।
ডিসেন্ট্রালাইজ ওয়ালেটের ক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত ছোট লেনদেনের সময় বেশ ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তাই সর্বস্তরে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের ক্ষেত্রে সেন্ট্রালাইজ ওয়ালেটের কোনো বিকল্প নেই। এখন কেন্দ্রীয় সেন্ট্রালাইজড ওয়ালেটে সমস্যা হলে জনগণের অনাস্থা তৈরি হবে। ফলে দেশটিতে সর্বস্তরে বিটকয়েন চালু করার ক্ষেত্রে বড় ধরনের বাধার সৃষ্টি হবে।
বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে বিটকয়েনকে সরকারি মুদ্রা ঘোষণা করে মধ্য আমেরিকার দেশ এল সালভাদর।
বিটকয়েনের ১২ বছরের ইতিহাসে এটাই প্রথম কোনো দেশ, যারা তাদের লেনদেনে ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে বিটকয়েনকে সরকারি মুদ্রা হিসেবে ঘোষণা করল।
এ ছাড়া ব্যবসা ও সরকারকে কর পরিশোধের ক্ষেত্রে বিটকয়েন ব্যবহার করার জন্য উৎসাহিত করার কথা জানিয়েছিল এল সালভাদরের সরকার।
কয়েন মার্কেট ক্যাপের তথ্যমতে, বিটকয়েনের বর্তমান মূল্য ৪০ লাখ টাকা (৪৭ হাজার ডলার)।
বাংলাদেশের শিক্ষা বিভাগ দেশটির মাধ্যমিক পর্যায়ের সব স্কুল গুলোকে বয়:সন্ধিকালীন যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক শিক্ষা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে, যা ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকেই কার্যকর হবে।
২০২১ বছরের শেষে bKash নিয়ে এলো ধামাকা মোবাইল রিচার্জ ক্যাশব্যাক অফার। bKash দিচ্ছে ১৫ টাকা রিচার্জে ৪৫ টাকা ক্যাশব্যাক এবং ১০ টাকা রিচার্জে ৩০ টাকা ক্যাশব্যাকনিম্নে উল্লেখ করা হলো কিভাবে আপনি আপনার bKash একাউন্ট এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন। এই অফারটি সবাই পাবেন না। অফারটি শুধু নির্দিষ্ট কিছু গ্রাহক জন্য
প্রথমে bKash অ্যাপে লগিন করুন। এরপর নিচের মতো দুইটি একটি অফার দেখতে পারবেন। সেখানে লেখা থাকবে ১৫ রিচার্জে ৪৫ টাকা ক্যাশব্যাক আর আরেকটিতে ১০ টাকা রিচার্জে ৩০ টাকা ক্যাশব্যাক।
এবার ব্যানারটিতে ক্লিক করে আগের নিয়মে আপনার মোবাইল নাম্বার এবং টাকার পরিমাণ ১৫ অথবা ৪৫ দিয়ে আপনার পিনটি সাবমিট করে ক্যাশব্যাক অফারটি উপভোগ করুন।
চঞ্চল চৌধুরী একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী অভিনেতা। বাংলাদেশে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে যে তাকে চিনবে না। তিনি টেলিভিশন এবং চলচ্চিত্র উভয় ক্ষেত্রেই অভিনয় করেন। ছোট পর্দায় অভিনয়ের মাধ্যমে ক্যারিয়ারের যাত্রা শুরু করলেও এখন ছোট-বড় পর্দায় সমান জনপ্রিয় তিনি। তার অভিনীত প্রথম ছবি রূপকথার গল্প। মনপুরা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে প্রথমবারের মতো শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান এবং সিনেমাটি দেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং বক্স অফিসে সুপার হিট হয়। তিনি বেশ কয়েকটি মেগা সিরিজও অভিনয় করেছেন। চঞ্চল গান গাইতে ভালোবাসেন এবং ভূপেন হাজারিকা ও হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গান শোনেন। এই প্রবন্ধে আমরা চঞ্চল চৌধুরীর জীবনী তুলে ধরছি।
চঞ্চল চৌধুরী chanchal chowdhury
চঞ্চল চৌধুরীর প্রাথমিক জীবন
বাংলাদেশী অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী ১৯৭৪ সালের ১লা জুন পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের কামারহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রাধাগোবিন্দ চৌধুরী এবং মাতার নাম নমিতা চৌধুরী। তিনি বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজানো, অভিনয়, গান এবং চিত্রকলায় সমানভাবে পারদর্শী। তার শৈশব কেটেছে আনন্দে ও নিশ্চিন্তে। তাদের বাড়ির পাশে পদ্মা নদী তাই স্কুল থেকে ফিরে নদীতে গোসল করতে ছুটে যায়। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন অত্যন্ত চঞ্চল ও সাহসী। শিল্প ও সংস্কৃতির প্রতি চৌধুরীর জন্মগত আগ্রহ তাকে একজন অভিনেতা হতে অনুপ্রাণিত করেছিল কিন্তু তার বাবা-মা তাকে একজন প্রকৌশলী হতে চেয়েছিলেন।
চঞ্চল চৌধুরীর শিক্ষা
চঞ্চল ১৯৯০ সালে উদয়পুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন। তারপর রাজবাড়ী সরকারি কলেজে ভর্তি হন এবং এই কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। চঞ্চল চৌধুরী ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগে ভর্তি হন। এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলায় যোগ দেন। ছোটবেলা থেকেই গান, আবৃত্তি, নাটকে আসক্ত ছিলেন। ১৯৯৬ সালে অরণ্যক নাট্যদলের মাধ্যমে তার অভিনয় শুরু হয়। অরণ্যক সাথে তার প্রথম কাজ ছিল “কালো দুইত্তো”। গ্রাস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে টিভি পর্দায় আসেন তিনি। মঞ্চ অভিনেতা তাল পাতার সেপাই-এর মাধ্যমে প্রধান চরিত্রে দর্শকদের কাছে পরিচিত হন। এটি পরিচালনা করেছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
চঞ্চল চৌধুরীর কর্মজীবন
চঞ্চল চৌধুরী মিডিয়া জগতে তার ক্যারিয়ারের শুরুতেই স্টেজ শো দিয়ে এগিয়ে যায়। মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর তালপাতার শেপাই নাটকে অভিনয় করার সময় মঞ্চশিল্পী চঞ্চল চৌধুরী টাইমলাইনে আসেন। চঞ্চল ২০০৬ সালে তৌকির আহমেদের “রূপকথার গল্প” দিয়ে তার সিনেমায় অভিষেক ঘটে। তিনি ২০০৯ সালে গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত বিখ্যাত চলচ্চিত্র মনপুরা চলচ্চিত্রে সোনাই চরিত্রে অভিনয় করে বিপুল জনপ্রিয়তা পান। মনপুরা সিনেমাটি বাংলাদেশের সিনেমার ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যবসা করা চলচ্চিত্রের একটি। সিনেমাটি পরিচালনা করেন গুণী নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম। তারপর তিনি অভিনয় করেন দেশের ইতিহাসের আরেকটি ব্যবসা সফল সিনেমা আয়নাবাজিতে। যেটি অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালনা করেন।
চঞ্চল ২০১২ সালে মুক্তিযোদ্ধা ভিত্তিক সিনেমা বাবা তে অভিনয় করেন। দেশের বিখ্যাত পরিচালক মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর টেলিভিশন সিনেমা নির্মান করেন। তিনি সালাউদ্দিন লাভলু ও বৃন্দাবন দাস পরিচালিত “স্ত্রী মানে ইস্ত্রী” ছবিতে অভিনয় করেন। বাংলাদেশের ইতিহাসের জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদের বিখ্যাত চরিত্র মিসির আলীর চরিত্রে অভিনয় করেন দেবী সিনেমায় ২০১৮ সালে। সিনেমাটিতে তার বিপরিতে অভিনয় করেন দুই বাংলার প্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। বহু প্রতিভাবান অভিনেতা হিসেবে তিনি বিখ্যাত পরিচালকদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পান। এমনকি তিনি ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় কাজ করার সুযোগ পান। কিংবদন্তি অভিনেতা প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জির সঙ্গে কাজ করেন ‘মনের মানুষ’ ছবিতে। লালনের জীবন ও দর্শন অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করেছেন গৌতম ঘোষ।
তিনি তালপাতার শেপাই, শিয়াল পন্ডিত, হারকিপ্টে, মোহর শেখ, শান্তি অধিকারী, শান্ত কুটির এবং সাকিন সরিসুরির মতো কিছু জনপ্রিয় টিভি সিরিয়ালও করেছিলেন। তাছাড়া কিছু বিখ্যাত কাজ গোরুচোর, নুরুন্নাহার, বংশের বাটি, ভোবের হাট, ঘোর কুটুম, কলেজ-ছাত্র ইত্যাদি। হরকিপ্টে সালাউদ্দিন লাভলু পরিচালিত তার ক্যারিয়ারের অন্যতম বিখ্যাত ধারাবাহিক। তার অভিনয় জীবনে সাকিন সরিসুরি ছিল সবচেয়ে জনপ্রিয় নাটক। সে সময় চঞ্চল ‘জাপান ডাক্তার’ নামে পরিচিত ছিলেন এবং তার এই সংলাপ তার ভক্তদের মধ্যেও বিখ্যাত ছিল। সম্প্রতি তিনি তকদীর নামে একটি ওয়েব সিরিজ করেছেন। যেখানে গল্পের প্লট ছিল অনন্য এবং শক্তিশালী। তাকদীরে সে মৃতদেহের ফ্রিজার ভ্যানের চালক হিসেবে কাজ করে।
চঞ্চল মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সাথে প্রথম টিভি বিজ্ঞাপন করেছিলেন যার শিরোনাম ছিল “মা”। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে তিনি তুমুল জনপ্রিয়তা পান। তারপর রবি, পিএইচপি অ্যারাবিয়ান হর্স সুপার এনএন, আকাশ ডিটিএইচ, পিউরিট ক্লাসিক, হাই-স্পিড হেয়ার কালার ইত্যাদি নিয়ে কাজ করেছেন। তাছাড়া আমরা তাকে অ্যাওয়ার্ড ফাংশনে অ্যাঙ্কর হিসেবে দেখেছি। কয়েক মাস আগে মেহের আফরোজ শাওনের সঙ্গে কভার ফোক গান ‘যুবতী রাধে’ করেন।
পুরস্কার এবং সাফল্য
তিনি ৩৪ তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ফেরদৌসের সাথে যৌথভাবে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পান। তিনি ১১ তম মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার পান সেরা অভিনেতার জন্য, যেটি ছিল দর্শকদের ভোটে। তিনি বিখ্যাত আয়না বাজি” সিনেমার জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য দ্বিতীয় বার বাংলাদেশ সরকার কতৃক জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এছাড়াও শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার জিতেছিলেন। ২০১৯ সালে, তিনি “দেবী” ছবির জন্য একই পুরস্কার পেয়েছিলেন।
চঞ্চল চৌধুরীর বিয়ে
চঞ্চল চৌধুরীর বিয়ে করেন ২০০৮ সালে একটি মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক ও শিক্ষক শান্তওয়ানা সাহাকে। চঞ্চল ও শান্তওয়ানা দম্পতির একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। তাদের পুত্র সন্তানের নাম শৈশব রুদ্র শুদ্ধ।
শেষ কথা
চঞ্চল চৌধুরী খুব অল্প সময়ের মধ্যেই একজন দক্ষ ও গুণী অভিনেতা হিসেবে সুনাম অর্জন করেন বাংলা দেশ এবং বিদেশে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতের বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় ও ব্যস্ত অভিনেতা তিনি। চঞ্চল চৌধুরী একজন জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশী অভিনেতা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষার্থী চঞ্চল চৌধুরী বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র বাজানো, অভিনয়, গান, ছবি আঁকা এসব কিছুতেই সমান পারদর্শী। তিনি কোডা, সোডা ও ইউডা কলেজের চারুকলার প্রভাষকও।[২] চঞ্চলের অভিনয় জীবন শুরু হয় চারুকলার ছাত্র থাকাকালীন আরণ্যক নাট্যদলের সাথে যুক্ত হয়ে। পরবর্তীতে অসংখ্য নাটক ও টিভি সিরিজে অভিনয় করে দর্শকপ্রিয়তা অর্জন করেন চঞ্চল। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র রূপকথার গল্প (২০০৬)। এছাড়া তিনি মনপুরা (২০০৯), টেলিভিশন (২০১৩), আয়নাবাজি (২০১৬), ও দেবী (২০১৮)-তে তার অভিনয়নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা লাভ করেছেন।
চঞ্চল চৌধুরী বাংলাদেশের পাবনা জেলারসুজানগর উপজেলার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নের কামারহাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রাধা গোবিন্দ চৌধুরী এবং মায়ের নাম নমিতা চৌধুরী। তিনি গ্ৰামের স্কুল কামারহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা এবং উদয়পুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং রাজবাড়ি সরকারি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকে পড়াশোনা করেন। উচ্চমাধ্যমিক শেষ করার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চারুকলায় ভর্তি হন। ছোটবেলা থেকেই তার গানবাজনা, আবৃত্তি আর নাটকের প্রতি নেশা ছিল। পরে তার মঞ্চ নাটকের প্রতি একটা আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
১৯৯৬ সালে মামুনুর রশীদের আরণ্যক নাট্যদলের সাথে কাজ করার মধ্য দিয়েই অভিনয় জীবনের শুরু হয়। তার অভিনীত প্রথম নাটক আরণ্যক নাট্যদলের কালো দৈত্য’। পরবর্তীতে এই নাট্যদলের সাথে সংক্রান্তি, রাঢ়াঙ, শত্রুগণ সহ আরও অনেক নাটকে কাজ করেন।[১০]
ফরিদুর রহমানের “গ্রাস” নাটকের মাধ্যমে টেলিভিশন নাটকে কাজ শুরু করেন। তিনি মোস্তফা সরওয়ার ফারুকীরতাল পাতার সেপাই নাটক দিয়ে দর্শকের কাছে পরিচিত হয়ে ওঠেন। তারপর থেকেই তিনি মঞ্চের পাশাপাশি বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন টিভি নাটকে।[১১]
২০০৬-২০১০: চলচ্চিত্রে অভিষেক ও প্রশংসাপ্রাপ্তি[সম্পাদনা]
২০১১ সাল থেকে তিনি আরটিভিরঅলসপুর ধারাবাহিকে অভিনয় শুরু করেন। মামুন অর রশিদের রচনা ও আল হাজেনের পরিচালনায় ধারাবাহিকটি ১২ই মে থেকে প্রচারিত হয়।[১২] এই ধারাবাহিকে অভিনয়ের জন্য তিনি ২০১২ ও ২০১৩ সালে টানা দুবার তারকা জরিপে শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেতা বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[১৩] এছাড়া তিনি এই কাজের জন্য ২০১৩ সালে ধারাবাহিক নাটকে শ্রেষ্ঠ কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনেতা বিভাগে বিভাগে আরটিভি আরটিভি স্টার অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন।[১৪]
২০১২ সালে নভেম্বর মাস থেকে চ্যানেল নাইনেরইডিয়ট ধারাবাহিকে অভিনয় শুরু করেন।[১৫] এই ধারাবাহিকে অভিনয়ের জন্য তিনি ২০১৪ সালে তারকা জরিপে শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেতা বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই বছরের ১৪ ডিসেম্বর মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিকপিতা চলচ্চিত্রে ইমন সাহার সঙ্গীতায়োজনে তিনি শাওনের সাথে “তোর ভিতরে আমি থাকি” গানে কণ্ঠ দেন।[১৬][১৭]
২০১৩ সালে তিনি বাংলাদেশ ও জার্মানির যৌথ প্রযোজনায় মোস্তফা সরয়ার ফারুকী পরিচালিত টেলিভিশন চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। একই বছর ঈদুল আযহায় প্রচারিত হয় তার অভিনীত টিভি নাটক ঈদের নাটক। রুম্মান রশীদ খান রচিত ও রিপন মিয়ার পরিচালিত নাটকটিতে তাকে একজন নাট্য পরিচালক হিসেবে দেখা যায়, যিনি রওনক হাসান অভিনীত চরিত্রের অনুরোধে ঈদের জন্য একটি নাটক পরিচালনা করেন।[১৮] ২০১৪ সালে ভালোবাসা দিবসে এনটিভিতে প্রচারিত মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের লাল খাম বনাম নীল খাম টেলিভিশন নাটকে তাকে দেখা যায়।[১৯] এই নাটকটিতে অভিনয় করে তিনি ২০১৫ সালে সমালোচকদের দৃষ্টিতে শ্রেষ্ঠ টিভি অভিনেতা বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। সমালোচক শাখায় এটি তার প্রথম মনোনয়ন।[২০] ২০১৫ সালে তিনি বৃন্দাবন দাস রচিত এবং সালাউদ্দিন লাভলু পরিচালিত ছয় পর্বের মিনি ধারাবাহিক ওয়াইফ মানে স্ত্রী-এ অভিনয় করেন। নাটকটি ঈদুল আযহা উপলক্ষে বাংলাভিশনে প্রচারিত হয়।[২১]
২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে বাংলাভিশনে প্রচারিত টিভি ধারাবাহিক সব পাখি ঘরে ফিরে-এ তিনি শাহনাজ খুশীর বিপরীতে অভিনয় করেন।[২২] এই বছর ঈদুল ফিতরে ছয়টি ছয় পর্বের মিনি ধারাবাহিকে অভিনয় করেন, সেগুলো হল বৃন্দাবন দাসের রচনা ও সালাহউদ্দিন লাভলুর পরিচালনায় ইতি মির্জাফর ও লাভ মানে ভালোবাসা, মাহফুজ আহমেদের পরিচালনায় ইজম আনলিমিটেড, অনিমেষ আইচের পরিচালনায় অশ্বডিম্ব, মাসুদ সেজানের পরিচালনায় ওয়াও ফ্যান্টাসি ও চন্দন চৌধুরীর পরিচালনায় চাল্লু মামার চাল্লু ভাগ্নে।[২৩] এছাড়া তিনি ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে খণ্ড নাটক সবজান্তা ভালোবাসা-এ অভিনয় করেন।[২৪] মানি ইজ প্রবলেম[২৫] একই বছর ঈদুল আযহায় চ্যানেল আইয়েরএকজন জাদুকর নাটকে অভিনয় করেন। এতে তিনি চার বছর পর সারিকা সাবরিনের বিপরীতে কাজ করেন।[২৬] এছাড়া এই ঈদে তাকে আরটিভির ছয় পর্বের ধারাবাহিক মানি ইজ প্রবলেম-এ নুসরাত ইমরোজ তিশার বিপরীতে দেখা যায়।[২৫]
২০১৬ সালের অক্টোবরে চঞ্চলকে অমিতাভ রেজা চৌধুরী পরিচালিত আয়নাবাজি চলচ্চিত্রে দেখা যায়। এই ছবিতে তিনি নাম চরিত্র আয়নাসহ ছয়টি চরিত্রে অভিনয় করেন।[২৭] চলচ্চিত্রটির জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে তার দ্বিতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন, এছাড়া সমালোচকদের জরিপে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন। ২০১৮ সালে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাস দেবী অবলম্বনে নির্মিত একই নামের চলচ্চিত্রে মিসির আলি চরিত্রে অভিনয় করেন।[২৮] সরকারি অনুদান ও জয়া আহসান প্রযোজিত চলচ্চিত্রটি অক্টোবর মাসে মুক্তি পাবে। এই বছর সেপ্টেম্বর মাসে তিনি ও অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা দুই বছরের জন্য মুঠোফোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান রবি আজিয়াটা লিমিটেডের শুভেচ্ছাদূত হন এবং আটটি বিজ্ঞাপন চিত্রে কাজের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন।
Source : wikipedia.org/wiki
চঞ্চল চৌধুরী ও তার স্ত্রী, চঞ্চল চৌধুরীর ধর্ম কি, চঞ্চল চৌধুরীর নাটক লিস্ট, চঞ্চল চৌধুরী উইকিপিডিয়া, চঞ্চল চৌধুরী শান্তা চৌধুরি, চঞ্চল চৌধুরী ওয়েব সিরিজ, চঞ্চল চৌধুরীর গান, চঞ্চল চৌধুরী shaishob rudra shudda,চঞ্চল চৌধুরীর জীবনী,“চঞ্চল চৌধুরী” ,আয়নাবাজির গল্প ,প্রধানমন্ত্রী জীবনের গল্প শুনিয়েছেন: চঞ্চল চৌধুরী,চঞ্চল চৌধুরীর (চঞ্চল দাস ) জীবনী !Bangladeshi actor chanchal, চঞ্চল চৌধুরীর জীবনী | তারকার গল্প ,বর্তমান সময়ের একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী অভিনেতা,Biography of Bangladeshi Actor Chanchal Chowdhury,বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী কোন ধর্মের?,চঞ্চল চৌধুরীর জীবনী, নাটক, সিনেমা ও গান,আয়নাবাজির গল্প .চঞ্চল চৌধুরীর জীবনী . ,তারকার গল্প ., Celebrity Story, Chanchal Chowdhury,আয়নাবাজির গল্প,চঞ্চল চৌধুরীর জীবনী , তারকার গল্প , Celebrity Story, Chanchal Chowdhury, আপনার প্রিয় তারকার না জানা সব তথ্য জানতে লাইক শেয়ার ও সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন,চঞ্চল চৌধুরী, নায়িকা শাবনূর, নুসরাত ফারিয়া, পপি, রোজিনা, শবনম বুবলি, শেখ মুজিবুর রহমান,জানা-অজানা,jana-ojana,অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর স্ত্রী,অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর জীবনী,চঞ্চল চৌধুরীর বয়স,চঞ্চল চৌধুরীর শিক্ষাগত যোগ্যতা,চঞ্চল চৌধুরীর সন্তান,chanchal chowdhury wife,chanchal chowdhury son and family,#ChanchalChowdhuryWife #চঞ্চলচৌধুরীরপরিবার #চঞ্চলচৌধুরীরস্ত্রী
Due to the global pandemic coronavirus, the admission of students for the 2021 academic year was confirmed through lottery. For that purpose, do you want to get the list of names of all the students who got admission through Gopalganj Binapani Government Girls High School 2021 academic year?
Then you can easily get the list of names on our website PDF file. If you want to download PDF of Gopalganj Binapani Government Girls High School list of eligible students, see below on our website.
Gopalganj Binapani Government Girls High School is a traditional educational institution of Gopalpur. This educational institution was established in 1930 AD.
Later, in 1980, the educational institution was nationalized. Md. Aminul Islam Tuku is the current headmaster of the educational institution. In addition to the head teacher, there are many teachers in this educational institution, under whose supervision the students are able to acquire proper knowledge.
Also Read: Govt School Admission Lottery Result 2021 PDF
At present 1100 students are studying in the sixth to tenth class in the educational institution. The results of this educational institution have been satisfactory since its inception. At the same time, every year 98 percent students pass the educational institution with good results. Every year students get admission in the educational institution through admission test.
Although the admission test is supposed to be held in the educational institution every year, an exceptional initiative was taken in the 2021 academic year. Because the global epidemic coronavirus does not put students at risk for their health, the students apply online from December 15 to 26 under the direction of the Minister of Education of the Government of the People’s Republic of Bangladesh and according to that application, students are admitted to the educational institution through lottery.
If you want to download the list of names of the students who got admission in Gopalganj Binapani Government Girls High School through lottery in 2021 academic year, then click on the result of Gopalganj Binapani Government Girls High School. You can easily get the list of those names in PDF file format.
বাড়িতে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল ২৮৪ কোটি টাকা। দুবাইয়ে দুটি বিলাসবহুল বাড়ি। এ ছাড়াও মুম্বাই, কানপুর, দিল্লিসহ দেশের নানা জায়গায় সম্পত্তি রয়েছে ভারতের ওই ব্যবসায়ীর।
১২০ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চালানোর পর কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে সোমবার গ্রেফতার করা হলো কানপুরের সেই ব্যবসায়ী পীযূষ জৈনকে। সোমবারই তাকে আদালতে তোলা হয়। তার ১৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
ভারতের কেন্দ্রীয় আয়কর দপ্তর জানিয়েছে, কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে ইতিহাসে সব চেয়ে বেশি নগদ উদ্ধার করল আয়কর দপ্তর। এর মধ্যে পীযূষকে নিয়ে রাজনৈতিক টানাহেঁচড়া শুরু হয়েছে।
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের অভিযোগ, পীযূষ সমাজবাদী পার্টির ঘনিষ্ঠ। সমাজবাদী পার্টির পক্ষ থেকে অবশ্য পাল্টা অভিযোগ করে বলা হয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী যোগীর জমানায় সব ধরনের দুর্নীতি বেড়ে গেছে। কংগ্রেসও নাম না করে মোদিকে দুষেছে।
আয়কর দপ্তর জানায়, নগদ ২৮৪ কোটি টাকা ছাড়াও হদিস পাওয়া গেছে দেশে-বিদেশে বহু সম্পত্তির। যার মধ্যে কানপুর ও কনৌজ মিলিয়ে পীযূষের সাতটি সম্পত্তি রয়েছে। মুম্বাইয়ে দুটি বাড়ি, দিল্লিতে একটি এবং দুবাইয়ে দুটি সম্পত্তি রয়েছে।
শুধু তাই নয়, তার কাছ থেকে মিলেছে ৫০ কিলোগ্রাম সোনা এবং ৬০০ কিলোগ্রাম চন্দন কাঠ।
তার বাড়িতে ১২০ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি চালানো হয়েছে। এর পর পীযূষকে ৫০ ঘণ্টা ধরে জেরা করা হয়েছে। তার পর তাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে তল্লাশি এখনও শেষ হয়নি।
তিনটি টাকা গোনার মেশিন এনে প্রায় দুদিন ধরে উদ্ধার করা টাকা গোনা হয়। একই সঙ্গে বিভিন্ন শহরে তার প্রতিষ্ঠানেও তল্লাশি চালানো হয়।
কনৌজে তার পৈতৃকবাড়িতে ১৮টি আলমারির হদিস পান তদন্তকারীরা। সেই সঙ্গে ৫০০টি চাবির থোকাও পেয়েছেন তারা। সেই চাবিগুলো দিয়ে ওই আলমারি খুলে তল্লাশির চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।
তদন্তে নেমে জানতে পেরেছেন তারা এত সম্পত্তি থাকা সত্ত্বেও পীযূষ অত্যন্ত সাধারণ পুরনো একটি গাড়ি ব্যবহার করতেন। তদন্তকারীদের অনুমান, তার ওপর যাতে কারও সন্দেহ না হয়, সে জন্যই তিনি এটা করতেন। বেশিরভাগ সময় তিনি একটি স্কুটার চাপতেন। সুগন্ধি দ্রব্যের ব্যবসা ছাড়াও পেট্রলপাম্প, পানমশলাসহ একাধিক ব্যবসা ছিল তার।
Online Money Earning: আপনি কি আপনার অবসর সময়কে কাজে লাগিয়ে কিছু অর্থ উপার্জন করতে চান? তাহলে আপনার কাছে কেবলমাত্র একটি স্মার্টফোন ও অ্যাক্টিভ ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই হবে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না? হ্যাঁ, একদম সত্যি কথাই বলছি।
ISRO Super Plan: ২০২১ সালটি ভারতীয় মহাকাশ কর্মসূচির জন্য ভালই ছিল, তবে আগামী বছর ভারত (India) এর ইসরো ( Indian Space Research Organisation) এমন অনেক মহাকাশ অভিযান চালাতে চলেছে, যা মহাকাশের বিশ্বে ভারতের শুধু শক্তিই বাড়াবে না,
২০২১ সালটি ভারতীয় মহাকাশ কর্মসূচির জন্য ভালই ছিল, তবে আগামী বছর ভারত (India) এর ইসরো ( ISRO – Indian Space Research Organisation) এমন অনেক মহাকাশ অভিযান চালাতে চলেছে, যা মহাকাশের বিশ্বে ভারতের শুধু শক্তিই বাড়াবে না, গোটা বিশ্ব ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ISRO-র কাছে সামনে মাথা নত করবে। একই সময়ে, ভারতীয় মহাকাশ শিল্পও ২০২২ সালের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে এবং আশা করছে যে ২০২১-র তুলনায়, ২০২২ সাল ভারতীয় মহাকাশ শিল্পের জন্য একটি নতুন ইতিহাস লিখবে।
এই বছর ভারতীয় মহাকাশ মিশন প্রোগ্রাম ‘গগনযান’ মিশনের সঙ্গে শুরু হবে এবং ২০২২ সালের শেষ নাগাদ ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা দুটি মনুষ্যবিহীন মিশনও চালু করবে। পাশাপাশি ভারত সরকার আরও বলেছে যে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা ভেনাস মিশন, সোলার মিশন এবং স্পেস স্টেশন তৈরির মিশন শুরু করতে চলেছে। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে সংসদে জানানো হয়েছে যে, ২০২২ সালে ISRO খুব গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ প্রোগ্রাম ভেনাস মিশন শুরু করবে। যদিও কোভিড মহামারীর কারণে ভারতের মহাকাশ কর্মসূচিতে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে, তবে এই বছর ভারত আরও অনেক মিশন চালাতে চলেছে।
বিশ্বের অন্যান্য মহাকাশ সংস্থাগুলির সাথে মহাকাশ খাতে সম্প্রসারণের জন্য নতুন নীতি নির্ধারণ করা হয়েছে এবং আমেরিকার আদলে ভারতীয় মহাকাশ শিল্পে বেসরকারি খাতকে অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর সাথে ইসরোতে এফডিআইকেও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যাতে ইসরো এখন পর্যন্ত যে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হয় তা কাটিয়ে উঠতে পারে। অতএব এই বছর ভারত সরকার এফডিআই সংক্রান্ত সমস্ত নিয়ম পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। সংবাদ সংস্থা IANS-এর মতে, বিশ্বব্যাপী মহাকাশ বাজার প্রায় ৩৬০ বিলিয়ন ডলারের এবং ২০৪০ সাল নাগাদ তা এক ট্রিলিয়ন ডলার হবে বলে আশা করা হচ্ছে, আর এই কারণে ভারতীয় মহাকাশ সংস্থার জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য বৃদ্ধি পাবে।
বৈশ্বিক মহাকাশ বাজারে ভারতের অংশ মাত্র ২ শতাংশ, তাই ভারত বিশ্বব্যাপী মহাকাশ শিল্পের জন্য অবশ্যই একটি নতুন উদ্যোগ, কিন্তু ভারতীয় মহাকাশ সংস্থার প্রযুক্তির প্রসার এটিকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় মহাকাশ সংস্থাগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে। এই মাসে সংসদে তথ্য প্রদান করে ভারত সরকারের মহাকাশ বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং বলেছেন যে, ISRO আগামী বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে গগনযান মিশনের আগে দুটি মানবহীন মিশন সম্পূর্ণ করতে চলেছে এবং ভারত সরকারেরও একই পরিকল্পনা।
সংবাদ সংস্থা IANS-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, ISRO-এর গগনযান মিশনে খরচ হতে চলেছে ৯ হাজার ২৩ কোটি টাকা। ISRO-এর গগনযান মিশন একটি বৈজ্ঞানিক সাফল্য মিশন হওয়ার পাশাপাশি দেশের জন্য কৌশলগত গুরুত্বও রয়েছে। ISRO মহাকাশে এখনও পর্যন্ত কয়েকশ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে, কিন্তু কোনো যানবাহন মানুষ নিয়ে মহাকাশে যায়নি। ISRO এখন গগনযানের মাধ্যমে ৪ জন নভোচারীকে মহাকাশে পাঠানোর প্রস্তুতি চালাচ্ছে। এর জন্য চার নভোচারীকে প্রশিক্ষণও দেওয়া হচ্ছে। যদি সবকিছু পরিকল্পনা অনুযায়ী হয়, তবে গগনযান পরের বছর অর্থাৎ ২০২২ সালে লঞ্চ হবে। ইসরোর এই মিশন সফল হলে ভারত আমেরিকা, চীন, রাশিয়া এবং জাপানের ক্লাবে যোগ দেবে।
গগনযান মিশনের অধীনে চার নভোচারী মহাকাশযানটিতে সাত দিন ধরে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করবেন। তারপর তারা পৃথিবীতে ফিরে আসবে। এই সময়ে, ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় মহাকাশ সম্পর্কিত তথ্য অধিগ্রহণ করা হবে, যাতে ভবিষ্যতের মিশনের জন্য অন্যান্য যান প্রস্তুত করা যায়। এর আগে চন্দ্রযান নামে একটি মিশন লঞ্চ করেছিল ISRO। যেটি প্রথম পর্যায়ে চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠিয়েছিল। এরপর চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণ করা হলেও সফল অবতরণ করানো সম্ভব হয়নি। তারপর ISRO সম্পূর্ণভাবে গগনযানের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। এটিকে প্রধানমন্ত্রী মোদীর স্বপ্নের প্রকল্পও বলা হয়। এছাড়াও, এর জন্য অর্থের কোনো ঘাটতি যেন না হয়, সরকারও সেদিকে সম্পূর্ণ নজর রাখছে।
গগনযান মিশন ছাড়াও ISRO সমুদ্রেও অন্বেষণ শুরু করেছে এবং আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ভারতের প্রযুক্তি মহাকাশের পাশাপাশি সমুদ্রেও বিশ্বব্যাপী হবে। ভারত সরকারের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং আর্থ সায়েন্স মন্ত্রী ডঃ জিতেন্দ্র সিং রাজ্যসভায় একটি প্রশ্নের লিখিত উত্তর দেওয়ার সময় বলেছিলেন যে, ISRO একটি গভীর মহাসাগর মিশনে কাজ করছে। এটিতে একটি মনুষ্যবাহী সাবমেরিন তৈরি করা হবে। এই প্রকল্পের নাম ‘সমুদ্রযান’। তিনি আরও জানান যে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশিয়ান টেকনোলজি, যা পৃথিবী বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি স্বায়ত্তশাসিত ইনস্টিটিউট, এর আগে ৫০০ মিটার জলের গভীরতা রেটিং করার জন্য একটি মনুষ্যচালিত সাবমেরিন সিস্টেম তৈরি এবং পরীক্ষা করেছিল।
জিতেন্দ্র সিংয়ের মতে, ২০২১ সালের অক্টোবরে হালকা স্টিলের তৈরি একটি সাবমেরিনকে সমুদ্রের ৬০০ মিটার গভীরতায় পাঠানো হয়েছিল। এর ব্যাস ছিল ২.১ মিটার। এটি একটি মানবিক যান ছিল। এটিতে টাইটানিয়াম ব্যবহার করে ৬০০০ মিটার গভীরতায় যাওয়ার জন্য তৈরি করার কাজ করা হচ্ছে। এই প্রোজেক্টটি বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টার, ইসরো, তিরুবনন্তপুরম দ্বারা সমর্থিত। এই প্রকল্পে ৪১০০ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে এবং এর জন্য ২০২৪-র লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
গগনযান ছাড়াও আগামী বছর ইসরো আদিত্য মিশনও চালু করতে চলেছে। এটি ISRO-র একটি সৌর মিশন, যার পুরো নাম আদিত্য সোলার মিশন। করোনা মহামারীর কারণে ISRO-র এই মিশনটি অনেকটাই বিলম্বিত হয়েছে, তবে এই মিশনটি আগামী বছর লঞ্চ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই মিশনের অধীনে, ইসরো তার রকেট সূর্যের বায়ুমণ্ডলে পাঠানোর চেষ্টা করবে এবং রিপোর্ট অনুযায়ী, ইসরো তার উপগ্রহটি রকেটের মাধ্যমে পৃথিবী থেকে ১৫ লক্ষ কিলোমিটার দূরে সূর্যের বায়ুমণ্ডলে পাঠাবে। ISRO-র এই স্যাটেলাইটটিকে পৃথিবী ও সূর্যের মধ্যে L-1 নামক বিন্দুতে পাঠানো হবে। এই বিন্দুটিকে মহাকাশ জগতে একটি পার্কিং স্পট হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং এখনও পর্যন্ত শুধুমাত্র নাসা এখানে তাঁদের স্যাটেলাইট পাঠাতে সক্ষম হয়েছে।
‘কোথাও কোনো উপায় না পেয়ে অসুস্থ বাচ্চার চিকিৎসার টাকা জোগাড় করতে স্বামীসহ কক্সবাজার এসেছি। এখানে গত তিন মাস ধরে অবস্থান করছি। আমার আট মাস বয়সী বাচ্চার হার্টে ছিদ্র। তার চিকিৎসায় ১০ লাখ টাকা প্রয়োজন। টাকা জোগাড়ে যখন যেখানে ডাক পেয়েছি গিয়েছি। তার চিকিৎসার জন্যই এ কাজ বাধ্য হয়ে করছি। এ সময়ে সন্ত্রাসীদের খপ্পরে পড়ি। বাধ্য হয়ে ১০ হাজার টাকা চাঁদাও দিয়েছি। পরে আবার চাঁদা চাইলে স্বামীর সঙ্গে সন্ত্রাসীদের বাগবিতণ্ডা হয়। এর সূত্র ধরে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে তারা।’ কক্সবাজারে আসে গণধর্ষণের শিকার সেই নারী ‘পর্যটক’ আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে এমটাই দাবী করেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হামীমুন তানজিনের আদালতে জবানবন্দিতে এসব বলেন ওই নারী।
ডিজিটাল দলিল-দস্তাবেজের ‘বিষুদ্ধতা’ নিশ্চিত করার পাশাপাশি নাগরিকের পরিচয় জালিয়াতি ঠেকাতে নিজেরাই পুরোদস্তুর একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছে আইসিটি বিভাগের অধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের বিজিডি ই-গভ সার্ট টিম।
পরিসংখ্যান বলছে, বিগত চল্লিশ বছরে বিশ্বে পুরুষদের শুক্রাণুর পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে গড়ে ৫৯ শতাংশ। আর এই পরিসংখ্যান শুধু পুরুষ নয়, গোটা মানব সমাজেরই মাথাব্যথার কারণ হতে চলেছে বলে মত বিশেষজ্ঞদের। এর কারণ ঠিক কী তা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, খাদ্যাভ্যাস যে এর পিছনে বড় ভূমিকা নিচ্ছে তা নিয়ে বিতর্কের কোনও অবকাশ নেই। দেখে নিন, কী কী খাবার পাতে থাকলে বাড়ে পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের আশঙ্কা—
১। প্রক্রিয়াজাত মাংস
বিশেষজ্ঞদের মতে প্রক্রিয়াজাত মাংস শুক্রাণুর পরিমাণ হ্রাসের অন্যতম প্রধান কারণ। বেকন, সালামি থেকে হটডগ, বার্গার— যে যে খাদ্যে এই ধরনের মাংস ব্যবহৃত হয় তাদের উপর করা একটি সমীক্ষা স্পষ্ট জানিয়েছে এই তথ্য। বিশেষত রেড মিট এই ঘটনার জন্য দায়ী। মুরগির মাংসে অবশ্য এরকম কোনও ফল দেখা যায়নি। তবে ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটে, তা নিয়ে নিশ্চিত নন গবেষকরা।
২। অতিরিক্ত স্নেহজাতীয় পদার্থযুক্ত দুগ্ধজাত পদার্থ
বর্তমানে উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য গবাদি পশুদের স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়ে থাকে। এর প্রভাব পরে দুধেও। এই ধরনের গবাদি পশুর দুধে স্নেহজাতীয় পদার্থ থাকে অনেক বেশি। সম্প্রতি ১৮ থেকে ২২ বছর বয়সি যুবকদের উপর করা একটি সমীক্ষা বলছে, এই ধরনের দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য খেলে শুক্রাণুর চলাচল, গতি ও আকৃতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
৩। ক্ষতিকারক ফ্যাটি অ্যাসিড
ট্রান্স ফ্যাটি অ্যাসিড বা ক্ষতিকর ফ্যাটি অ্যাসিডকে এমনিতেই হৃদযন্ত্রের সমস্যার মূল কারণ হিসেবে দেখা হয়। বর্তমান গবেষণা বলছে, এই ধরনের পদার্থ শুক্রাণুর সমস্যার জন্যেও দায়ী।
৪। অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ
শুধু খাদ্য নয়, বর্তমানে উপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্য সংরক্ষণের জন্য যে ধরনের রাসায়নিক ব্যবহৃত হয় সেগুলিও শুক্রাণুর সমস্যার জন্য মারাত্মক ভাবে দায়ী। সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হল, অধিকাংশ খাদ্যেই এই ধরনের রাসায়নিক মিশে থাকে যা এড়িয়ে যাওয়া কঠিন।
৩। ক্ষতিকারক ফ্যাটি অ্যাসিড
ট্রান্স ফ্যাটি অ্যাসিড বা ক্ষতিকর ফ্যাটি অ্যাসিডকে এমনিতেই হৃদযন্ত্রের সমস্যার মূল কারণ হিসেবে দেখা হয়। বর্তমান গবেষণা বলছে, এই ধরনের পদার্থ শুক্রাণুর সমস্যার জন্যেও দায়ী।
৪। অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ
শুধু খাদ্য নয়, বর্তমানে উপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্য সংরক্ষণের জন্য যে ধরনের রাসায়নিক ব্যবহৃত হয় সেগুলিও শুক্রাণুর সমস্যার জন্য মারাত্মক ভাবে দায়ী। সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হল, অধিকাংশ খাদ্যেই এই ধরনের রাসায়নিক মিশে থাকে যা এড়িয়ে যাওয়া কঠিন।
প্রতারণা করেছে স্ত্রী। কিন্তু তাঁকে শিক্ষা দিতে স্বামী যা করলেন? তা এককথায় আরওই ভয়ঙ্কর! বউকে ‘শিক্ষা’ দিতে শাশুড়ির সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে’ জড়ালেন স্বামী। আর তারপর গোটা ঘটনার খোলসা করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।
পরিবারের নতুন সদস্য আসছে। এই সংবাদ এলে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন বাবা, মা এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। কিন্ত এক্ষেত্রে পরিবারে নতুন সদস্য আসার সংবাদ পরিবারের কাছে বিড়ম্বনা ও অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই ‘নির্যাতিতা’ নাবালিকার গর্ভপাতের অনুমতি চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল বাবা-মা। ৩ জানুয়ারি নাবালিকার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে রিপোর্ট আদালতে জমা দেবে বিশেষজ্ঞ কমিটিকে। তার উপরই সিদ্ধান্ত নেবে হাইকোর্ট। অনুমোদন মিললেই গর্ভপাত হবে নাবালিকার।
মামলার বয়ান অনুযায়ী, বালি নিশ্চিন্দার বাসিন্দা প্রণয় তালুকদার (পরিবর্তিত) ও তাঁর স্ত্রী চন্দা তালুকদার (নাম পরিবর্তিত) একমাত্র কন্যা সোনাইকে (নাম পরিবর্তিত) নিয়ে বসবাস করতেন। প্রণয়বাবু পেশায় রাজমিস্ত্রি। আর তাঁর স্ত্রী পরিচারিকার কাজ করতেন। দ্ররিদ্র পরিবারে আর্থিক অনটন লেগেইছিল। এরমধ্যেই একদিন তাঁদের নাবালিকা মেয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। তালুকদার পরিবারের অভিযোগ, স্থানীয় বাসিন্দা মুন্না ধানুকা তাঁর ১৭ বছরের নাবালিকা মেয়েকে নিয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যান। চলতি বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর হাওড়া বালি নিশ্চিন্দা থানায় তালুকদার পরিবার মুন্নার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে শুরু হয় পুলিসি তদন্ত। এরপরই উত্তরপ্রদেশের লখনউয়ের অম্বর হোটেল থেকে নাবালিকাকে উদ্ধার করেন পুলিস। ১৬ নভেম্বর হাওড়া আদালতে মুন্না এবং সোনাই দুজনকেই পেশ করা হয়। মুন্নাকে নিম্ন আদালত জেল হেফাজতে পাঠায়। অন্যদিকে নির্যাতিতা নাবালিকাকে হোমে পাঠানো হয়।
অভিযোগ, অভিযুক্ত মুন্না ওই নাবালিকার সঙ্গে বার বার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে। এখন অভিযুক্ত ৪৫ বছরের মুন্না বিবাহিত এবং তাঁর সন্তানও রয়েছে। তার বিরুদ্ধে পুলিস পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে। এদিকে এর মধ্যেই ওই নাবালিকার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে দেখা যায় যে, সে গর্ভবতী। মেয়ে গর্ভবতী শুনে তালুকদার দম্পতির মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে। নিরুপায় বাবা-মা আদালতের দ্বারস্থ হন। তালুকদার পরিবারের আইনজীবী দেব কুমার শর্মা জানিয়েছেন, সংবিধানের ২১ নম্বর ধারা অনুযায়ী নাবালিকা ও তাঁর পরিবারের অধিকার রয়েছে গর্ভস্থ সন্তান রাখবেন কি রাখবেন না, তার সিদ্ধান্ত তাঁরা নিতে পারেন। কিন্তু নিম্ন আদালতে আবেদন জানিয়ে কোনও সুরাহা হয়নি। এদিকে নাবালিকার গর্ভপাত না হলে ভবিষ্যতে তাঁর শারীরিক ও মানসিক অবস্থার অবনতি ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা পরিবারের সদস্যদের। তাই অবশেষে হাইকোর্টের দ্বারস্থ নির্যাতিতা নাবালিকার বাবা, মা।
আইনজীবী শর্মা আরও জানিয়েছেন যে, বর্তমানে ওই নাবালিকার ২২ সপ্তাহের গর্ভবতী। এখন চলতি বছরের ১২ অক্টোবর গর্ভপাত সংক্রান্ত সংশোধন আইনে বলা আছে যে, আদালতের নির্দেশে ৩ দিনের মধ্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক কমিটি রিপোর্ট দেবে। সেই কমিটির অনুমোদন পেলে ৫ দিনের মধ্যেই গর্ভপাত করাতে পারবে পরিবার। তাই আইনজীবীর দাবি, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিচার করুক আদালত। ইতিমধ্যে নাবালিকাকে হাওড়া জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে আজ কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজা শেখর মান্থা হাওড়া জেলা হাসপাতালে সুপারকে নির্দেশ দেন যে, অবিলম্বে প্রসূতি বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে দিয়ে ওই নাবালিকার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে রিপোর্ট জমা দিতে হবে ৩ জানুয়ারির মধ্যে। নাবালিকার গর্ভপাত করা যাবে কিনা তাও রিপোর্টে উল্লেখ রাখতে হবে। সেই রিপোর্ট হাতে আসার পরই আদালত গর্ভপাতের সিদ্ধান্ত নেবে।