মাগুরার আলোকদিয়ার বারাশিয়ায় নানাবাড়ি এলাকায় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের মসজিদ নির্মাণের সমালোচনা করেছেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। তিনি বলেছেন, ‘সাকিব তাঁর নানাবাড়ি মাগুরায় একখানা মসজিদ বানিয়ে দিয়েছেন। আমার প্রশ্ন, ওখানে কি অভাব ছিল মসজিদের? আমি নিশ্চিত, অভাব ছিল না।’
First female director appointed for NASA’s Jet Propulsion Laboratory
(CNN)For the first time in its 85-year history, NASA’s Jet Propulsion Laboratory has a female director.



পশ্চিমবঙ্গ ও দিল্লিতে আমাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল: তসলিমা নাসরিন
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও দিল্লিতে নিজেকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল বলে অভিযোগ তুলেছেন বাংলাদেশের নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে দেয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ অভিযোগ করেন।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেন, ভারতের কিছু পত্রিকা কাল পরশু লিখেছে, আমি নাকি মৌলবাদিদের ভয়ে পশ্চিমবঙ্গ ছেড়েছি। বাংলাদেশের মিডিয়া প্রায়ই লেখে, আমার নির্বাসন নাকি স্বেচ্ছা নির্বাসন। এসব জ্ঞানপাপীদের কী বলবো! এরা জেনে বুঝেই এই কাজটি করে।
আরও পড়ুন: সাকিবের মসজিদ বানানো নিয়ে তসলিমা নাসরিনের সমালোচনা
তসলিমা আরও লিখেন, রাজনীতিকদের এরা খুব ভালোবাসে বলে এই অন্যায়টি করতে, এই মিথ্যেটি বলতে তাদের লজ্জা হয় না। রাজনীতিকরা ভগবান, তসলিমা ‘কিছুই না’। সুতরাং একটি ‘কিছুই না’র জন্য সত্য কথা বলে রাজনীতিকদের অস্বস্তিতে ফেলার কোনও কারণ তারা দেখে না।
‘‘তারা কি জানে না তসলিমা ভয় পাওয়ার লোক নয়? জানে। তারা কি জানে না বাংলাদেশে মাথার মূল্য ঘোষণা করার পরও, মৌলবাদিদের তসলিমাবিরোধী তাণ্ডবের সময়ও আমি দেশে বাস করেছি, দেশ ত্যাগের দুঃস্বপ্নও আমি কোনওদিন দেখিনি? তারা কি জানে না সরকার আমাকে দেশ থেকে বের করেছে এবং ২৭ বছর দেশে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না?’’
ভারতে নিজেকে গৃহবন্দি করে রাখার অভিযোগ তুলে তসলিমা লিখেন, তারা কি জানে না পশ্চিমবঙ্গের সরকার আমাকে গৃহবন্দি করেছিল এবং ছলে বলে কৌশলে রাজ্য থেকে বের করেছে? তারা কি জানে না ভারতে ফতোয়ার পর ফতোয়া জারি হওয়ার পরও আমি ভারত ত্যাগ করার কথা ভাবিনি? তারা কি জানে না দিল্লিতে গৃহবন্দি করে রেখে শেষ অবধি ভারতবর্ষ থেকে বিখ্যাত রাজনীতিকরা আমাকে বের করে ছেড়েছিলেন।
আরও পড়ুন: সারোগেসি সন্তানকে ‘রেডিমেড’ বলে বিতর্কে ইন্ধন, তসলিমাকে পাল্টা একহাত নেটপাড়ার
তসলিমা নাসরিনকে বাংলাদেশ ছাড়তে হয়েছিল ১৯৯৪-র মাঝামাঝি, তারপর সুইডেন-আমেরিকা-ফ্রান্স-কলকাতা – নানা দেশ, নানা শহর ঘুরে তার ঠিকানা এখন ভারত। বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসতে চান বলে জানিয়েছেন।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে তসলিমা লিখেন, দু’দেশেই সরকার বদল হয়েছে, কিন্ত আমার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বদল হয়নি। তারা কি জানে না? তারা কি জানে না, মৌলবাদিদের হুঙ্কার করার শক্তি আছে, কিন্তু আমাকে দেশ বা রাজ্য থেকে বের করার শক্তি নেই? ওই শক্তি শুধু সরকার রাখে? জানে, জেনেও না জানার ভান করে।
অশ্লীল পোশাক’ লুঙ্গি পরার পরই শুরু হয় তাদের অন্ড চুলকানো। আন্ডারওয়্যার পরে না অবশ্য মেয়েদের দেখলে বেশ বেড়ে যায়।তসলিমা
পুরুষের লুঙ্গিটাকে আমার খুব অশ্লীল পোশাক বলে মনে হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে যে পুরুষেরা লুঙ্গি পরে, তাদের বেশির ভাগই কোনও আণ্ডারওয়্যার পরে না, লুঙ্গিটাকে অহেতুক খোলে আবার গিঁট দিয়ে বাঁধে। কখনও আবার গিঁট ছুটে গিয়ে হাঁটুর কাছে বা গোড়ালির কাছে চলে যায় লুঙ্গি।

তাছাড়া লুঙ্গি পরার পরই শুরু হয় তাদের অঙ্গ চুলকানো। ডানে বামে পেছনে সামনে এত কেন চুলকোয় কে জানে। সামনে মানুষ থাকলেও তারা অঙ্গ অন্ড কিছুই চুলকোনো বন্ধ করে না, না চুলকোলেও ওগুলো ধরে রাখার, বা ক্ষণে ক্ষণে ওগুলো আছে কি না পরখ করে দেখার অভ্যেস কিছুতেই ত্যাগ করতে পারে না। পরখ করার ফিকোয়েন্সিটা অবশ্য মেয়েদের দেখলে বেশ বেড়ে যায়।
facebooK: তসলিমা নাসরিন
সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন, সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২২-২৪ মেয়াদের দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন। আর সাধারণ সম্পাদক পদে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন জায়েদ খান।
শনিবার ভোর পৌনে ৬টার দিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা শহীদুল হারুন ফল ঘোষণা করেন। এবার ভোট দিয়েছেন ৩৬৫ জন শিল্পী।
এক নজরে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন ২০২২ :

নিজের ছেলের বউকে অন্যত্র বিয়ে দিলেন বৃদ্ধা, যেন এক অনন্য বউ-শাশুড়ির গল্প!
শাশুড়ি, যিনি আইনগত মা। তবে স্নেহে, কর্তব্য, দায়িত্বপালনে গর্ভধারিনী মাকেও টেক্কা দিতে পারেন তিনি। এমনই উদাহরণ সৃষ্টি করলেন ভারতের রাজস্থানের শিকর অঞ্চলের এক বৃদ্ধা।
তার ডাক্তারি পড়ুয়া ছেলের মৃত্যু হয়েছিল বিয়ের ছ’মাসের মাথায়। পুত্রশোকাতুর মা এই পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়তে পারতেন তিনি। দুঃখের প্রকাশ করতে পারতেন সদ্য বিধবা পুত্রবধূর ওপর রাগ দেখিয়ে। যেমন অনেকেই করে থাকেন সমাজে। কিন্তু তা করেননি এই বৃদ্ধা।
বিয়ের ছ’মাসের মাথায় স্বামী মারা গেলে ভারতীয় সমাজে সদ্য বিধবার কপালে জোটে নানা ‘দুঃখ’। তবে এ ক্ষেত্রে তেমনটা হয়নি। আসুন জেনে নিই আসল ঘটনা।
আরেকটি মাইলফলক, অনুমোদন পেল উড়ন্ত গাড়ি ‘এয়ারকার’ (ভিডিও)
গাড়ির দুনিয়াতে আরও একটি মাইলফলক, সম্প্রতি স্লোভাকিয়ার দ্য স্লোভ্যাক ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি একটি উড়ুক্কু গাড়িকে সার্টিফিকেট দিয়েছে। জানা গেছে, হাইব্রিড এই গাড়িটি বিএমডব্লিউর ইঞ্জিনে তৈরি এবং সাধারণ পেট্রল পাম্পের পেট্রোলে চলে বা উড়ে! এটা ২ মিনিট ১৫ সেকেন্ড সময় নেয় গাড়ি থেকে উড়ুক্কু গাড়ি বা এয়ারকারে পরিণত হতে।
নারীর যৌনতা: কাম বাসনা কি শুধু পুরুষের বিষয়, নারীকে কেন নিরুৎসাহিত করা হয়?
নারীর যৌনতা, তার কাম বাসনা, বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বহু দেশে একটি নিষিদ্ধ বিষয়। এই প্রসঙ্গে কথা বলা খুব মুশকিল। নারীর যৌন আকাঙ্ক্ষা থাকতে নেই- এমনটাই সামাজিকভাবে নারীকে শেখানো হয়।
নারীর শরীর, যৌনতা তার নিজের জন্য নয়, বরং পুরুষের ভোগের বিষয়, সন্তান জন্মদানের প্রক্রিয়ার অংশ। নারী নিজেও এক সময় এভাবেই ভাবতে শুরু করে।
যে কারণে ইসরাইলের নারী সেনাদের পতিতাবৃত্তি!
ইসরাইলের নারী সেনাদেরকে বিভিন্ন অপকর্মে ব্যবহারের কথা কম-বেশি সবাই জানে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে এক রিপোর্টে জানা গেছে তাদের কিছু নোংরা কাজের কথা। ইসরাইলের নারী সেনারা অর্থের অভাবে পতিতাবৃত্তিতে লিপ্ত হচ্ছে।
SHAME: চুল কেটে, মুখে কালি মাখিয়ে উল্লাস করতে করতে রাস্তায় হাঁটানো হল গণধর্ষিতাকে!
ঘটনাটি দিল্লির কস্তুরবা নগরের। অভিযোগ, বছর কুড়ির তরুণীকে প্রথমে গণধর্ষণ করেন অবৈধ মদের কয়েক জন কারবারি।
তরুণীকে মাথা মুড়িয়ে রাস্তায় ঘোরানোর সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। ছবি সৌজন্য টুইটার।
মোবাইল দিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট – মাসে ৫-১০ হাজার টাকা ইনকাম করুন
ইন্টারনেটে আপনার প্রতিদিন প্রচুর সময় ব্যয় করেন। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে অথবা ইউটিউব অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে। তবে আজ আমি আপনাদের বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট দেখাব, যার মাধ্যমে আপনারা ইনকাম করতে পারবেন শুধুমাত্র বাংলা আর্টিকেল লিখে।
আপনারা যদি বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করতে চান, তাহলে আমার দেখানো বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট দেখতে পারেন। এখানে আপনি একটি আর্টিকেল এর বিনিময় ১০ থেকে 200 টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। এবং 20 টাকা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন। তো চলুন আপনাদের এ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা যাক।
কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় ?
বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট থেকে আপনি বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও এই ওয়েবসাইট থেকে আপনি তিনটি উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বাংলা আর্টিকেল লিখে
আপনার লেখা আর্টিকেল এর ভিউ মাধ্যমে
রেফার করে
বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম: আপনি বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন, তবে সবগুলো ইউনিক হতে হবে। যদি আপনি কপি পেস্ট করে থাকেন, তাহলে আর্টিকেল অ্যাপ্রুভ করা হবে না। প্রতিটা আর্টিকেল এর বিনিময়ে আপনি ১০ থেকে 200 টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। আর্টিকেল এর দাম বাড়ে লেখার গুণগত মান এবং আর্টিকেল এ ব্যবহৃত শব্দ সংখ্যার উপর। তাহলে আর দেরি কেন! আজওই শুরু করে দেন, বাংলা আর্টিকেল লিখে অনলাইনে ইনকাম।
আপনার লেখা আর্টিকেল এর ভিউ মাধ্যমে ইনকাম: আপনি যদি বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট এ আপনার লেখা সাবমিট করেন। তাহলে আপনার লেখা থেকে যে ভিউ হবে এবং ভিউ এর মাধ্যমে আপনি টাকা পাবেন। বর্তমানে ওয়েব শরিফুল আর্নিং প্রোগ্রাম আপনাকে প্রতি 1000 ভিউ এর জন্য ভিউ ৫০০ টাকা দেয়।
অর্থাৎ ওয়েব শরিফুল আরনিং প্রোগ্রাম এর ওয়েবসাইটে যদি আপনার ২০ আর্টিকেল একটিভ থাকে। এখান থেকে যদি আপনি প্রতিদিন 2000 ভিউ করাতে পারেন, তাহলে আপনি প্রতিদিন 1000 টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সুতরাং আর দেরি কেন! বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট এ আজই একাউন্ট করুন এবং আর্টিকেল লিখে ওয়েব শরিফুল আর্নিং প্রোগ্রামের সাবমিট করুন।
রেফার করে ইনকাম: ওয়েব শরিফুল আর্নিং প্রোগ্রাম হল একটি বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করার সাইট। এই ওয়েবসাইটে আপনি বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম, আর্টিকেল ভিউ এর মাধ্যমে ইনকাম এর পাশাপাশি রেফার করে ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি যদি কাউকে রেফার করেন এবং সে যদি এই ওয়েবসাইট অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে ইনকাম করে, তার ইনকামের 20 পার্সেন আপনি পাবেন। ধরেন আপনি আপনার রেফার লিংক থেকে ২০ জনকে রেফার করেছেন এবং সেই ২০ জন এই ওয়েবসাইট অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে প্রতিদিন 400 টাকা করে ইনকাম করে। তাহলে আপনি প্রতিদিন 400 টাকার 20% অর্থাৎ 80 টাকা ইনকাম করবেন।
সুতরাং এই ওয়েবসাইটে কিছু না করে ইনকাম করার সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে রেফার করে ইনকাম। এবং এটাই সহজ এবং খুব বেশি। কিন্তু এখানে একটি কথা গুরুত্বপূর্ণ, আপনাকে যে 20 পারসেন্ট দেয়া হবে এটা তাদের ইনকাম থেকে কেটে নেওয়া হবে না। এটা ওয়েবসাইট কৃর্তপক্ষ আপনাকে 20 পার্সেন্ট দেবে।
সুতরাং আপনি যদি মনে করে থাকেন, রেফার লিংকের মাধ্যমে একাউন্ট করে থাকলেই আমার ইনকামের 20% কেটে নেয়া হবে, তাহলে এটা আপনার ভুল ধারণা। রেফার ইনকামের 20% ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ আপনাকে দিবে। অতএব নো টেনশন, আজই কাজ শুরু করুন।
সুতরাং অপরের আমি বুঝিয়াছি, কিভাবে আপনি বাংলা আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন। কেউ যদি না বুঝে থাকেন, অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
প্রেমেন্ট কিভাবে এবং কত টাকা হলে প্রেমেন্ট:
আপনার একাউন্টে যদি 20 টাকা হয়, তাহলে আপনি টাকা তুলতে বলতে পারবেন। ওয়েব শরিফুল আর্নিং প্রোগ্রাম ওয়েবসাইট থেকে সর্বনিম্ন 20 টাকা পেমেন্ট দেওয়া হয়। তবে এই 20 টাকা আপনাকে কোন ব্যাংকে দেওয়া হবে না। এই 20 টাকা আপনার মোবাইলে রিচার্জ করে দেওয়া হবে।
এছাড়া ওয়েবসাইট আর্নিং প্রোগ্রাম থেকে কোন ব্যাংকের মাধ্যমে কত টাকা নিতে পারবেন , একটি চার্ট আপনারা দেখতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার্থে আমি একটি ইমেজ দিলাম।উপরের চিত্রটিতে দেখেছেন কোন ব্যাংকে কত টাকা দেওয়া হবে।
বাংলাদেশের বাইরে থেকে কি কাজ করা যাবে?
যদি আপনার লোকেশন বাংলাদেশের বাইরে হয় তবুও আপনি কাজ করতে পারবেন। যেমন ইন্ডিয়ানদের জন্য পেওনিয়ার এবং পেটিএম মাধ্যম রয়েছে। আপনারা যদি পেপাল অ্যাড করতে বলেন তাহলে add করা যাবে। তবে এর বাইরে কোন পেমেন্ট মেথড করা যাবে না। কারণ অন্য প্রেমের মেথড দিয়ে টাকা দেওয়া সম্ভব নয়।শরিফুল আর্নিং প্রোগ্রাম থেকে ইনকাম করতে চাইলে, প্রথমে আপনাকে এখানে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং তার পরেও আপনাকে পোস্ট করতে হবে।
আশা করি এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে কমেন্ট করে জানান। আরো কিছু প্রশ্ন থাকলেও কমেন্ট করে জানাতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে যদি আপনি প্যাসিভ ইনকাম করতে চান, তাহলে আমার ওয়েবসাইটে দেখতে পারেন। এছাড়াও মোবাইল দিয়ে ইনকাম এর আরো অন্যান্য ইনকামের পোস্ট পেতে আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে
দু’হাজার বছর আগেও ছিল ‘কম্পিউটার! আজও বিস্ময় জাগায় রহস্যময় যন্ত্র
১৯০০ সাল। গ্রিসের সিমি দ্বীপের এক দল স্পঞ্জ সংগ্রহকারী ডুবুরি অ্যান্টিকিথেরা দ্বীপের কাছে সমুদ্রের ৪৫ মিটার গভীরে ডুবে থাকা এক প্রাচীন রোমান জাহাজের সন্ধান পান। সেই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার হয় বেশ কিছু দামি প্রত্নবস্তু। যার মধ্যে ছিল ব্রোঞ্জ ও মার্বেল পাথরের মূর্তি, রঙিন পাত্র, কাচের সরঞ্জাম, গয়না, প্রাচীন মুদ্রা ইত্যাদি। সেই সঙ্গে পাওয়া যায় এক রহস্যময় বস্তু। সেটি যে ঠিক কী, তা সেই ডুবুরিরা বুঝতে পারেননি।
তিন মেয়েই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গর্বিত বাবা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন আহমদ কবির। তার স্ত্রী নিলুফার বেগম ঢাকা সিটি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। তাদের তিনমেয়ে, উপমা কবির, শৈলী কবির ও মিত্রা কবির, তিনজনই এখন ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের শিক্ষক। এই পরিবারের প্রায় সকলেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে। উপমা কবির বলেন, দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাবিদদের
খুব কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে সেই ছেলেবেলায়। তাদের দেখে তাদের মতো হওয়ার একটা আগ্রহ জাগত। তাই হয়তো আমাদের তিন বোনেরই শিক্ষকতায় আসা। আরেক বোন মিত্রা কবির বলেন,
ছোটবেলা থেকেই গণিত বা পদার্থবিজ্ঞানের প্রতি আমার মনোযোগ অনেক বেশি। তিনি ছায়ানটের শিল্পীও ছিলেন। ২০০৪ সালে স্টার সার্চ প্রতিযোগিতাতেও পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। তিন বোনই মেডিকেল বা
একই বিভাগে পড়ালেও অবশ্য তারা একসঙ্গে কাজ করতে পেরেছেন খুবই কম। উচ্চতর শিক্ষার জন্য কেউ না কেউ দেশের বাইরে ছিলেন। তবে মিত্রা কবির বললেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নির্বাচনের দিনের এক বিরল ঘটনার কথা। বাবা, তিন বোন এবং দুজনের স্বামী—একসঙ্গে ৬ জন শিক্ষক হিসেবে ভোট দিতে গিয়েছিলেন। দিনটি তাদের জন্য সত্যিই অন্য রকম গর্বের ছিল। শিক্ষক পরিবারের পরের প্রজন্মও কি একই পথে হাঁটার স্বপ্ন দেখছে? শৈলী কবির বলেন, ‘শিক্ষক হওয়া সহজ নয়। একটা জাতিকে গড়ে তোলার দায়িত্ব থাকে শিক্ষকতায়। আমি অবশ্যই চাই এমন সম্মানের একটা জায়গা তাঁরা নিজেদের জন্য গড়ে তুলুক, নিজ নিজ যোগ্যতায়।’ বুয়েটেপড়ারঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে আরও ঔদার্যভরা একটা দৃষ্টিভঙ্গি পাব।’ সঙ্গে শৈলী কবির যোগ করলেন, ‘মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্ট পাই। কম্পিউটার সায়েন্সে চান্স পেয়েছি দেখে ঢাবিতে চলে আসি; কারণ, মনে হয়েছে এটাই আমার আপন জায়গা।’
সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু সেই সুযোগ ছেড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নেন। উপমা কবির বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়টা অনেক বড়, এখানে মনটাও বড় হয়ে যায়। আমার কাছে মনে হয়েছিল,
তসলিমা নাসরিনের নাসরিনের স্বর্গের দর্শন!
গত কয়েকদিনে ফেসবুক আমাকে তিন বার হত্যা করলো। আজ অন্তত আট ঘণ্টা মৃত পড়েছিলাম। ভেবেছিলাম, স্বর্গে ট্বর্গে যাবো না, জলে ভেসে থাকবো কচুরিপানার মতো। কিন্তু উনি খবর পাঠালেন। যেতেই নাকি হবে।
দেখা হতেই আমি সোজা বললাম, কী ব্যাপার, ফেসবুককে দিয়ে কি আপনিই আমাকে বারবার মারছেন?
উনি হো হো করে হেসে উঠলেন। বললেন, এটা রহস্যই থাক।
উনি আমাকে হঠাৎ বিকিনি দিলেন পরতে।
বিকিনি দিয়ে কী হবে? জিজ্ঞেস করলাম।
উনি বললেন, কী আবার? বেদানার রসের সাগরে সাঁতার কাটবে।
–না না এত ঠাণ্ডায় সাঁতার কাটা যাবে না। জমে পাথর হয়ে যাবো।
–এই তো সুইচ টিপে পানি গরম করে দিচ্ছি। আর কাউকে বিশ্বাস না করলেও আমাকে তো করতে পারো।
অনেকক্ষণ সাঁতরে এলাম। উনি তোয়ালে হাতে নিয়ে বসে ছিলেন পাড়ে।
বললাম, –আপনাকে ভালো না বেসে পারা যাচ্ছে না। বেদানার রসের সাগর চাইলাম, আর আপনি বানিয়ে দিলেন।
–তুমি যা চাও, আমি তা-ই দিতে রাজি।
–ঠিক তো?
–ঠিক।
আমি ভেজা বিকিনি ছেড়ে জিন্স পরে নিলাম। এইবার আরাম কেদারায় আরাম করে বসে বললাম, –সাপ বিচ্ছু আমি খুব ভয় পাই, দোযখের লোকদের পুঁজ খাওয়ানোটা ডিজগাস্টিং, আর মাথার ওপর অমন বেশি পাওয়ারের সূর্য নামিয়ে আনাটাও শাস্তি হিসেবে খুব প্রিমিটিভ। জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার কথা ওদের, কিন্তু আপনি ছাই করছেন না। এভাবে শাস্তি দেওয়ার আইডিয়াটা কি আপনার মাথা থেকে এসেছে নাকি অন্য কারও? আপনি তো বেশ অমায়িক, আন্তরিক। হৃদয় বলে কিছু তো আছে আপনার। দেখুন, আমার তো হাজারো শত্রু, দিন রাত আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে বলছে, অশ্লীলতা করছে, আমাকে ছিঁড়ে খেতে চাইছে। আমি তো কারও জন্য আপনার শাস্তির মতো শাস্তির কথা কল্পনাও করতে পারি না। আমি এত ছোট, এত তুচ্ছ, আমিই তো সবাইকে ক্ষমা করে দিই।
–তুমি তাহলে কী করতে বলো আমাকে?
–সবাইকে ক্ষমা করে দিন। ওরা তো আপনারই সৃষ্টি। আমি কোনও কবিতা সৃষ্টি করলাম, সেই কবিতাকে কি কুচি কুচি করে কাটতে পারবো? পারবো না, কবিতার জন্য একটা মায়া থাকবে আমার।
–তুমি কি মনে করো আমার মায়া নেই?
–আছে। নিশ্চয়ই আছে। আমার জন্য আপনার প্রচুর মায়া। কিন্তু ওই যে দোযখে বসে কাঁদছে বেচারাগুলো, ওদের মায়া করুন। ওদের বের করে এনে দোযখগুলো একে একে বন্ধ করে দিন। সাপ বিচ্ছুগুলোকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দিন। দোযখী সাপ বিচ্ছু নিয়ে এন্থ্রপলজিস্টরা একটু গবেষণা করার সুযোগ পাক।
–তাহলে কী দাঁড়ালো?
–আপনাকে মহান হতে হবে। মহান হলে কেউ প্রতিশোধ নেয় না, শারীরিক শাস্তি দেয় না। যারা ভুল করে, অন্যায় করে, তাদের জন্য একটি সংশোধনাগার খুলুন। তাহলেই তো সমস্যা দূর হয়।
–তুমি তো ভালো বুদ্ধি দিচ্ছ।
–আমি তো ভালোই বুদ্ধি দিই। দোযখ বানাবার বুদ্ধি আপনাকে কে দিয়েছিল শুনি?
–আর বোলো না। কী যে ওলোট পালোট হয়ে গেছে সব। আচ্ছা, আমাকে কি পৃথিবীর লোকেরা মহান ভাবে না?
–যাদের মাথায় ঘিলু আছে, তারা প্রশ্ন করে। মহান হলে এমন নির্মম শাস্তি তো কেউ দেয় না। আর যারা বেহেস্তের লোভে আর দোযখের ভয়ে চোখ বুজে আপনাকে মহান বলে, তাদের মহান বলাটা জাস্ট ফেক। তারা মীন করে না। আপনি আজ ঘোষণা দিন, যে, পরকাল বলে কিছু নেই, দোযখ বেহেস্ত বলে কিছু নেই। দেখুন কী হয়, অমনি আপনাকে গালি দেবে, যত কবিরা গুনাহ আছে, সব করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে। আগে যে পাপ করতো না তা নয়, করে কাবা ঘুরে আসতো। পাপ মাফ হয়ে যেত। পরকাল নেই জানলে হজে যাবে না, নামাজ পড়বে না, রোজা রাখবে না। আপনার নামও নেবে না। আপনি সৃষ্টিকর্তা জানার পরও না।
–এত খারাপ মানুষ সৃষ্টি করেছিলাম?
–করেছিলেন, এ নিয়ে আফসোস করে এখন লাভ নেই। মাথায় ঘিলু দিয়ে ছেড়ে দিয়েছিলেন। কেউ ঘিলুর অপব্যবহার করছে। কেউ করেনি।
উনি খুব বিষণ্ণ বসে রইলেন। এবার বললাম, — আপনি দো জাহানের মালিক। এভাবে বিষণ্ণ বসে থাকা আপনাকে মানায় না। এখানে আপনি খুব বোর ফিল করছেন, মনে হচ্ছে। মাঝে মাঝে তো পৃথিবীটা ঘুরতে পারেন। কিছু লোক তো মনে করে আপনি সর্বত্র আছেন।
–আমি তো সেরকমই একটা আভাস দিয়েছিলাম।
–দিয়েছিলেন তাহলে যান না কেন পৃথিবীতে। সর্বত্র বিরাজ করতে?
–ভয় হয়। মানুষগুলো আজকাল বেশ হিংস্র হয়ে উঠছে।
–সব ঠিক হয়ে যাবে। আপনি বলে দিন, সবাই যেন জাত পাত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে ভালোবাসে। দরিদ্রকে সাহায্য করতে বলেছেন ভালো কথা, তবে জরুরি কথাটি বলে দিন। দারিদ্র্য দূর করতে বলুন। মেয়েদের মারতে পারার অধিকার স্বামীদের দিয়েছেন, সেই অধিকার তুলে নিন। সমানাধিকারের কথা বলুন, সমতার কথা বলুন।
–নিশ্চয়ই বলবো। আচ্ছা বলো তো, যখন পৃথিবীর সর্বত্র বিরাজ করতে যাব, তখন তোমার সঙ্গে দেখা হবে তো?
–আপনি চাইলে নিশ্চয়ই হবে।
–আমি কিন্তু একটু বেশি রাতের দিকে আসবো তোমার কাছে। দরজায় নক করবো।
–নিশ্চয়ই।
উনি আমাকে বিদেয় দিলেন। চোখ ছলছল।
তসলিমার ফেসবুক থেকে সংগৃহীত
ইতিহাসের ষষ্ঠ সর্বোচ্চ আয় ‘স্পাইডার-ম্যান: নো ওয়ে হোমে’র
ইতিহাসের ষষ্ঠ সর্বোচ্চ আয় ‘স্পাইডার-ম্যান: নো ওয়ে হোমে’র

স্পাইডার-ম্যান: নো ওয়ে হোম এর একটি পোস্টার। ছবি: টুইটার
চলচ্চিত্রের ইতিহাসে বিশ্বজুড়ে বক্স অফিসে ষষ্ঠ-সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড গড়েছে স্পাইডার-ম্যান সিরিজের নতুন সিনেমা ‘স্পাইডার-ম্যান: নো ওয়ে হোম’।
মুক্তি পাওয়ার পর ষষ্ঠ সপ্তাহ পার করে এখন পর্যন্ত ১৬৯ কোটি ডলার আয় করেছে সনির এই কমিক বুক অ্যাডভেঞ্চার মুভি।
পতিতাবৃত্তিতে এবং সারোগেসিতে দরিদ্র মেয়ের জরায়ু ইনভেশানের টাইম আর টাকার পার্থক্য ছাড়া এই দুটোতে আর কোনও পার্থক্য নেই।
সারোগেসি নিয়ে যেই না নিজের মত প্রকাশ করেছি, অমনি পঙ্গপালের মতো আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়লো তারা, যারা মেয়েদের শরীরকে পণ্য ভেবে অভ্যস্ত। মেয়েদের অসহায়ত্বের সুযোগে তাদের যৌনাঙ্গ এবং জরায়ু কিনে বা ভাড়া নিয়ে দখল করতে বা হামলা করতে যাদের আপত্তি নেই।
আরিফ আজাদের পরিচয় ও জনপ্রিয় ৫টি আরিফ আজাদের বই
আরিফ আজাদের বই অনলাইন এবং অফলাইন দুই জায়গাতেই বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। রকমারি.কম এ বেস্ট সেলার হিসাবে তিনি জায়গা করে নিয়েছেন। শুধু তাই নয় অমর একুশে বইমেলায়ও তার প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ সিরিজের দুইটা বই নাম্বার ওয়ান সেলার হিসাবে খ্যাতি পেয়েছে।
বই মেলায় স্টলের সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে বই কিনে সবাই। উনার লেখাগুলো কোন মিডিয়া বা পোর্টাল প্রচার করে না। পত্রিকাতেও উনাকে নিয়ে কোন ফিচার লেখা হয় না, বিজ্ঞাপন হয় না, টেলিভিশনে লাইভ হয় না। আর তিনিও ফেসবুকে তেমন লাইভে আসেনি। অধিকাংশ পাঠক উনাকে এখন পর্যন্ত দেখেও নাই, কিন্তু তারপরও উনার বইগুলোর বেশি বিক্রি হবার মুল রহস্য কি?
মূলত উনাকে নিয়ে কিছু বলার মতো যোগ্যতা আমার নেই তবুও উনার সম্পর্কে কিছু বলার ব্যর্থ প্রয়াস। কারণ, উনার সম্পর্কে জানার আগ্রহ নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবেনা। মূলত উনার লেখার মাধ্যমেই উনার জানার আগ্রহ আরও বেশি করে তুলে। তাকে নিয়ে খুব অল্প পরিমাণে জানার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। আপনাদের সাথে সেটুকুই শেয়ার করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
বিউটি ব্লগারকে যৌন নির্যাতন : আরজে নীরার জামিন নামঞ্জুর
ট্রান্সজেন্ডার বিউটি ব্লগার সাদ মুআকে যৌন নির্যাতন ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর ভাটারা থানায় করা মামলায় আরজে সাইমা শিকদার নীরার জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার এ আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন।
পা দিয়ে লিখে এইচএসসি জয়ের স্বপ্ন যশোরের তামান্নার
হেঁটে-চলে বেড়াতে পারে না। প্রতিদিন হুইল চেয়ার আর পিতা-মাতা সহপাঠিদের অপেক্ষায় থাকতে হয়। গত বৃহস্পতিবার থেকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। প্রাথমিক সমাপনী, জেএসসি, এসএসসি কৃতিত্বের সাথে জয়ের পরে এবার এইচএসসি জয়ের স্বপ্ন নিয়ে বাঁকড়া ডিগ্রি কলেজের জন্মপ্রতিবন্ধি এই মেধাবী শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করেছেন।


