Monday, November 3, 2025
Home Blog Page 21

বন্ধ্যাত্বের বড় কারণ পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম

আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো বন্ধ্যাত্বের(Infertility) বড় কারণ পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম সে সব কথা নিয়ে। পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম হল একটি শারীরিক(Physical) অসুখ, যাতে একজন মহিলার ঋতুচক্র, গর্ভধারণ(Pregnancy) ক্ষমতা, হরমোন এবং তাঁর বাহ্যিক সৌন্দর্যের উপর প্রচণ্ড প্রভাব বিস্তার করে। এর দরুন পরবর্তীকালে আরও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশিষ্ট স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ইন্দ্রাণী লোধ এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত জানিয়েছেন সম্প্রতি।

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নিরাপত্তাহীনতায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী

রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) এক মেধাবী ছাত্রী সনাতনী ধর্ম তথা হিন্দু ধর্ম ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। বিগত দুই বছর পূর্বে আইনসিদ্ধ ভাবে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে পরিবার, বন্ধু-বান্ধব ও স্বজনদের অগোচরে গোপনে ধর্মীয় রীতিনীতি পালন করে আসছিল। সম্প্রতি পরিবারের মধ্যে তার চালচলনের প্রতি সন্দেহের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে তারা নিশ্চিত হয় দ্বীপান্বিতা পাল (২০) ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছে। সেও নিশ্চিত হয় তার পরিবারের সদস্যরা এ ঘটনা জেনে ফেলেছে। এরপর থেকে তার প্রতি পরিবারের সদস্যদের আচরণ ভিন্নরুপ ধারণ করে। সে সুযোগ খুঁজতে থাকে প্রাণে রক্ষা পাওয়ার। শেষ পর্যন্ত সে কৌশলে গত রবিবার ঘর ত্যাগ করেও নিরাপত্তাহীনতায় দেশের বিভিন্ন স্থানে জায়গা পরিবর্তন করে পালিয়ে বেড়াচ্ছে বলে জানা গেছে।

গৃহবধূকে দিয়ে দেহ ব্যবসা না করাতে পেরে গণধর্ষণ করালেন আরেক নারী

0

মাদারীপুর জেলার শিবচরে এক গৃহবধূকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠেছে। এ ঘটনায় শনিবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে শিবচর থানায় ধর্ষণ মামলা করেছেন ভুক্তভোগী। রাতেই পুলিশ ধর্ষণে জড়িত ও সহযোগিতার অভিযোগে এক নারীসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

জানা গেছে, শনিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার পাঁচ্চর সোনার বাংলাপ্লাজার সামনে থেকে এক নারীসহ পাঁচ ব্যক্তি ওই গৃহবধূকে একটি ইজিবাইকে জোর করে উঠিয়ে পাঁচ্চর বাখরেরকান্দি প্রজেক্টের মধ্যে একটি একতলা বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে হাত-পা ও মুখ বেঁধে আটকে রেখে বিকেল পর্যন্ত দুই দফায় তাকে ধর্ষণ করে একাধিক ব্যক্তি। পরে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মুখ বেঁধে ইজিবাইকে করে আবার ধর্ষণের জন্য অন্যত্র নেয়ার সময় কৌশলে মুখ খুলে চিৎকার দিলে স্থানীয়রা মোটরসাইকেল নিয়ে এসে ইজিবাইকটির পথরোধ করে।

ছেলেকে দিয়ে সৎ মেয়েকে ধর্ষণ করালেন মা

0

দেশে- বিদেশে ধর্ষনের ঘটনা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। ধর্ষণকে অপরাধই মনে হচ্ছে না লম্পটদের কাছে। লম্পটদের লালসার শিকার হচ্ছে হাজারো নারী ও শিশু। ধর্ষণের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না নিজের মেয়েও। এবার এমনি একটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটলো। সৎ ময়েকে ধর্ষণ করালো ছেলেকে দিয়ে মা।

জানা গেছে, ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের বারমুল্লা জেলায় নিজের ছেলেকে দিয়ে ৯ বছরের সৎ মেয়েকে ধর্ষণ করানোর মতো পৈশাচিক ঘটনা ঘটিয়েছে এক মা। ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, ওই সৎ মায়ের নাম ফাহমিদা।

কনডম ব্যবহারের আগে যে ৫টি বিষয় মাথায় রাখবেন

0

নিচ্ছাকৃত গর্ভধারণ থেকে দূরে থাকতে কনডম ব্যবহার খুবই জরুরি। তবে এর ব্যবহারের সঙ্গে অনেক বিষয় জড়িয়ে আছে, যা হয়তো আমরা জানি না। দোকান থেকে কনডম কেনা থেকে শুরু করে ব্যবহারের আগ পর্যন্ত কিছু বিষয় জেনে রাখা আবশ্যক। আসুন জেনে নেই সেসব বিষয় সম্পর্কে-

১. কনডম তৈরির উপাদান: কনডম অনেক উপাদান দিয়েই তৈরি হতে পারে। তবে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি কনডমের মেয়াদ খুব তাড়াতাড়িই শেষ হয়ে যায়। সিনথেটিক কোনো উপাদান দিয়ে কনডম তৈরি করা হলে তা বহুদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়। আমরা সচরাচর যে কনডমগুলো ব্যবহার করি, সেগুলো তৈরি করা হয় মূলত রাবার দিয়ে। তার মধ্যে থাকে পলিইউরিথিন বা ভেড়ার চামড়া বা পলিসোপ্রিন। গবেষকরা বলছেন, অনেক ক্ষেত্রে সিনথেটিক কনডমের মেয়াদ ৫ বছর পর্যন্ত হতে পারে।

২. যে কনডম কিনবেন না: বাজারে অনেক ধরনের কনডম আছে, যেগুলো মূলত স্পার্মিসাইড ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। সেগুলো কেনা ঠিক নয়। কারণ এ ধরনের কনডম বেশিদিন স্থায়ী হয় না। তাই দোকান বা ফার্মেসি থেকে কনডম কেনার আগে সেই বিষয় মাথায় রাখা উচিত।

৩. কনডমের মেয়াদ: ওষুধ থেকে শুরু করে অন্য চিকিৎসার কাজে ব্যবহৃত পণ্যগুলোর নির্দিষ্ট আছে। তেমনই কনডমেরও মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার বিষয় আছে। তাই কনডম কেনার সময় প্যাকেটটি ভালো করে খেয়াল করে দেখলেই জানা যাবে, এটার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ।

৪. যেখানে কনডম রাখবেন: কনডম ঘরের যেখানে-সেখানে রাখা মোটেই উচিত নয়। তবে ঘরের বিছানার পাশের টেবিল, ওয়ালেট, পকেট- এমন সব জায়গায় কনডম রাখা নিরাপদ। মনে রাখবেন, কনডম কখনো অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না। তাই ফ্রিজ বা রোদ ঝলমল করা জায়গায় একদমই রাখবেন না। কারণ খুব কম সময়ই এটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৫. মেয়াদোত্তীর্ণ কনডম নয়: কনডম মেয়াদোত্তীর্ণ হলেও অনেকে তা ব্যবহার করেন। এতে বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ সময় যত যাবে, ততই দুর্বল হতে থাকবে কনডমের মেয়াদ। জীবনের গুরুত্বপূর্ণ এ সময়ে মেয়াদোত্তীর্ণ কনডম ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি, যা হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ব্যাপারে খুবই সতর্ক থাকতে হবে।

এখনই কিনুন >> সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে বাবার যাবজ্জীবন

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন >> মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় পিতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

জোর করে মাটিতে ফেলে মাকে ধর্ষণ, মোবাইল দিয়ে ছবি তুলল মেয়ে

মেয়ের সামনে মাকে ধর্ষণ, ডিবির এসআই কারাগারে

সৎ মাকে ধর্ষণের চেষ্টা, ছেলে আটক

মাতাল অবস্থায় মাকে ধর্ষণ, ছেলে আটক

মায়ের অবগতিতেই বোনকে বছর ধরে ধর্ষণ!

দ্বিতীয়বারের জন্য মাকে ধর্ষণ করতে গিয়ে গ্রেফতার ছেলে

আরও পড়ুনমামেয়েকে ধর্ষণের দায়ে জনের যাবজ্জীবন

Subscribe to the philosophybd.com YouTube channel and follow the Facebook page.

যত মোটা, তত মজা!

0

সাধারণত সব শ্রেণীর মানুষের মধ্যে এমন ধারণা বিদ্যমান যে, মোটা সঙ্গীর সাথে যৌন সঙ্গম করা অসম্ভব সুখপ্রদ নয়। আসলে এক্ষেত্রে শরীরের মেদের চেয়ে মানসিক উৎকণ্ঠাই সঙ্গমের আনন্দকে বেশি ব্যাহত করে।

প্রত্যাখ্যানের ভয়, যৌন সঙ্গীর যৌন চাহিদা মেটাতে অক্ষম বা যৌন সঙ্গম করতে অক্ষম এমন ধরনের কিছু সাধারণ দুশ্চিন্তাই যৌন সুখকে সবচেয়ে বেশি বাধাগ্রস্ত করে।

পাশাপাশি যৌন সঙ্গমের ঠিক কৌশল সম্পর্কে অজ্ঞতা, সঙ্গমের পুর্বে সঠিক ভাবে উত্তেজিত করতে না জানা, যৌন উত্তেজক স্থান সমূহ না চেনা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে সঙ্গমের চূড়ান্ত সুখ লাভ করা সম্ভব হয় না।

আসলে মোটা লোকদের সম্পর্কে সামাজিক দৃষ্টি ভঙ্গি অনেকাংশেই নেতিবাচক। ডায়েটিং করা বা দীর্ঘদিন ধরে আংশিক উপোস করার কারণে মোটা লোকদের যৌন বাসনা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি যেসব মহিলাদের ওজন বাড়তে শুরু করে, তাদের স্বাভাবিক মাসিক চক্রও অস্বাভাবিক হয়ে যেতে পারে।

মোটা বা মেদ বহুল মহিলারা সাধারণত এমন ধারণা পোষণ করে থাকে যে, তাদের পক্ষে কোনো পুরুষকে যৌন সুখ দেয়া সম্ভব নয় বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করেনা। ফলে তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখা দেয়। এই ধরনের আত্মবিশ্বাস হীনতা তাদের যৌন জীবনকে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাধাগ্রস্ত করে।

মোটা পুরুষদের বেলায়ও এধরনের সমস্যা দেখা যায়। প্রত্যাখ্যান হবার ভয়, যৌনসঙ্গম করতে অক্ষম, বা সঙ্গিণীকে যৌন তৃপ্তিদানে অক্ষম বা তাদেরকে কেউ পছন্দ করেনা এমন ধরনের ধারণা তাদেরকে যৌন সঙ্গম থেকে বিরত রাখে।

এ ধরনের মানসিক দুশ্চিন্তও সামাজিক দৃষ্টভঙ্গি বা সুযোগের অভাব ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে দীর্ঘদিন ধরে যৌনসঙ্গম থেকে বিরত থাকলে তারা যৌনসঙ্গমে অক্ষম হয়ে যেতে পারে।

আসলে এটি বর্তমানে একটি সামাজিক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এবিষয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক গবেষণাও হয়েছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, মোটা মানুষের বেলায় শারীরিক যৌন চাহিদা স্বাভাবিক পর্যায়ে থাকে। তবে সঙ্গমের বেলায় অতিরিক্ত মোটা হওয়ার কারণে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বিবাহিত জীবনেও যৌনসঙ্গমই মোটা লোকদের আনন্দ লাভের গুরুত্বপূর্ণ উপায়। অবিবাহিত মোটা লোকদের বেলায়ও দেখা যায় তাদের স্বাভাবিক যৌনবাসনা রয়েছে। তবে মানসিক দুশ্চিন্তার কারণে অর্থাৎ তাদের সাথে কেউ যৌনসঙ্গম করতে পছন্দ করেনা এমন ধারনা তাদের যৌনজীবনকে বাধাগস্ত করে।

তবে এসব বাধা উপেক্ষা করতে পারলে মেদবহুল নারীদের সঙ্গে যৌনসঙ্গম অনেক বেশি আনন্দমুখর হয়ে উঠতে পারে। এককথায় বলতে গেলে ‘যত মোটা, তত মজার হয়ে ওঠে একান্ত মুহুর্তগুলো।

এখনই কিনুন >> সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে বাবার যাবজ্জীবন

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন >> মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় পিতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

জোর করে মাটিতে ফেলে মাকে ধর্ষণ, মোবাইল দিয়ে ছবি তুলল মেয়ে

মেয়ের সামনে মাকে ধর্ষণ, ডিবির এসআই কারাগারে

সৎ মাকে ধর্ষণের চেষ্টা, ছেলে আটক

মাতাল অবস্থায় মাকে ধর্ষণ, ছেলে আটক

মায়ের অবগতিতেই বোনকে বছর ধরে ধর্ষণ!

দ্বিতীয়বারের জন্য মাকে ধর্ষণ করতে গিয়ে গ্রেফতার ছেলে

আরও পড়ুনমামেয়েকে ধর্ষণের দায়ে জনের যাবজ্জীবন

Subscribe to the philosophybd.com YouTube channel and follow the Facebook page.

ধর্ষণের পর সে বললো ‘বাহ! বেশ মজা তো’

0

বিয়ের দিন আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বিয়ের যাবতীয় ধর্মীয় আচার, অতিথি অভ্যর্থনা করতে খুব কষ্ট হচ্ছিল। গায়ে ধুম জ্বর নিয়েই সব করে যাচ্ছিলাম দম দেওয়া পুতুলের মতো। রাতে যখন ঘরে ঢুকলাম, তখন আমি ক্লান্ত, অসুস্থ, পরিশ্রান্ত। জ্বরটা বেড়েছে। আমি স্বপ্ন দেখেছিলাম, বিয়ের রাতের সেই চরম মুহূর্তটা আমি আমার ভালোবাসার মানুষটির সঙ্গে চরম উপভোগ করব। কিন্তু সেদিন আমার সেই সামর্থ ছিল না। কিন্তু সেই একটা রাতেই যেন সব স্বপ্ন চুরমার হয়ে গেল। অসুস্থ শরীরটাকেই ছিঁড়ে খেল তথাকথিত স্বামী।’ শুধু তাই নয় ‘ধর্ষণের পর আমি ভয়ে, ঘৃণায় কুঁকড়ে গেলাম আর সে একটা বিশ্রী হাসি দিয়ে বললো ‘বাহ! বেশ মজা তো’।

স্বামীকে দিয়ে বোনের মেয়েকে ধর্ষণ করালেন আ.লীগ নেত্রী

0

বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় খালার বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে তার ওপর কুনজর পড়ে খালুর। আর স্বামীর কুকীর্তিতে সহযোগিতা করেন ওই ছাত্রীর খালা। তিনি আবার আওয়ামী লীগ নেত্রী। এমন ঘটনা ঘটেছে সিলেটের জৈন্তাপুরে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে স্বামীসহ আওয়ামী লীগের ওই নেত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

মদ খাইয়ে বন্ধুদের দিয়ে ছেলের সামনে স্ত্রীকে ধর্ষণ করালেন স্বামী

0

করোনার আতঙ্কের মাঝেও ভারতে চলছে অমানবিক সব ঘটনা। এবার নিজের ছেলের সামনেই স্বামী ও তার বন্ধুদের হাতে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন ২৫ বছরের এক মহিলা। বৃহস্পতিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে কেরালার তিরুঅনন্তপুরমের পুতুকুরিচিতে। ওই মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

ধর্ষিতা মহিলার বাড়ি কেরলের পুথানতপ্পুতে। সেখানে থেকে পুতুকুরিচি সমুদ্র সৈকত কাছেই। সেই সমু্দ্র সৈকতের শোভা উপভোগ করবেন বলে সন্তান-সহ তাকে সেখানে নিয়ে যান স্বামী। সেখানে যাওয়ার পর সন্ধ্যাবেলা তিনি স্ত্রী ও ছেলেকে নিয়ে যান তার এক বন্ধুর বাড়ি। সেখানে স্বামীর বেশ কয়েক জন বন্ধু উপস্থিত ছিল বলে পুলিশকে জানিয়েছেন ওই মহিলা।

বন্ধুর বাড়িতে সবাই মদ্যপান করছিলেন। পুলিশকে তিনি জানিয়েছেন, সে সময় তার স্বামী জোর জবরদস্তি করে মদ্যপান করতে বাধ্য করেন তাকে। তার পর স্বামীর বন্ধুরা তাকে বাড়ির পাশে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে। অত্যাচারের পর তার জ্ঞান ফিরলে ছেলেকে নিয়ে সেখান থেকে পালান তিনি। ছেলেকে নিয়ে রাস্তাতে অসংলগ্ন অবস্থাতেই যাচ্ছিলেন তিনি। সে সময় গাড়ি নিয়ে সেখান দিয়ে যাওয়া দুই যুবক তাকে দেখতে পান। ওই যুবকরাই তাকে বাড়ি পৌঁছে দিয়ে আসেন এবং পুলিশকে খবর দেন।

মহিলার মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। স্বামী-সহ তার বন্ধুদের আটকও করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে কাদিনামকুসাম থানার সাব ইনস্পেক্টর আর রথীশ কুমার বলেছেন, ‘ওই মহিলাকে চিরায়িনকিঝের তালুক হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য রাখা হয়েছে। সেখানে তার মেডিক্যাল পরীক্ষা হবে। তারপর মামলা দায়ের করা হবে।’

এখনই কিনুন >> সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে বাবার যাবজ্জীবন

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন >> মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় পিতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

জোর করে মাটিতে ফেলে মাকে ধর্ষণ, মোবাইল দিয়ে ছবি তুলল মেয়ে

মেয়ের সামনে মাকে ধর্ষণ, ডিবির এসআই কারাগারে

সৎ মাকে ধর্ষণের চেষ্টা, ছেলে আটক

মাতাল অবস্থায় মাকে ধর্ষণ, ছেলে আটক

মায়ের অবগতিতেই বোনকে বছর ধরে ধর্ষণ!

দ্বিতীয়বারের জন্য মাকে ধর্ষণ করতে গিয়ে গ্রেফতার ছেলে

আরও পড়ুনমামেয়েকে ধর্ষণের দায়ে জনের যাবজ্জীবন

Subscribe to the philosophybd.com YouTube channel and follow the Facebook page.

৬ বন্ধুকে দিয়ে চট্টগ্রামের গার্মেন্টসকর্মীকে ধর্ষণ করালেন স্বামী

0

তালাকের রাস্তা বানাতে পুরো ঘটনাই ঘটে স্বামীর পরিকল্পনায়

চট্টগ্রামের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন ওই নারী। শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার জন্য চট্টগ্রাম থেকে যান হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপে। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি পৌঁছার আগে পথে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা একদল দুর্বৃত্ত তাকে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে। একপর্যায়ে স্বামী নিজেও তাকে অন্যদের সামনে ধর্ষণ করেন। পুরো ঘটনাটিই ঘটে স্বামীর পরিকল্পনায়। অথচ ওই নারীর সঙ্গে ছিল তার ১৬ মাস বয়সী শিশুকন্যাও।

বন্ধুকে দিয়ে স্ত্রীকে ধর্ষণ করালেন স্বামী

0

টাকার লোভে নিজের স্ত্রীকে বন্ধুর কাছে ধর্ষণ করতে দিলেন স্বামী। এমন জঘন্য ঘটনা ঘটেছে ভারতের উত্তরাখন্ডের রুদ্রপ্রয়াগ জেলায়। ২২ বছরের সেই তরুণী পুলিশের কাছে বুধবার অভিযোগ দায়ের করেন। তবে তিনি জানান, ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটেছে ২২ সেপ্টেম্বর।

নির্যাতিতার অভিযোগের ভিত্তিতে ওই নারীর স্বামী ও তার বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওই নারীর বয়ান অনুযায়ী, তার স্বামী প্রায়ই রাতে মদ খেয়ে বাড়িতে ঢুকত। গত ২২ সেপ্টেম্বর মদ খেয়ে এক বন্ধুকে নিয়ে বাড়িতে ঢোকে সে। ওই বন্ধু তার স্বামীর সামনেই তাকে ধর্ষণ করে বলে জানান ওই গৃহবধ‚।

 

পরে তিনি জানতে পারেন, তার স্বামীকে এজন্য ১০ হাজার টাকা দিয়েছে ওই বন্ধু। এরপরেই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন ধর্ষিতা। তার অভিযোগের ভিত্তিতে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এনডিটিভি।

স্বপ্নে এসে বারবার ‘ধর্ষণ’!, তান্ত্রিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ নারীর

0

স্বপ্নে এক নারীকে নাকি বারবার ধর্ষণ করেছেন এক তান্ত্রিক!

অবাক করা ঘটনা হলেও এমনই এক অভিযোগ থানা-পুলিশ পর্যন্ত গড়িয়েছে সম্প্রতি।

ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের বিহারের অরঙ্গাবাদ জেলার কুডওয়া থানা এলাকায়।

জানা গেছে, কয়েক মাস আগে ওই নারীর ছেলে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। আর এরপরই ছেলেকে নিয়ে তিনি তান্ত্রিক প্রশান্ত চতুর্বেদীর কাছে যান।

তান্ত্রিক ওই নারীর ছেলের সুস্থতায় বেশ কিছু মন্ত্র পড়তে এবং আচার মেনে চলার নির্দেশ দেন। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি, ১৫ দিন পরই ছেলেটি মারা যায়।

তারপর ওই তান্ত্রিকের কাছে গিয়ে ছেলের মৃত্যুর কারণ জানতে চান ওই নারী। অভিযোগ, সেদিনই তাকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করেছিলেন ওই তান্ত্রিক। কিন্তু কোনও প্রকারে রক্ষা পান তিনি।

ওই নারীর অভিযোগ, এরপর থেকেই চতুর্বেদী তার স্বপ্নে আসছেন এবং বারবার তাকে ধর্ষণ করছেন। থানায় তিনি এমনই অভিযোগ জানিয়েছেন।

অভিযোগের পরই পুলিশ ওই তান্ত্রিকের খোঁজ করে তাকে জেরা করে।
তবে ওই তান্ত্রিক বিষয়টি অস্বীকার করেন।

তিনি বলেন, অভিযোগকারী ওই নারীকে তিনি চেনেনই না। পরে উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণ না থাকায় ওই তান্ত্রিককে ছেড়ে দেওয়া হয়।

সূত্র : আজকাল, টাইমস অব ইন্ডিয়া ও ইন্ডিয়া টুডে।

২০ বছর পর মাকে খুঁজে পেল আমাজান জঙ্গলে উপজাতীদের মাঝে

0

ছোটবেলায় ডেভিড গুডকে তার মায়ের কথা জানতে চাইলে গুড এক কথায় জবাব দিতেন, সড়ক দুর্ঘটনায় মা মারা গেছেন। আসলে তার মা সহি-সালামতেই বেচে ছিলেন। প্রায় নগ্ন অবস্থায় তার মা আমাজান জঙ্গলে বাস করেন। তিনি পিঠা বানান এবং গৃহস্থলীর কাজ করেন। সে মুখ ছিদ্র করে কাঠি পরে। এটা তার অলংকার। গোবরে পোকা ও রোস্টিং বোয়া (এক ধরণের সাপ) সে আমাজানের গভীর জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করে।

গুডের মা কখনোই শহুরে মা হতে চায় নি। তার নাম ইয়ারিমা। তিনি ভেনিজুয়েলার পাথুরে যুগের ইয়ানোমামি উপজাতী বংশোদ্ভব।

ইয়ারিমা ও কেনিথ গুডের ৩ সন্তানের এক সন্তান ডেভিড গুড। ডেভিড গুডের বাবা কেনিথ গুড একজন নৃ-বিজ্ঞানের অধ্যাপক। ৩০ বছর আগে কেনিথ নৃ-বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে বহুবার ইয়ানোমামি উপজাতী জরীপে যান। একবার তার সাথে ইয়ারিমার দেখা হয়। কেনিথ সেখানে ১৫ মাসের বেশি সময় কাটান। তিনি ঐ সংস্কৃতির প্রেমে পড়ে যান। পরবর্তী ১২ বছর কেনিথ সেখানেই কাটান। ইতোমধ্যে উপজাতীর মুরব্বিগণ কেনিথকে একটি স্ত্রী উপহার দিতে চান। তখন ইয়ারিমা কৈশরে পা দিয়েছেন। ইয়ারিমা কেনিথকে মন বিনিময় করেন। পরে তাদের বিয়ে হয়। পরে কেনিথ ইয়ারিমাকে সাথে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসেন। কিন্তু তা-কি কোনো সহজ ঘটনা ছিল? না! তা সহজ ছিল না। যুবতী ইয়রিমাকে সবকিছু ফেলে আসতে হয়েছিল। এখানে এসে তাকে শিখতে হয়েছিল- ওয়ান (এক), টু (দুই) ইত্যাদি। কোনো প্রযুক্তির সাথে তার চেনা-জানা ছিল না। সে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে দিন কাটাচ্ছিল। এক সময় সে এই সভ্য জীবনকে ভয় পেয়ে বসল। গাড়ি-চাকা এগুলো ইয়ামির কাছে ভয়ংকর দানব বলে মনে হত। ইংলিশ শেখার জন্য প্রানন্ত চেষ্টাও করেছেন তিনি।

অবশ্য ইয়ারিমা ট্রাফিক জ্যাম, সোনার চেইন, স্থানীয় মেলা ও অ্যাকশন চলচ্চিত্র পছন্দ করে বসেছিল। কিন্তু কেনিথের মাইনে কমে যাওয়ায় ইয়ারিমার আর সিনেমায় যাওয়া হলো না। ইয়ারিমা নিউ জার্সির স্বামীর সংসারে একা হয়ে গেলেন। ১৯৯১ সালে কেনিথ একটি ডকুমেন্টারি বানানোর জন্য ন্যাশনাল জিওগ্রাফির সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। তাই তিনি ডেভিড ও তার দুই ভাই-বোন ভ্যনেসা ও ডেনিয়েলেসহ পুরো পরিবার নিয়ে ভেনিজুয়েলা চলে আসেন। সেখানে গিয়ে উয়ারিমা এক উদ্ভট সিদ্ধান্ত নিল। সে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যাবে না। ডেভিড তখন মাত্র ৬ বছরের শিশু।

“মাঝে মাঝে আমি ইয়ারিমাকে নিয়ে আসতাম। তখন তার স্তব্ধ মুখখানি মৃত্যুপুরী মনে হত। আমি ভাবলাম- তাই হোক”-কেনিথ জানালেন।

ডেভিড ১০ বছর বয়সে জাদুঘর পরিদর্শনে গিয়ে সে তার মায়ের হারানো মুখখানির ছবি দেখতে পায়। এ ছবিটা তার বাবাই তুলেছিল উপজাতী জরীপের জন্য।

‘আমি হীম-শীতল হয়ে গিয়েছিলাম”। ডেভিড তার আবেগ এভাবে ব্যাক্ত করতে গিয়ে নিউ ইয়র্ক পোস্টকে আরও বলেন, “আমার মনে হচ্ছিল শরীরের সব রক্ত ভেসে যাচ্ছে। আমি অন্ধকার এক কোনায় ১০ মিনিট লুকিয়ে থাকলাম।” এক সময় ডেভিড মায়ের শুন্যতায় ড্রাগ আসক্ত হয়ে পড়ে। নিজের ভেতরে সে ব্যথা নিয়ে দিন কাটাতে থাকে। ডেভিড তার বাবার লেখা একটি বই গড়তে গিয়ে তার মাকে খুজে পান। তখন তার বয়স ২০ বছর। তার মায়ের ইয়ানোমামি উপজাতী নিয়ে লেখা “ইনটু দ্যা হার্ট” বইতে তার বাবা তার মায়ের স্মৃতিচারণ করেছেন। ২০১১ সালে ডেভিড মায়ের উদ্দশ্যে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করেন। ১৯ বছর পার হয়েছে ইয়ারিমা তার ছেলেকে দেখে নি। ইস্ট স্ট্রাউটসবার্গের গ্রাডুয়েট ছাত্র ডেভিড বুঝতে পারছে না- সে তার মায়ের কাছ থেকে কি আশা করবেন। মায়ের উদ্দেশ্যে গুডের এ অভিযান এক বছর পার হয়ে গেছে। এখনো সে তার মাকে পায়নি। ১৯ বছর আগে শেষবার সে তার মাকে দেখেছে। এই উপজাতীর মধ্যেই তার মা হারানো গেছে।এই ট্রিপটা ছিল ২ বছরের।

ডেভিড পথপ্রদর্শক, দোভাষীদের সহযোগিতায় সে ওরিনোকো নদী পার হয়ে আমাজানের গহীন জঙ্গল পারি দিল। গুড জানে না তার মা বেচে আছে কিনা। এই ট্রিপের ধকলে গুডের চেহারা পরিবর্তন হয়ে গেছে। ট্রিপটা অনিশ্চিত হয়ে গেল। ডেভিড বলছিলেন নিউ ইয়র্ক পোস্টকে, “আমি জানতাম না- সে আমায় পছন্দ করবে কিনা, আমি তাকে পছন্দ করব কিনা, নাকি সে আমায় ছুড়ে ফেলে দিবে।”

যখন তার মা জঙ্গল থেকে বেরিয়ে আসলেন, ডেভিড দেখা মাত্রই মায়ের মুখখানি চিনে ফেললেন। সে তার মাকে জরিয়েও ধরলেন না, চুমুও দিলেন না। কারণ এটা ইয়ানোমামির সংস্কৃতি নয়। কিন্তু সে তার মাকে এমন কিছু বললেন যা বলার জন্য বছরের পর বছর মায়ের জন্য অপেক্ষ করে আসছেন।

‘আমি বললাম,” মা, আমি তোমাকে পেয়েছি, আমি পৌছে গেছি। এটা দীর্ঘ অপেক্ষা, তবু আমি তোমাকে পেয়েছি।” তারা উভয়েই চোখের পানি ছেড়ে দিলেন। ২৭ বছরের যুক্তরাষ্ট্রে বেড়ে ওঠা গুডকে দেখে মনে হচ্ছিল সে কখনো আমেরিকান সংস্কৃতি দেখে নি। সে নিজেও ছোচালো হাড়ের আঘাত উপভোগ করল।

তাদর জীবনের সবকিছু- খাদ্য, আশ্রয়, ঝুড়ি এবং তীর তারা হাতে বানায়। তারা এগুলোর কাচামাল নিজ ভুমি থেকেই সংগ্রহ করে।

‘গহীন অরণ্যের মাঝে তাদের আধুনিক কোনো প্রযুক্তির ছোঁয়া নেই। নেই বিশ্বায়নের এ যুগের আধুনিক চাহিদা। তাদের শুধু আছে মানব হৃদয়ের অকৃত্রিম যোগাযোগ।’ গুড বলছিলেন।

গুড এই ইয়ানোমামি উপজাতীর মত সকল উপজাতী জীবনাচারকে সভ্য-শিক্ষিত মানুষের সাথে পরিচয় করে দিতে চায়। ‘আমি তাদের পার্থিব জীবনটাকে মল্যায়ণ করতে চাই। আপনারা তাদের সম্পর্কে নানারকম কথা শুনে থাকবেন। যেমন-তারা ‘আদিম-অসভ্য’। গুড বলছিলেন।

পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশি কিশোরীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, গ্রেফতার

0

সংসারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে প্রবেশ করেছিল এক কিশোরী। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশের পরই ওই কিশোরী পালাক্রমে ধর্ষণের শিকার হয়। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় ও পুলিশের হস্তক্ষেপে গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত ব্যক্তিদের।

শনিবার দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে বাগদা থানার পুলিশ।

এদিনই তাদের বনগাঁ মহকুমা আদালতে তোলা হয়। অন্যদিকে প্রশাসনের তরফে কিশোরীকে হোমে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

পুলিশ জানিয়েছে, কাজের সন্ধানে বাংলাদেশের শরীয়তপুরের পুটিয়াকান্দি গ্রামের ১৭ বছরের এক কিশোরী বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসে। অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে সে ওঠে বাগদার হরিহরপুর নামক এলাকায়।

জানা গেছে, হরিহরপুরের বাসিন্দা শরিফুল মলি­কের সঙ্গে যোগাযোগ করে তার সঙ্গেই চোরাপথে ভারতে আসে ওই বাংলাদেশি কিশোরী। এরপর শরিফুলের বাড়িতেই অবস্থান করতে থাকে। শরিফুল তাকে আশ্বাসও দেয় কয়েকদিনের মধ্যেই তাকে কোনো ভালো কাজ পাইয়ে দেওয়ার। কিন্তু এরই মধ্যে বাড়ি থেকে কিশোরীকে একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে শরিফুল তাকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।

তবে কেবল শরিফুলই নয়, ওই কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে তারই সহযোগী ২৮ বছর বয়সী মহসিন বিশ্বাসের বিরুদ্ধেও।

গত ১৪ অক্টোবর কিশোরীর মুখ থেকেই ওই গ্রামের বাসিন্দারা বিষয়টি জানতে পারেন। এরপরই খবর দেওয়া হয় বাগদা থানাতেও। পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে কিশোরীও। তার অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিশ শরিফুল ও মহসিন নামে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে।

তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ‘প্রোটেকশন অব চিলড্রেন ফ্রম সেক্সুয়াল অফেন্সেস’ (পকসো) আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

শনিবার তাদের বনগাঁ মহকুমা আদালতে পাঠানো হলে, আদালত ৪ দিনের পুলিশি রিমান্ডের নির্দেশ দেন। অন্যদিকে কিশোরীকে হোমে পাঠানোর ব্যবস্থা হচ্ছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত দুই ব্যক্তিই দীর্ঘদিন দিন ধরে এমন কাজে লিপ্ত। দরিদ্রতার সুযোাগ নিয়ে কাজের লোভ দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করে দিত নারীদের। এই দুই যুবকের প্রকৃত পরিচয় এবং ওই পাচারচক্রের সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত আছে কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

এ কেমন প্রেম! স্বামীকে ছেড়ে সৎ ছেলেকে বিয়ে

0

প্রেম মানে না কোনো বাধা, মানে না কোনো ব্যবধান, দেখে না কোনো সম্পর্কের বেড়াজাল। কখনো কখনো হয়তো কোনো কোনো প্রেমের সম্পর্ক সমাজের চোখে দৃষ্টিকটু লাগে। কিন্তু প্রেম তো। তাতে সবই সম্ভব! চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই এক প্রেমের গল্প। রাশিয়ার ক্রাসোন্দার ক্রাই নামক এলাকায় বেশ জনপ্রিয় নাম মারিনা ব্লামাশেভা।

Chest Diseases Specialist ডাঃ রাশেদুল হাসান বক্ষব্যাধি ও এ্যাজমা বিশেষজ্ঞ | Chest Diseases Specialist ডাক্তার

0

শ্বাসকষ্ট মানেই কোন রোগ নয় বরং বক্ষব্যাধি কিংবা হৃদরোগের লক্ষণ।  অনেকে শ্বাসকষ্ট মানেই হাঁপানি মনে করেন।  এছাড়াও হৃদপিন্ডের বাম দিকের অংশ অকেজো হয়ে পড়লেও (লেফট হার্ট ফেইলিউর ) তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হতে পারে। কিডনি  বৈকল্যের  জন্যও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এছাড়া যেহেতু আমরা ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাস নিয়ে থাকি তাই ফুসফুসের যে কোনো ধরনের সমস্যা বা রোগেই শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকে।

নিউমোনিয়া  নামটি  সবার কাছে পরিচিতি। এই রোগের একটি উপসর্গ হলো শ্বাসকষ্ট। অবশ্য শ্বাসকষ্ট নির্ভর করে ফুসফুসের আক্রান্ত হওয়ার ব্যাপকতার উপর অর্থাৎ ফুসফুস যতো বেশি আক্রান্ত হয় শ্বাসকষ্ট ততো বেশি প্রকট হবে। ক্রনিক ব্রংকাইটিসের এবং এম্ফাইসেমার  নাম তো অনেকেই জানেন। এই দুই রোগের বিভিন্ন কারণের মধ্যে অতিরিক্ত ধূমপান, ধোঁয়াময় পরিবেশ, পরিবেশ দূষণ। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বংশগত কারণেও ক্রনিক ব্রংকাইটিস হয়ে থাকে।

পরকীয়ায় বাধা দেওয়ায় প্রেমিককে দিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করাল মা!

0

মায়ের সঙ্গে প্রতিবেশী যুবকের পরকীয়ার প্রতিবাদ করেছিল নাবালিকা মেয়ে। যার পরিণতি হল ভয়ংকর। ‘শিক্ষা’ দিতে প্রেমিককে দিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করাল মা! মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়ার মল্লিকঘেরী ঘাটপাড়ায়। এরই মধ্যে অভিযুক্ত মহিলা ও তার প্রেমিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

জানা গেছে, নির্যাতিতার বাবা কর্মসূত্রে কলকাতায় থাকেন। নাবালিকা ও তার মা একা থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই তাদের বাড়িতে আসত এলাকার যুবক বিশু। পরবর্তীতে নির্যাতিতার মায়ের সঙ্গে প্রণয়ের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে সে। ক্রমশ ঘনিষ্ঠতা বাড়ে তাদের মধ্যে। বিষয়টি টের পেয়েই প্রতিবাদ করে নির্যাতিতা। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। পরে ওই যুবক ও মায়ের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ক্যামেরাবন্দি করে নাবালিকা। প্রমাণ হিসেবে দেখায় বাবাকে। এরপরই বিশুকে তার বাড়িতে যেতে বারণ করে দেন নির্যাতিতার বাবা।

এতেই নাবালিকার উপর বেজায় চটে যায় মা ও তার প্রেমিক। ফন্দি আঁটতে শুরু করে মেয়েকে শায়েস্তা করার। অভিযোগ, এরপরই ওই মহিলার ইন্ধনে তার মেয়েকে ধর্ষণ করে প্রেমিক বিশু। বাবাকে জানালে নির্যাতিতাকে প্রাণনাশের হুমকিও দেয় দুই অভিযুক্ত। তবে সে সবের তোয়াক্কা না করেই গোটা ঘটনা বাবাকে জানায় নাবালিকা।

বাবা ও মেয়ে হাড়োয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করার পর ওই মহিলা ও তার প্রেমিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। নিজ কন্যার ওপর মহিলার এমন নৃশংস আচরণে হতবাক প্রতিবেশীরা।

৮ বছর ধরে সৎ মেয়েকে ধর্ষণ!

0

আট বছর ধরে এক মেয়েকে ধর্ষণ করছেন তারই সৎবাবা। ধর্ষণের এক পর্যায়ে তার আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ক্লিপ মেয়েটির বন্ধুর কাছে পাঠিয়ে দেয়। মান সম্মান রক্ষার্থে মেয়েটি উপস্থিত হয় ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মারুফ হোসেন সরদারের অফিসে। ডিসি মেয়েটির অভিযোগ শুনে ‘থ’ বনে যান। শুরু হয় তদন্ত। তিন দিন ধরে ঘটনাটি তদন্ত করে এর সত্যতা পায় পুলিশ।

এরপর গত মঙ্গলবার (১১ জুলাই) রাতে পুলিশের পরামর্শে মেয়েটি রমনা থানায় উপস্থিত হয়ে নারী নির্যাতন দমন আইন ও তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় একটি মামলা দায়ের করে। মামলায় একমাত্র আসামি করা হয় তার সৎ বাবা আরমান হোসেন ওরফে সুমনকে (৩৮)।

আসামি আরমান হোসেন সুমন বেসরকারি টিভি চ্যানেল নিউজ ২৪-এর শব্দ প্রকৌশলী (সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার)। বুধবার (১২ জুলাই) রাতে আরমান হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে রমনা থানা পুলিশ।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, তার বাবার সঙ্গে মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। ২০০৫ সালে আরমান হোসেনকে বিয়ে করেন তার মা। দ্বিতীয় বিয়ের এক বছর পর থেকে মায়ের কাছে থাকা শুরু করেন মেয়েটি। চাকরির কারণে মেয়েটির মা মোহাম্মদপুরের নুরজাহান রোডের বাড়ি থেকে সকালে কর্মস্থলে চলে যেতেন।

 

২০০৮ সালের কোনো একদিন দুপুরে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া মেয়েটিকে আরমান প্রথম ধর্ষণ করেন। এ সময় মেয়েটির আপত্তিকর ছবি মোবাইলে তুলে রাখেন আরমান। ছবি ও ভিডিও প্রকাশের হুমকি ও ভয়ভীতি দেখিয়ে আরমান এরপর থেকে প্রায়ই ধর্ষণ করে আসছিলেন বলে অভিযোগ করেন মেয়েটি।

২০১৫ সালে তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে পরে গর্ভপাত ঘটান। এরপরও তার ওপর নির্যাতন চালিয়ে যান আরমান। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে ওই মেয়ে নিউ ইস্কাটন রোডে খালার বাড়িতে চলে আসে। এরপরও আরমান তাকে কুপ্রস্তাব পাঠাতেন। রাজি না হলে এক পর্যায়ে ধর্ষণের ভিডিও ক্লিপ ওই মেয়ের বন্ধুর কাছে পাঠিয়ে দেয়।

রমনা বিভাগের উপ-কমিশনার মারুফ হোসেন সরদার জানান, আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে রিমান্ডে নিয়ে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

মায়ের প্রেমিক মাসের পর মাস ধর্ষণ করল ১৪ বছরের মেয়েকে

0

প্রেমিককে দিয়ে প্রায় এক বছর ধরে ধর্ষণ করিয়েছেন নিজের মেয়েকে। ধর্ষণের জেরে গর্ভবতী হয়ে পড়েছে ১৪ বছরের নাবালিকা। বর্তমানে সে আট মাসের গর্ভবতী। মা ও মায়ের প্রেমিকের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে সে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পকসো ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

দক্ষিণ বেঙ্গালুরুর শহরতলিতে মায়ের সঙ্গেই থাকত ওই নাবালিকা। তার মায়ের সঙ্গে প্রায়শই তাদের বাড়ি আসত মায়ের প্রেমিক বিনয়। ২২ বছরের বিনয় পেশায় অটোচালক। ডাকাতির মামলাতেও সে অভিযুক্ত। নাবালিকার মা একটি অনুষ্ঠান বাড়িতে কাজ করেন। গত দশ বছর ধরে স্বামীকে ছেড়ে মেয়েকে নিয়ে থাকেন তিনি। সপ্তম শ্রেণির পর পড়া ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় ওই নাবালিকা।

নির্যাতিতা পুলিশকে জানিয়েছে, বিনয় ও তার মা বাড়িতে এক সঙ্গে মদ্যপান করত। প্রায়শই তার মা তাকে বিনয়ের সঙ্গে রাতে শুতে বাধ্য করত। এ ভাবেই মায়ের সহায়তায় দিনের পর দিন তাকে ধর্ষণ করে বিনয়। বিনয়ের সঙ্গে থাকতে আপত্তি জানালে ওই মহিলা বলতেন বিনয়ের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হবে তার।

লাগাম ছাড়া যৌন চাহিদা কি কোনও মানসিক ব্যধি?

0

স্বামীর অনুপস্থিতিতে একাধিক পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছেন স্ত্রী। কখনও পরিচিত, কখনও বা অপরিচিত পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে সঙ্গমে লিপ্ত হচ্ছেন স্ত্রী। ঘোর কাটতেই আবার এই সব সম্পর্কের কথা স্বামীর কাছে কুবুল করছেন ওই যুবতী। সম্প্রতি এমনই একটি কেশ এসএসকেএমের ‘ইনস্টিটিউট অব সাইকায়াট্রি’ চিকিৎসকদের হাতে আসে। ‘ইনস্টিটিউট অব সাইকায়াট্রি’-র অধিকর্তা প্রদীপ সাহা বাংলার একটি জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে জানান, ওই যুবতী ‘নিমফোম্যানিয়াক ডিজিজ উইথ সাইকোটিক ডাইমেনশন’-এ আক্রান্ত হয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, মাস খানেকের চিকিত্সায় আপাতত সুস্থ ওই যুবতী।

কী এই নিমফোম্যানিয়া? নিমফোম্যানিয়া হল অতিরিক্ত বা অস্বাভাবিক কামাসক্তি। মহিলাদের ক্ষেত্রে এটির নাম নিমফোম্যানিয়া আর পুরুষদের ক্ষেত্রে এ রোগের নাম স্যাটেরিয়াসিস। অস্বাভাবিক মাত্রায় শারীরিক চাহিদা পূরণের জন্য নিমফোম্যানিয়া বা স্যাটেরিয়াসিসে আক্রান্তরা একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। কখনও একের পর এক সম্পর্কে, কখনও আবার একই সঙ্গে একাধিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তাঁরা।

 

এই বিষয়গুলোর উপর ভিডিও বা স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও দেখতে চাইলে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি ঠিকানা: – YouTube.com/HealthDoctorBD

অনেক সময় এই শারীরিক চাহিদা বা তাকে পূরণের সক্ষমতাকে আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য বিভিন্ন রকমের মাদকও সেবন করেন তাঁরা। অতিরিক্ত বা অস্বাভাবিক এই কামাসক্তি সমাজের কাছে ‘ব্যভিচার’ বা ‘চারিত্রিক দোষ’ বলে বিবেচিত হলেও মনস্তত্ত্ববিদ বা মনরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে এটি একটি মানসিক ব্যধি, নাম নিমফোম্যানিয়া বা স্যাটেরিয়াসিস।

মার্কিন মনরোগ বিশেষজ্ঞ টিমোথি জে লেগ-এর একটি গবেষণাপত্রের তথ্য অনুযায়ী, আমেরিকার প্রায় ৩ কোটি মানুষ নিমফোম্যানিয়া বা স্যাটেরিয়াসিসে আক্রান্ত। কোনও ব্যক্তি নিমফোম্যানিয়া বা স্যাটেরিয়াসিসে আক্রান্ত হলে তা কী ভাবে সনাক্ত করা যাবে, সে বিষয়ে আমেরিকান সাইকোলজিকাল অ্যাসোসিয়েশন (American Psychological Association)-এর গবেষকরা এখনও কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। কেন এই রোগ মানুষের মনে বাসা বাঁধে আর অস্বাভাবিক বা বিকৃত যৌন আসক্তি তৈরি করে সে সম্পর্কেও তেমন কোনও কারণ নির্দিষ্ট করতে পারেননি তাঁরা।

Translate »