মা একটা কথা বলি? আমা’র একটা অনুরোধ রাখবে?”মা-“তুই চাইলে আমি কি না করতে পারি? বল তোর সব কথা আমি রাখবো।”“তোমা’র বৌমা বলছিলো…তোমা’র তো বয়স হয়েছে।
এখন তো তোমা’র শরীরের একটু বিশ্রামের প্রয়োজন… আর এই বাড়িটা তো খুব একটা ভালো না। ছোট ঘুপচি……. তোমা’র কাশিটাও বেড়ে গেছে। আরো তো ডায়বেটিকস আছেই, হার্টের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা আরো কতো কি!”
একদিন স্কুল থেকে ভ্রমণের জন্য একটা বৃদ্ধাশ্রমে গিয়েছিল দিতি নামের এই মেয়েটি। অকল্পিত ভাবে সেইখানে তখন সে তার আপন দাদুকে খুঁজে পায়। দাদিমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ে মেয়েটি।
মা বাবাকে সেই ছোট থেকেই দেয়ালে পেরেক দিয়ে আটকানো ধুলো মাখানো ছবিটা দেখে অনেকবার জিজ্ঞেস করেছিল মেয়েটি তার দাদুর কথা। উত্তরে মা বাবা জানিয়েছেন তার দাদু অন্য রিলেটিভদের সাথে থাকেন। মেয়েটি অনেক বার বলেছিল দাদুকে দেখবে কিন্তু তার মা বাবা তাকে নিয়ে যায়নি।
স্কুল ট্রিপে এসে মেয়েটি যখন ঘোলাটে চশমায় বারান্দায় হেলান দিয়ে বসে থাকা বৃদ্ধাকে দেখে তার ফ্রেমে আটকানো ছবিটার সাথে মিল খুঁজে পায়। দৌড়ে গিয়ে দাদিমাকে জড়িয়ে ধরে মেয়েটি ।
গণতন্ত্রের মানসপুত্র, উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনৈতিক নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৫৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ রোববার। ১৯৬৩ সালের এই দিনে লেবাননের রাজধানী বৈরুতের একটি হোটেল কক্ষে নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যান তিনি।
১৮৯২ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্ম। তার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ পার্টিতে যোগদানের মধ্য দিয়ে। তিনিসহ আবুল হাশিমের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের একাংশের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলীর কেএম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ প্রতিষ্ঠিত হয়। পুরো পাকিস্তানের ক্ষেত্রে সংগঠনটির নাম রাখা হয় ‘নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগ’, যার সভাপতি নির্বাচিত হন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
১৯৫৬ সালে চৌধুরী মোহাম্মদ আলীর পদত্যাগের পর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। আইয়ুববিরোধী আন্দোলনের উদ্দেশ্যে ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (এনডিএফ) গঠন করেন তিনি।
বাংলাদেশের 120 টির অধিক ঔষধ কোম্পানি রয়েছে। পৃথিবীতে এমন হাজার হাজার ওষুধ কোম্পানি রয়েছে। প্রত্যেকটি কোম্পানির গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের তালিকা করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। আমরা শুধুমাত্র ঔষধের গ্রুপ গুলোর তালিকা আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম।
যদি পেটে গ্যাস হয় তাহলে আমাদের করণীয় কিছু বিষয় রয়েছে যা করলে গ্যাসের সমস্যা দূর করা সম্ভব তো চলুন জানি কি করা উচিত যদি পেটে গ্যাস জমে কি করলে পেটের গ্যাস দূর করা সম্ভব।
আদা লবঙ্গঃ পেটে যদি গ্যাস জমে যায় তাহলে এর জন্য দারুন কার্যকরী হতে পারে আদা ও লবঙ্গ লবঙ্গ তাৎক্ষণিক গ্যাসের ব্যথা কমিয়ে আনতে সক্ষম দুই থেকে তিনটি লবঙ্গ মুখে নিয়ে চুষলে কিংবা সমপরিমাণ এলাচ গুঁড়া ও লবণ গুড়া খেলে এসিডিটি জ্বালা কমে যায়।
শসাঃ পেট ঠান্ডা রাখতে শসার ভূমিকা অনেক বেশি, শসায় থাকা উপাদানগুলো পেটের জ্বালা পেটের চাপ পেটে থাকার কমিয়ে এনে পেটের ব্যথা দূর করে এসিডিটি দূর করে দেয়।
পেটে গ্যাস হলে কি কি সমস্যা হতে পারে
পেটে গ্যাস জমলে নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে পারে পেটের ভিতর ভূত ভূত শব্দ হতে পারে গলা দিয়ে ঢেকুর উঠতে পারে সারা শরিলে অসুস্থ দেখা দেয়, অনেক সময় গ্যাসের তীব্র চাপের ফলে শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দেয় তবে এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য সমস্যা হলো বারবার ঢেকুর ওঠা পেটের মধ্যে জ্বালাপোড়া করা ইত্যাদি।
পেটে গ্যাস হলে কি ওষুধ খাব
আপনার পেটে যদি অসস্থিকর গ্যাসের যন্ত্রণা থাকে তাহলে আপনি দোকান থেকে গ্যাস নিরাময়ের ঔষধ কিনে খেতে পারেন প্রথমে আপনি এন্টারসিট খেতে পারেন যেগুলো চুষে খেতে হয় যদি এন্টাসিডে কাজ না হয় তাহলে দুই টাকা দামের কম পাওয়ারের যে গ্যাস নিরাময়ের ঔষধ পাওয়া যায় সেগুলো খেতে পারেন। তবে গ্যাস নিরাময়ের জন্য প্রথমেই হাই পাওয়ারের ঔষধ সেবন করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন।
দৃষ্টি আকর্ষণ এই সাইটে সাধারণত আমরা নিজস্ব কোনো খবর তৈরী করি না.. আমরা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলো সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি.. তাই কোনো খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ সবাইকে।
ঔষধের গ্রুপের তালিকা, গ্যাসের ঔষধের গ্রুপের তালিকা, গ্যাসের সিরাপ, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধানের উপায়, গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খাওয়ার নিয়ম, গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ চেনার উপায়, গ্যাসের ঔষধ বেশি খেলে কি হয়, গ্যাস্ট্রিকের ভাল ঔষধ
আপনি কি প্রায়ই অ্যান্টাসিড ওষুধ খেতে খেতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন? পাকিস্থলির গ্যাস্ট্রিক গ্ল্যান্ডে অতিরিক্ত এসিড নিঃসরণ হলে পেটে অ্যাসিডিটি বা গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি হয়। সাধারণত খাবার খাওয়ায় দীর্ঘ বিরতি, খালি পেটে থাকা বা অতিরিক্ত চা, অ্যালকোহল বা কফি পানের কারণে পেটে গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি হয়। এছাড়া মশলাদার খাবার খাওয়া, ভাজা-পোড়া খাবার, খাবার খাওয়ায় অনিয়ম, অতিরিক্ত মদপান, স্ট্রেস, ধুমপান, রাতে ঘুামনোর সময় খাবার খাওয়া, খাবার খাওয়ার পরপরাই শুয়ে পড়া প্রভৃতি কারণেও পেটে গ্যাস হতে পারে। গ্যাসের কারণে পেট ফুলে যাওয়া, বুকে জ্বালা-পোড়া, হেঁচকি ওঠা, ঢেকুর এবং ওগরানোর মতো সমস্যা হতে পারে। তবে এমন ১০টি ঘরোয়া ওষুধ রয়েছে যেগুলো আপনাকে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি দিতে পারে।
১. কলা
এতে আছে প্রচুর পটাশিয়াম এবং প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা এসিড রিফ্লাক্সের বিরুদ্ধে একটি বাফার বা প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন একটি করে কলা খেলেই আপনার আর কখনো গ্যাস-অম্বলের সমস্যা হবে না।
২. তুলসি পাতা
তুলসি পাতা পাকস্থলিতে শ্লেষ্মার মতো পদার্থ উৎপাদন বাড়াতে উদ্দীপনা যোগায়। এর রয়েছে শীতলীকরন এবং বায়ুনাশক উপাদান যা গ্যাস্ট্রিক এসিডের কার্যকারিতা কমাতে সহায়ক। গ্যাসের সমস্যা হলেই ৫-৬টি তুলসি পাতা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। অথবা ৩-৪টি তুলসি পাতা সেদ্ধ করে পানিটুকু মধু দিয়ে পান করুন।
৩. দারুচিনি
বেশিরভাগ হজমজনতি সমস্যার ওষুধ দারুচিনি। এতে আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায় এবং শোষণক্রিয়াকে শক্তিশালি করে। আধা চা চামচ দারুচিনি গুড়ো এক কাপ পানিতে মিশিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এরপর ঠাণ্ডা করে পান করুন। প্রতিদিন এভাবে তিনবার দারুচিনি জুস পান করুন।
৪. পুদিনা পাতা
এসিড নিঃসরণের গতি কমায় এবং হজম ক্ষমতা বাড়ায় পুদিনা পাতা। এই পাতার একটি শীতলীকরণ প্রভাবও আছে। যা এসিড রিফ্লাক্সের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া কমায়। কয়েকটি পুদিনা পাতা কুচি কুচি করে একটি পাত্রে পানি নিয়ে সেদ্ধ করে নিন। এরপর পানিটুক ছেঁকে ঠাণ্ডা করে পান করুন।
৫. মৌরি বীজ
তাৎক্ষণিকভাবে এসিড কমিয়ে স্বস্তি এন দেয় মৌরি বীজ। খাবার খাওয়ার পর এই বীজ চিবিয়ে খেলে এই উপকার পাওয়া যায়। বদহজম এবং পেট ফাঁপার চিকিৎসায়ও এটি বেশ কার্যকর। আধাকাপ পানিতে কয়েকটি মৌরি বীজ নিয়ে সেদ্ধ করে পানিটুকু পান করুন।
৬. ঘোল
এটি তাৎক্ষণিকভাবে এসিড কমিয়ে স্বস্তি এনে দেয়। এতে থাকা ক্যালসিয়াম পাকস্থলিতে এসিড জমা হওয়া প্রতিরোধ করে। এর সঙ্গে গোল মরিচ যোগ করলে আরো ভালো ফল পাওয়া যাবে। এতে থাকা ল্যাকটিক এসিড হজম প্রক্রিয়াকেও শক্তিশালী করে।
৭. লবঙ্গ
এটি পাকিস্থলিতে গ্যাস উৎপাদন প্রতিরোধ করে। প্রতিদিন দুটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে আপনি গ্যাসের সমস্যা চিরতরে থেকে মুক্তি পাবেন।
৮. ডাবের পানি
ডাবের পানি পাকস্থলিতে শ্লেষ্মা উৎপাদনে সহায়ক। যা পাকস্থলিকে অতিরিক্ত গ্যাস সৃষ্টির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত ডাবের পানি পান করলে দেহের পিএইচ অ্যাসিডিক লেভেল ক্ষারীয় হয়ে যায়। ফলে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা দূর হয়।
৯. ঠাণ্ডা দুধ
ঠাণ্ডা দুধ খেলে পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিক এসিড স্থিতিশীল হয়ে আসে। দুধে আছে ক্যালসিয়াম যা পাকস্থলিতে এসিড তৈরি প্রতিরোধ করে। সুতরাং অ্যাসিডিটির সমস্যা হলেই এক গ্লাস ঠাণ্ডা দুধ পান করুন।
১০. এলাচ
এলাচ হজম ক্ষমতা বাড়াতে এবং পাকস্থলির খিঁচুনি দূর করতে সহায়ক। এটি অতিরিক্ত এসিড নিঃসরণের কুপ্রভাব দূর করে। দুটি এলাচ গুড়ো করে পানিতে সেদ্ধ করে পানিটুক পান করে নিন।
ত বছর দেশের ফার্মেসিগুলোতে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে বিভিন্ন কোম্পানির গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ। এক বছরে সাড়ে ১৬ শতাংশ হারে বাড়ছে ওষুধের বাজার। ২০১৮ সালে ২০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে এ বাজারের আকার। এর ৬৮ শতাংশই নিয়ন্ত্রণ করছে শীর্ষ ১০ ওষুধ কোম্পানি। জেনেরিক ওষুধ হিসেবে রেনিটিডিন এর মধ্যে অন্যতম।
তবে সম্প্রতি রেনিটিডিনে ক্যান্সারের উপাদান শনাক্ত হওয়ার পর ওষুধটি নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে। এ বিতর্কের কারণে বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প নতুন সংকটে পড়তে পারে বলে মনে করেন এই খাতের সংশ্লিষ্টরা।
এরই মধ্যে ভারতের দুই প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল দিয়ে রেনিটিডিন উৎপাদন ও বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর। এর নেতিবাচক প্রভাব ওষুধ শিল্পে পড়বে বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
দেশে ওষুধ উৎপাদনকারী অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান আছে ২০৪টি। এসব কোম্পানির ওষুধের বিক্রি ও ধরন নিয়ে জরিপ চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত তথ্যপ্রযুক্তি ও ক্লিনিক্যাল গবেষণার বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান আইকিউভিআইএ। তাদের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৮ সালে বাংলাদেশে ওষুধের বাজারের আকার দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫১২ কোটি টাকা। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত এ বাজারের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ১৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। আর গত বছর দেশে ওষুধের বাজার বেড়েছে ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
বেসরকারি এক জরিপে প্রকাশ পেয়েছে, দেশে অ্যাসিডিটির ওষুধের বাজার এরই মধ্যে ৩ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। দেশের বাজারে ওমিপ্রাজল, ইসোমিপ্রাজল, র্যাবিপ্রাজল,প্যান্টোপ্রাজল, ল্যান্সোপ্রাজল ও রেনিটিডিন জেনেরিকের অ্যাসিডিটির ওষুধ বিক্রি হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় ওমিপ্রাজল ও ইসোমিপ্রাজল জেনেরিকের ওষুধ। রেনিটিডিন জেনেরিকের অ্যাসিডিটির ওষুধের বিক্রিও কম নয়। খাতসংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, দেশে রেনিটিডিন জেনেরিকের ওষুধের বাজার রয়েছে ২০০-২৫০ কোটি টাকার।
রেনিটিডিনের কাঁচামাল নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় সাময়িকভাবে কোম্পানিগুলোর ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে জানান ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব এসএম শফিউজ্জামান। তিনি বলেন, নেতিবাচক প্রভাব সত্ত্বেও স্বচ্ছতার স্বার্থে আমরা বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার আগ পর্যন্ত বাজারে রেনিটিডিন বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেটির অপেক্ষায়ও রয়েছি। তারা যে সিদ্ধান্ত নেবে, বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও আমরা তা অনুসরণ করব।
দেশের অধিকাংশ কোম্পানিই রেনিটিডিন জেনেরিকের ওষুধ উৎপাদন ও বিক্রি করে। এর মধ্যে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস ও জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যালসের রেনিটিডিন-জাতীয় ওষুধ বেশি বিক্রি হয়।
রেনিটিডিন বিতর্কের প্রভাব সম্পর্কে জানতে চাইলে জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মোমেনুল হক বলেন, রেনিটিডিনের কাঁচামাল নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হবে। এতে কোম্পানিগুলোর ব্যবসায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। শুধু রেনিটিডিনের কাঁচামাল নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় আমরা এর বিক্রি বন্ধ রাখার পাশাপাশি বাজার থেকে ওষুধটি প্রত্যাহারের উদ্যোগ নিয়েছি। তবে অনেকের মধ্যেই বাজারে থাকা অ্যাসিডিটির অন্যান্য ওষুধের বিষয়েও নেতিবাচক ধারণা তৈরি হতে পারে।
অ্যাসিডিটির ওষুধ থেকেই দেশের ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিগুলোর সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আসে। স্বাভাবিকভাবেই রেনিটিডিন বিতর্কের নেতিবাচক প্রভাব কোম্পানিগুলোর ব্যবসায় পড়বে।
রেনিটিডিন নিয়ে আলোচনার মধ্যে এ ট্যাবলেট তৈরিতে ভারতের দুটি প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল আমদানি সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ। ভারতের সারাকা ল্যাবরেটরিজ ও মেসার্স ডা. রেড্ডির কাঁচামালে বাংলাদেশে তৈরি রেনিটিডিন ট্যাবলেটও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত রোববার ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ভারতের দুই প্রতিষ্ঠান সারাকা ল্যাবরেটরিজ ও ডা. রেড্ডির তৈরি কাঁচামাল (এপিআই) দিয়ে রেনিটিডিন ওষুধ উৎপাদন, সরবরাহ ও বিক্রি সাময়িকভাবে স্থগিত থাকবে।
ভারতীয় প্রতিষ্ঠান দুটির কাঁচামাল ব্যবহার করে তৈরি সব ওষুধ কোয়ারেন্টাইন করে রাখতে হবে। সেগুলো বিক্রি ও বিতরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আমদানি করা রেনিটিডিন এইচসিএলে এন-নাইট্রোমেথাইলামাইনের (এনডিএমএ) উপস্থিতি রয়েছে কিনা, তা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ল্যাবরেটরি থেকে পরীক্ষা করে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
নরমা এইচ ব্র্যান্ড নামে রেনিটিডিন ওষুধ উৎপাদন ও বিপণন করে রেনাটা লিমিটেড। ওষুধটির উৎপাদন কম হওয়ায় রেনিটিডিন নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের প্রভাব তাদের ব্যবসায় খুব একটা পড়বে না বলে দাবি করেন রেনাটার কোম্পানি সচিব মো. জোবায়ের আলম। তিনি বলেন, আমাদের রেনিটিডিনের বিক্রি খুব বেশি না। মাঝে মাঝে চিকিৎসকরা এটি প্রেসক্রাইব করেন বলে আমরা রেনিটিডিন তৈরি করি। ফলে বাজার থেকে এটি প্রত্যাহার করে নিলে আমাদের ওপর তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (এফডিএ) এবং ইউরোপিয়ান মেডিসিনস এজেন্সি (ইএমএ) একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। গবেষণায় রেনিটিডিন ওষুধে ক্যান্সারের জন্য দায়ী এনডিএমএর উপস্থিতি পাওয়া যায়। এরপর রেনিটিডিন নিয়ে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নেয় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। অনেক দেশ এরই মধ্যে রেনিটিডিন উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে। জেনট্যাক ব্র্যান্ড নামে রেনিটিডিন উৎপাদনকারী গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনও এরই মধ্যে ভারতে তৈরি তাদের রেনিটিডিন ট্যাবলেট বাজার থেকে তুলে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, ফাস্টফুড ও ভেজাল খাবার মানুষের মধ্যে অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়াচ্ছে। অ্যান্টিআলসারেন্ট ওষুধের বিক্রিও তাই সবচেয়ে বেশি। চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই ওষুধটি কিনতে পারাও এর বিক্রি বেশি হওয়ার আরেকটি কারণ।
দৃষ্টি আকর্ষণ এই সাইটে সাধারণত আমরা নিজস্ব কোনো খবর তৈরী করি না.. আমরা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলো সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি.. তাই কোনো খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ সবাইকে।
মানুষের জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এসেছে। পাল্টে গেছে খাদ্যাভ্যাস থেকে শুরু করে ঘুমের রুটিনও। ধূমপান ও অ্যালকোহলে আসক্তি, সময়-অসময়ে ইন্টারনেটে পড়ে থাকাসহ নানা কারণে মানুষের জীবনধারা পাল্টে গেছে। যার বিরূপ প্রভাব পড়ছে স্বাস্থ্যের ওপর। সময়মতো খাবার গ্রহণ না করার ফলে পেটে জমছে গ্যাস, গ্যাসের মাত্রা বেড়ে গেলে নিচ্ছে মুঠি মুঠি ওষুধ। ফামের্সিতে গেলেই সুলভে মিলে গ্যাসের সমস্যা প্রশমিত করার ওষুধ। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই যখন তখন গ্যাসের ওষুধ সেবনে অজান্তেই শরীরের সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে। হাড় ক্ষয় থেকে শুরু করে ক্যান্সার পর্যন্ত ঘটে যেতে পারে এ ধরনের অনিয়ন্ত্রিত ওষুধ সেবনে।
খাদ্যাভ্যাস ও খাবার গ্রহণে অনিয়মের ফলে সারা দেশে গ্যাস্ট্রিকের রোগীর সংখ্যা বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। রোববার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের বাইরে সরেজমিনে দেখা গেছে রোগীদের দীর্ঘ লাইন। ২০ বছরের কম বয়সী ছেলে-মেয়ে থেকে শুরু করে ষাটোর্ধ বৃদ্ধ সব বয়সী শ্রেণী পেশার মানুষ দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়ার জন্য।
আদিবা ইয়াসমিন নামে এক তরুণী জানান, প্রচণ্ড গ্যাসের ব্যথায় এর আগেও তিনি চিকিৎসা নিয়েছেন। বাইরের ফাস্ট ফুড খাওয়া ও সময়মতো খাবার গ্রহণ না করার কারণে তার এ সমস্যা হয়েছে বলে জানান তিনি। বয়স্ক একজন রোগী দীর্ঘ লাইনের পাশেই রাখা বেঞ্চিতে বসে ছিলেন। নিজের দাঁড়িয়ে থাকতে কষ্ট হওয়ায় নাতিকে লাইনে দাঁড় করিয়ে রেখেছেন তিনি। আলাপচারিতা কালে তিনি বলেন, তরুণ বয়সে তার এ ধরনের সমস্যা খুব একটা না থাকলেও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি গ্যাসের সমস্যা অনুভব করতে থাকেন। গ্যাস্ট্রিকের কারণে প্রচণ্ড বুকে ব্যথাও অনুভব করেন তিনি। হৃদরোগের আশঙ্কাও করেছিলেন, পরে ইসিজি করে নিশ্চিত হয়েছেন তিনি আসলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন।
অ্যাসিডিটিসহ পেটের নানা সমস্যার ভুক্তভোগী রোগীদের এখন নির্ভরতা বাড়ছে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের ওপর। প্রতিদিন যে পরিমাণ রোগী অ্যাসেডিটি সমস্যার কারণে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তার থেকেও বহুগুণ বেশি রোগী নিজে নিজেই ফার্মেসি থেকে কিনে নেন গ্যাসট্রোনমিক্যাল ট্যাবলেট। জানা গেছে, দেশে সর্বাধিক বিক্রিত ওষুধের তালিকায় রয়েছে গ্যাস্ট্রিকজনিত রোগের ওষুধ। শীর্ষ ওষুধ বিক্রির তালিকায় থাকা ১০টি ওষুধের মধ্যে ৬টিই গ্যাস্ট্রো-ইসোফ্যাজিল রিফ্লাক্স ডিজিজ (জিইআরডি) ক্যাটাগরির। সহজেই কিনতে পারায় অনেকেই এখন বাড়িতে এ জাতীয় ওষুধ সংরক্ষণ করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই পপুলার ফার্মেসির ওষুধ বিক্রেতা মোহাম্মাদ আশীক যুগান্তরকে জানান, তাদের কাছে দিনে যে পরিমাণ মানুষ ওষুধ কিনতে আসেন তাদের প্রায় ৭০ ভাগই গ্যাসের ওষুধ নিয়ে থাকেন। আর ডাক্তারদের লেখা ব্যবস্থাপত্রের শতকরা ৮৫ ভাগেরও ওপরে গ্যাসের ওষুধ লেখা থাকে বলে জানান তিনি।
এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, দেশে ওষুধ শিল্পের বর্তমান বাজার প্রায় ১৯ হাজার কোটি টাকার। আর ওষুধ শিল্পের গড় প্রবৃদ্ধি ১৯ শতাংশ হলেও গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধের প্রবৃদ্ধি ২১ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এ হার ও দেশের গ্যাস্ট্রিক রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে এ জাতীয় ওষুধ বিক্রির পরিমাণ।
স্বাস্থ্যসেবা খাত নিয়ে কাজ করে এমন আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইএমএস হেলথ ও লংকাবাংলা গবেষণার প্রতিবেদন বলছে, ২০১৭ সালে দেশের বাজারে সর্বাধিক বিক্রিত ১০টি ওষুধের মধ্যে ৬টিই গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ। আর বেশি বিক্রিত এ ১০ ওষুধের মধ্যে টানা প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান এবং সপ্তম ও দশম স্থান দখল করেছে এ জাতীয় ওষুধ। সর্বাধিক বিক্রিত ওষুধের তালিকায় বাকি পঞ্চম স্থানে অ্যান্টিবায়োটিক, ষষ্ঠ স্থানে ইনসুলিন এবং অষ্টম ও নবম স্থানে রয়েছে অ্যান্টি-পাইরেটিক বা প্যারাসিটামল গ্রুপের জ্বরের ওষুধ।
তালিকায় সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ সেকলো। গত বছর ওষুধটির বিক্রির পরিমাণ ছিল প্রায় ৩৭৭ কোটি টাকা। স্কয়ারের ৮০৪ ধরনের ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, লিকুইড ও ইনজেক্টেবল ওষুধের মধ্যে সর্বোচ্চ উৎপাদন ও বিক্রি সেকলোরই। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের গ্যাসের ওষুধ সার্জেল বিক্রি হয়েছে ২৯৫ কোটি টাকা, তৃতীয় অবস্থানে থাকা রেনাটা ফার্মার গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ ম্যাক্সপ্রো ২২৮ কোটি টাকা বিক্রি হয়েছে। ভ্যাকসিন উৎপাদনে বিখ্যাত হলেও গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ প্যানটোনিক্স বিক্রি করে ২১৬ কোটি টাকা কামিয়েছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস এবং স্কয়ারের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ সেফ-৩ বিক্রি হয়েছে ১৫৫ কোটি টাকার।
এছাড়া নভো নরডিক্স কোম্পানির উৎপাদিত ইনসুলিন মিক্সমটার্ড বিক্রি হয়েছে ১৩৪ কোটি টাকা, এসকেএফ ফার্মার গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ লোসেকটিল বিক্রি হয়েছে ১২২ কোটি টাকা, বেক্সিমকোর অ্যান্টি-পাইরেটিক ওষুধ নাপা এক্সট্রা ১২১ কোটি টাকা, একই কোম্পানির একই কার্যকারিতার ওষুধ নাপা বিক্রি হয়েছে ১১৩ কোটি টাকা এবং অপসোনিন কোম্পানি ১০০ কোটি টাকা পেয়েছে গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ ফিনিক্স বিক্রি করে।
গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ উৎপাদনে শীর্ষে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য মতে, বর্তমানে মানুষের খাদ্যাভ্যাসে বেশ পরিবর্তন এসেছে। সাধারণ খাবারের পরিবর্তে অনেকেই এখন স্পাইসি খাবারের প্রতি ঝুঁকছে। এছাড়া অনিয়মিত খাবার গ্রহণসহ পেটে গ্যাস বৃদ্ধিকারক খাবার গ্রহণের ফলে অ্যাসিডিটি সমস্যা ক্রমেই বেড়ে চলছে। এসব কারণে এ ধরনের ওষুধের বিক্রির পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ওষুধ বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান লাজ ফার্মা লিমিটেডের ব্যবস্থাপক আনোয়ার হোসেন যুগান্তরকে বলেন, আর্থিক সচ্ছলতা বৃদ্ধির সঙ্গে মানুষের খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন এসেছে। মানুষ সাধারণ খাবার বাদ দিয়ে স্পাইসি খাবারে ঝুঁকছে। এসবের কারণে অ্যাসিডিটি সমস্যা তৈরি হচ্ছে। দেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পাওয়াও গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ বিক্রি বাড়ার কারণ। গত বছর গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ আমাদের প্রচুর বিক্রি হয়েছে। তার মধ্যে ওমিপ্রাজল এবং পেন্টোপ্রাজল অনেক বেশি পরিমাণে বিক্রি হয়েছে।
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. স্বপন চন্দ্র ধর বলেন, আমাদের দেশে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে। এ কারণে বাজারে এ জাতীয় ওষুধের চাহিদা খুব বেশি। আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তুলানমূলক কম থাকায় প্রেসক্রিপশন ছাড়াই যে কেউ এ ওষুধ কিনতে পারায়, রোগীরা সহজেই কিনে নিচ্ছেন। এসব কারণে এ ওষুধের বিক্রি বেশ বেশি।
ওষুধ নীতি অনুযায়ী গ্যাস্ট্রিকের বিভিন্ন গ্রুপের ওষুধ কিনতে প্রেসক্রিপশন প্রয়োজন হয় না। ফলে কোনো রকম অস্বস্তিবোধ করলেই রোগীরা ওষুধটি সেবন করেন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এ ওষুধ সেবনের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ ক্যান্সারের চিহ্নগুলোকে লুকিয়ে ফেলে। এ কারণে রোগী বা ডাক্তার কেউই সহজে বুঝতে পারেন না যে, রোগীর ক্যান্সার হচ্ছে কী না। যার ফলে এ বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। টানা গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ সেবন করার বিষয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডা. চঞ্চল কুমার ঘোষ বলেন, টানা গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ সেবন করে আসলে হাড় ক্ষয় হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। যেটা হলে হাড় ভেঙে যেতে পারে। এছা
যেসব খাবার খেলে যৌন ইচ্ছা বাড়ে, তার তালিকা জানেন অনেকেই। কিন্তু এমন অনেক খাবার আছে যা খেলে যৌন ইচ্ছা কমতে শুরু করে। এগুলোকে বলা হয় অ্যানাফ্রোডিসিয়াক খাবার। অর্থাৎ এমন কোনো খাবার, যা আপনার শারীরিক মিলনের ইচ্ছেটাকেই কমিয়ে দেয়। তাই যৌন জীবনে সুখী থাকতে চাইলে খাবারের তালিকা থেকে এই খাবারগুলো বাদ দিন-
ক্যানড খাবার: আজকাল ব্যস্ত জীবনে ক্যানড খাবারের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন কেউ কেউ। এ ধরনের খাবারে সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি ও পটাশিয়ামের পরিমাণ কম থাকে। এই কম্বিনেশন আপনার সেক্স অর্গ্যানে রক্তের সঞ্চালন কমিয়ে সেগুলোকে ঝিমিয়ে পড়তে বাধ্য করে। তাই ক্যানড খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
আপনি দীর্ঘ বিছানায় সবচেয়ে ভাল আয়ুর্বেদিক medicineষধ খুঁজছেন? এই পোস্টে, আমরা সেরা আয়ুর্বেদিক ওষুধের একটি পরিষ্কার তালিকা সরবরাহ করি যা পুরুষদের জন্য যৌনশক্তি বাড়ায়।
অন্য সকল মৌলিক চাহিদার মতই একজনের জীবনে আনন্দ গুরুত্বপূর্ণ। যৌনতা এমন একটি কার্যকলাপ যা মানুষ উপভোগ করে এবং নি itসন্দেহে এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। এটি মানুষের মধ্যে শিথিলতা এবং সংযোগের সবচেয়ে স্বাভাবিক রূপ। কিন্তু সেক্সের সময় পুরুষরা যেসব সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে তার সাথে আমরাও পরিচিত।
প্রধান সমস্যাগুলির মধ্যে একটি হল যৌন শক্তি হ্রাস যা অসন্তুষ্ট যৌনতার দিকে পরিচালিত করে। পুরুষদের জন্য তাদের অংশীদারদের সন্তুষ্ট করার জন্য সংগ্রাম করা হচ্ছে পুরুষদের যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধ সাহায্য করতে পারি.
অনেক পণ্য যৌন শক্তি বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দেয়, কিন্তু অনেকগুলি অনিরাপদ, কাজ করে না, বা ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। যাইহোক, এর ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদিক পণ্য, এই সেক্স পিলগুলি কার্যকর এবং নির্ভরযোগ্য। তারা আপনার যৌন কর্মক্ষমতা সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করার জন্য সমস্যার মূল সমাধান করতে কাজ করে।
সুচিপত্র
Ashwagandha
তালমখানা
Shilajit
Shatavari
হার্বো এক্সএনইউএমএক্স টার্বো
এখানে আমরা বিছানায় দীর্ঘ সময় ধরে থাকার জন্য পাঁচটি সেরা আয়ুর্বেদিক listষধ তালিকাভুক্ত করি। এর মধ্যে রয়েছে আয়ুর্বেদিক পণ্য এবং ভেষজ উদ্ভিদ যা পুরুষদের যৌনতা এবং কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে:
1) অশ্বগন্ধা: অল রাউন্ডার সেক্স মেডিসিন
স্ট্রেস বা একটি অস্বাস্থ্যকর স্নায়ুতন্ত্রের ফলে যৌন ড্রাইভ কমে যায়। Ashwagandha একটি আয়ুর্বেদীয়যৌন ওষুধ এবং এটি একটি এফ্রোডিসিয়াক যা স্ট্রেস উপশম করতে সাহায্য করে এবং স্নায়ুতন্ত্রকে উন্নত করে।
এটি আপনার শরীরে নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারে, রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করতে পারে এবং যৌনাঙ্গে রক্ত প্রবাহকে উৎসাহিত করতে পারে। রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির ফলে, যৌন আকাঙ্ক্ষা উন্নত হয়েছে বলে মনে হয়।
আয়ুর্বেদিক চূর্ণের তুলনায়, পুরুষরা এই ভেষজের অনেক উপকার উপভোগ করতে চায় Herbo24Turbo ক্যাপসুল যা উচ্চমানের অশ্বগন্ধা নির্যাস ধারণ করে।
2) তালমখানা: পুরুষদের মধ্যে সেক্স ড্রাইভ উন্নত করে
তালমাখানা (ইক্ষুরা বীজ) আরেকটি কার্যকর আয়ুর্বেদিক পণ্য যে অভ্যস্ত ছিল সেক্স ড্রাইভ বাড়ান.
সাধারণত, পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণে তাদের যৌন আকাঙ্ক্ষা মরে যায় এবং তারা যৌনমিলন করতে পছন্দ করে না। এখানেই এই সুপরিচিত bষধি তালমাখানা ব্যবহার করা হয়।
এটি বীর্যের অসঙ্গতি, আপনার শুক্রাণুর মান সম্পর্কিত সমস্যা বা এর মতো সমস্যাগুলির চিকিত্সায় সহায়তা করে অকাল উল্লাসধ্বনি. এই আয়ুর্বেদিক যৌন ওষুধ যৌনাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে পারে, আপনাকে কঠিন ইরেকশন দেয় এবং যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে।
3) শিলাজিত: ইডির জন্য আয়ুর্বেদিক মেডিসিন
ডাঃ বৈদ্যের শিলাজিৎ গোল্ড ক্যাপসুলটিতে সুধা শিলাজিতের উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে। এই সেক্স পাওয়ার ক্যাপসুলটি বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে কয়েক শতাব্দীর আয়ুর্বেদিক জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দিয়ে। এটি যৌন শক্তি, স্ট্যামিনা এবং শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
শিলজিৎকে সেরা বলে মনে করা হয় ED এর জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধ (উত্থানজনিত কর্মহীনতা)। এটি পুরুষদের কাছে জনপ্রিয় চাহিদা ছিল কারণ এটি দীর্ঘস্থায়ী হতে সাহায্য করে এবং তাদের অংশীদারদের আরও বেশি আনন্দ দেয়।
হিমালয় পর্বতমালায় পাওয়া সবচেয়ে ব্যয়বহুল খনিজগুলির মধ্যে শিলাজিত অন্যতম। এতে ফুলভিক অ্যাসিড নামে একটি ইনফিউজড এসিড রয়েছে যা পুরুষদের মধ্যে টেস্টোস্টেরন, শুক্রাণু, শুক্রাণু গতিশীলতা এবং শুক্রাণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে।
300-500 গ্রাম দৈনিক ডোজ Shilajit বিছানায় দীর্ঘ সময় ধরে থাকার জন্য অন্যতম সেরা আয়ুর্বেদিক ওষুধ।
৪) শতবরি: পুরুষদের মধ্যে যৌনশক্তি উন্নত করে
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, শতাবরী একটি আয়ুর্বেদিক thatষধ যা বন্ধ্যাত্ব নিরাময়ের সময় পুরুষদের জীবনীশক্তি বাড়ায়।
আপনি এই দিন মহিলা সুস্থতা সম্পূরক এই bষধি খুঁজে পেতে পারেন। যাইহোক, পুরুষরা এই আয়ুর্বেদিক usingষধ ব্যবহার করে দীর্ঘদিনের যৌনশক্তির জন্য উপকৃত হতে পারে। পুরুষত্বহীনতা পুরুষদের জন্য একটি বড় সমস্যা এবং আয়ুর্বেদ এই রোগ নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে Shatavari.
এই ভেষজ সেক্সের সময় পুরুষদের শক্তি ও শক্তি বৃদ্ধি করে। এটি টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ায় এবং পুরুষদের মধ্যে কামশক্তি বাড়ায়, যার ফলে যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়।
5) হার্বো 24 টার্বো: বিছানায় শেষ দীর্ঘ সময়ের জন্য সেরা আয়ুর্বেদিক ওষুধ
আপনি এই সবজি খুঁজে পেতে কঠিন হতে পারে, বিশেষ করে উচ্চ মানের ভেষজ জন্য। ডা V বৈদ্য আপনার জন্য হার্বো ২ Tur টার্বোর সাহায্যে আপনার সমস্যার একটি নিখুঁত এবং সহজ সমাধান নিয়ে এসেছে।
হার্বো ২ Tur টার্বোতে হাতে বাছাই করা উপাদান রয়েছে যা ভাল যৌনতার জন্য প্রাণশক্তি, শক্তি এবং জীবনীশক্তি বাড়ায়।
উপরে উল্লিখিত সমস্ত bsষধি এবং কমল গোটা, মাস্তাকি, কেশর, জয়ফল, নির্বিষি, বিদারী কান্দ, সুয়েতমুসলি, সালামপানিয়া, গোখরু, অকালকার, তেইপাত্রা, এলাচি, তাজ, লাভাং, সান্থ, পিম্পিলমুল, কাবাচিনি, আমলা গান, আমলা, কাবাচিনি এই পণ্য একটি পরিপূর্ণ প্রেম জীবন নিশ্চিত করবে। একটা নিচ্ছে হার্বো এক্সএনইউএমএক্স টার্বো প্রতিদিন রাতে জল বা দুধের সাথে ক্যাপসুল যৌন স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার উন্নতি করতে পারে।
নিয়মিত সেক্স ড্রাইভ বৃদ্ধির পণ্যগুলি ব্যয়বহুল হতে পারে এবং এর ফলে বেশ কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। যারা এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মোকাবেলা করতে চান না তাদের জন্য, আয়ুর্বেদ আপনার সমস্যার উত্তর।
ডা V বৈদ্য প্রাচীন ফর্মুলেশনের ব্যবহার করে আপনাকে একটি উচ্চমানের যৌন কর্মক্ষমতা প্রদান করে। যদি আপনি অস্পষ্ট হন যে কোন যৌন শক্তি চিকিত্সা আপনার জন্য সেরা, আমরা আপনাকে সুপারিশ করি আমাদের আয়ুর্বেদিক চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করুন। ভিডিও কল করার চেষ্টা করুন, আমাদের সাথে কথা বলুন গ্রাহক সেবা কেন্দ্র, বা মুম্বাইয়ের আমাদের আয়ুর্বেদিক ক্লিনিক পরিদর্শন করে।
দৃষ্টি আকর্ষণ এই সাইটে সাধারণত আমরা নিজস্ব কোনো খবর তৈরী করি না.. আমরা বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবরগুলো সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি.. তাই কোনো খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কতৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ সবাইকে।
প্রতিবার ৩০ মিনিট সেক্স করার জন্য খাবার তালিকা,পুরুষদের যৌন শক্তি বাড়ানোর জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধ
মেয়েদের কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ, কামশক্তি বৃদ্ধির উপায়, ঔষধ, মিলনের সময় বৃদ্ধির ঔষধ কি, যে সকল খাওয়ার যৌন ক্ষমতা বাড়াবে এবং আপনাকে করবে চিরযৌবনা, ঔষধের নাম ও দাম পাওয়ার ৩০ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, Intimate 5mg এর কাজ কি, ইডিস্টা ২ ৫কী ভাবে বাড়বে, পুরুষদের সেক্সুয়াল পারফরম্যান্স,সেক্স বাড়ানোর উপায়পুরুষদের যৌন শক্তি বাড়ানোর জন্য আয়ুর্বেদিক ওষুধ,যৌন ক্ষমতা বাড়াতে খাবেন যেসব খাবার, প্রাকৃতিক উপায়ে যৌন ক্ষমতা
গুগল প্লে স্টোরে খুঁজে পাওয়া গেল ১০টিরও বেশি ভূয়া অ্যাপ। Play Store- র বেশ কয়েকটি অ্যাপে আরও একবার দেখা মিলল বি’প’জ্জ’ন’ক ম্যালওয়্যারের। সম্প্রতি গুগল প্লে-স্টোরের 12 টি জনপ্রিয় অ্যাপে খোঁজ মিলেছে একাধিক ম্যালওয়্যারের।
বডি বিল্ডারের নাম শুনলেই চোখে ভাসে শরীরগঠনবিদদের দেহ। সাধারণত শরীরের নানা কসরত দেখিয়ে দর্শকদের আনন্দ দেন পুরুষ বডিবিল্ডাররা। কিন্তু নারী বডিবিল্ডারকে খুব কমই দেখা যায়। তবে চট্টগ্রামের মেয়ে মাকসুদা মৌ শরীর গঠনের প্রতিক হয়ে উঠেছেন। আর সেই মাকসুদাই আজ অন্তর্জাতিক মঞ্চে নিজের নাম লিখিয়েছেন।ভারতের মুম্বাইয়ে শুক্রুবার (৩ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হয়েছে আইএইচএফএফ অলিম্পিয়া অ্যামেচার বডিবিল্ডিং চ্যাম্পিয়নশিপ। এই প্রতিযোগিতায় ‘ওমেন ফিজিক’ শ্রেণিতে অংশ নেবেন বাংলাদেশের মাকসুদা। আর তার সাথে মৌয়ের ইচ্ছাও পূরণ হতে চলেছে। প্রতিযোগিতাটি চলবে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
কৃমি আকারে খুবই ছোট। প্রায় দেখাই যায় না। কিন্তু জেনে অবাক হবেন, এ রকম একটি কৃমি মানুষের অন্ত্র থেকে দিনে শূন্য দশমিক ২ মিলিলিটার রক্ত শুষে নেয়। অনেক কৃমি শরীরে থাকলে প্রতিদিনই বেশ কিছু পরিমাণ রক্ত হারিয়ে যায়। ফলে শিশুরা অপুষ্টি ও রক্তশূন্যতায় ভোগে। বড়রাও কম ভোগেন না।
কৃমির ঔষধ: বাংলাদেশসহ সারা পৃথিবীতেই শিশু-কিশোর সকলের মধ্যেই কৃমির প্রাদুর্ভাব লক্ষ করা যায়। কৃমির প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই কৃমির ঔষধ খেতে হবে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কৃমির ঔষধের নাম কি আজকে আমরা জানবো বাজারের সেরা দশটি কৃমির ঔষধের নাম ও দাম সম্পর্কে।
বর্তমান শহুরে জীবনধারা মানসিক চাপ বাড়ায় এ কথা তো জানা সবারই। কিন্তু একই সঙ্গে তা যৌন ইচ্ছে কমানোর জন্যও দায়ী। মানসিক বা শারীরিক চাপ যত বাড়ে লিবিডো বা যৌনতার ইচ্ছা তত হ্রাস পায়। যদি দীর্ঘদিন ধরে আপনি যৌনতা না করে থাকেন বা যৌনতার ইচ্ছাই না জন্মায় তাহলে কিন্তু সতর্ক হওয়াই ভালো। যদি আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করেন, সুস্থ খাবার খাচ্ছেন এবং মানসিক চাপও খুব কম হয় তাহলে আপনার যৌন জীবনও সুন্দর। কিন্তু অতিরিক্ত চাপ, উদ্বেগ, শারীরিক ক্লান্তি এবং খিটখিটে মেজাজ যত বাড়বে আপনার লিবিডো কমবে ততই। আপনার যৌনক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য, কিছু খাবার আছে যা নিয়মিত খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
তরমুজ
তরমুজ শুধু শরীরে পানির মাত্রা বাড়ানো ও ওজন কমাতেই সাহায্য করে না যৌন ইচ্ছা বাড়াতেও একই রকম সাহায্য করে এই মৌসুমি ফল। এই ফলের মধ্যে রয়েছে সিট্র্রোলিন অ্যামিনো অ্যাসিড যা লিবিডোর মাত্রা বাড়ায়।
ছেলেদের সেক্সর বাড়ানোর টেবলেটের নাম সহ বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। চলুন জেনে নেই সেক্সের টেবলেট কি? সেক্স টেবলেট মূলত দুই প্রকার। একটি হচ্ছে প্রকৃতি অন্যটি হচ্ছে ঔষাধের মাধ্যমে সমাধান হওয়া।
সাময়িক সময়ের জন্য যেসকল বন্ধুরা সেক্সের টেবলেট খেয়ে থাকেন তাদেরকে বলবো, নিজেকে নিজে মৃত্যুর দিকে ঢেলে দিচ্ছেন। কারন সেক্স করার সময় আপনি যে ঔষুধ খাচ্ছেন সেটা সাময়িক সময়ের জন্য। আর প্রকৃতিক ভাবে তৈরী হওয়া হরমোন এর মাধ্যমে সেক্স করা হলে শরীরে কোন ক্ষতি হয় না।
আরো পড়ুন:৩০ এরপর বাচ্চা নিলে আপনি যে সমস্যার মুখোমুখী হবেন
যৌনজীবনে উদ্দীপনা আনতে ভায়াগ্রায় সাহায্য নেন অনেকেই। বর্তমান জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে যৌনজীবনে শিথিলতা আসছে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যদি থাকে এণন কিছু খাবার যার মধ্যে রয়েছে জিনসিনোসাইড তবে আপনার ফিরে আসতে পারে যৌনজীবনের উদ্দীপনা।
আট বছরের ছেলেকে মুখে নিয়ে দৌড়চ্ছে চিতাবাঘ। পিছন পিছন ছুটছেন ছেলেটির মা। বাঘের পিছনে এক কিলোমিটার ধাওয়া করে, তার সঙ্গে রীতিমতো লড়াই করে ছেলেকে ছিনিয়ে নিয়ে এলেন তিনি। ভারতের মধ্যপ্রদেশের এক মায়ের এই দুঃসাহসিক কাজকে সম্মান জানাচ্ছেন সবাই।
বর্তমানে অনেকেই যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন। বর্তমান কর্মব্যস্ততার যুগে বদলে যাওয়া খাদ্যাভাস, বিশ্রামের ঘাটতি, অতিরিক্ত ক্লান্তি, অবসাদের ফলে যৌন আকাঙ্ক্ষা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। কমে আসে যৌন ক্ষমতাও। তাই যে সব খাবার যৌন আকাঙ্ক্ষা এবং ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে, সেগুলি তালিকা থেকে ছেঁটে ফেলাই ভাল। আসুন জেনে নেওয়া যাক তেমন কয়েকটি খাবার সম্পর্কে, যেগুলি যৌন আকাঙ্ক্ষা বা যৌন ক্ষমতার উফর কুপ্রভাব ফেলতে পারে।