Tuesday, October 28, 2025
Home Blog Page 6

‘একঘরে’ হওয়া থেকে রক্ষা পেল ঝর্ণার পরিবার

0

বয়োবৃদ্ধ বাবার জ্যেষ্ঠ মেয়ে উচ্চ শিক্ষা লাভের আশায় যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন। মেয়ের বিদেশ যাওয়াকে কেন্দ্র করে এলাকায় স্থানীয় পঞ্চায়েত ও লোকজন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন অপবাদ তুলে তার পরিবারকে সমাজচ্যুত করার জন্য বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেন।

যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু,গীতাঞ্জলি – ২৪ ¤¤ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ¤

0

গীতাঞ্জলি – ২৪

যদি তোমার দেখা না পাই প্রভু,

এবার এ জীবনে

তবে তোমায় আমি পাই নি যেন

সে কথা রয় মনে।

যেন ভুলে না যাই, বেদনা পাই

শয়নে স্বপনে।

এ সংসারের হাটে

আমার যতই দিবস কাটে,

আমার যতই দু হাত ভরে ওঠে ধনে,

তবু কিছুই আমি পাই নি যেন

সে কথা রয় মনে।

যেন ভুলে না যাই, বেদনা পাই

শয়নে স্বপনে।

পূরবী, অদেখা – আসিবে সে, আছি সেই আশাতে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

যদি আলসভরে

আমি বসি পথের ‘পরে,

যদি ধূলায় শয়ন পাতি সযতনে,

যেন সকল পথই বাকি আছে

সে কথা রয় মনে।

যেন ভুলে না যাই, বেদনা পাই

শয়নে স্বপনে।

যতই উঠে হাসি,

ঘরে যতই বাজে বাঁশি,

ওগো যতই গৃহ সাজাই আয়োজনে,

যেন তোমায় ঘরে হয় নি আনা

সে কথা রয় মনে।

যেন ভুলে না যাই, বেদনা পাই

শয়নে স্বপনে।

Alice Camera Is Hoping to Make Your Photography Almost Effortless

0

“A drive to embrace new technology and change,” answers data scientist and CEO of Alice Camera, Vishal Kumar, when queried about what sets Alice Camera apart from other camera companies. He found that existing mirrorless cameras were too cumbersome and decided that a shift was needed in the camera industry. This stirred up multiple ideas in his head, which eventually led to the creation of the Alice Camera. We caught up with Vishal and his team for an exclusive interview about the upcoming camera and an insight into the AI algorithm it uses to produce pictures.

You can view this article and much more with minimal ads in our brand new app for iOS, iPadOS, and Android.

 

If you’re a millennial like me or older, chances are that your family had a compact camera even if there was an SLR in the household. It was the go-to camera for parties and trips around the country. You didn’t have to think much while using it; most of the time, the inbuilt AF and metering system got a decent picture. Somehow, when the digital camera revolution came about, digital compact cameras didn’t last very long. I wouldn’t say that’s because DSLRs quickly became more affordable; it’s just that the smartphone camera became more convenient. Here was a device that did more than just calls and messaging – it was the perfect pocket-sized camera to carry with you everywhere. And with the average person taking photos primarily for social media purposes without any real intent to print them, the quality they provided proved to be more than enough.

Camera specs and features drive smartphone sales more than anything else these days. It’s what phone manufacturers use first these days when promoting the features of their smartphones. These days, some smartphone cameras have a higher resolution sensor than the average DSLR or mirrorless camera. A handful of them even enlisted the service of leading camera brands like Leica and Hasselblad to develop technology for their smartphone cameras. And the most prominent casualty as a result of the rise of the smartphone was the compact camera. When your smartphone camera can do everything it does, and sometimes even better, what was the need to carry around a dedicated camera in your pocket or bag?

Maybe three years ago, I was at a photo walk when someone introduced me to a Huawei smartphone. It wasn’t the specs of the camera’s sensors and lenses that amazed me; it was the inbuilt scene recognition AI it had. Depending on where you pointed the lens, the phone’s AI could recognize the subject and enhance the color and details accordingly. Skies turned bluer and sand warmer if you aimed it at the beach. Food on your plate popped in color and looked more appetizing. Even when you took a selfie, you had the option of smoothening your skin. I can’t conclusively say if Huawei was the first to introduce AI into their smartphone photography, but they certainly made me realize one thing – camera manufacturers needed to innovate faster.

Gadgets like the Arsenal 1 and 2 have attempted to make some headway in this regard, but Vishal and his team hope to shake things around with their Alice Camera. They believe that the way forward to getting better images for the average consumer is to harness the powers of computational photography. They acknowledge that professional cameras and lenses will always provide superior images to those coming from smartphones. But by adding AI techniques to these systems, they are looking to add ways to increase their image quality by leaps and bounds. They’re not the first to try and do something like this. Cameras like the Zeiss ZX1 and open platform Olympus AIR A01 had close smartphone integration but failed in the seamless execution of this idea. They don’t see camera brands taking this initiative soon, so the team at Alice Camera decided to drive the change forward by themselves.

The Phoblographer: Please tell us about yourself and how you got into photography.

Vishal Kumar– CEO, Alice Camera: I’m a cultural data scientist and content creator with over 30,000 followers on social media. My speciality is to apply data science to arts and culture and I’m a public speaker in creative AI. I was producing videos as a content creator and educator and found the mirrorless cameras on the market extremely cumbersome for producing videos. I’m mainly interested in cameras for producing videos.

 

 

 

ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নিপুন বিশ্বাস ৩১ জানুয়ারি সোমবার সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে উপস্থিত হতে পারেনি বলে সে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারল না।

0
  • ভর্তি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নিপুন বিশ্বাস ৩১ জানুয়ারি সোমবার সকাল ১০টা থেকে ১১টার মধ্যে উপস্থিত হতে পারেনি বলে সে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারল না। ছেলেটির বাবা পেশায় একজন নাপিত। খুবই দরিদ্র পরিবারের সন্তান নিপুন বিশ্বাস।

Fifine Metal USB Condenser Recording Microphone For Laptop Windows Cardioid Studio Recording Vocals Voice Over,YouTube-K669

0
  • *Plug and play USB Microphone that connects to your computer or laptop directly via USB port(work with Mac and Windows Vista, XP),recording your music or podcast effortlessly.(◆◆Not compatible with Xbox and Phones◆◆)
  •  

    Fifine Metal USB Condenser Recording Microphone For Laptop

  • *Solid robust designed body with stabletripod stand will come in handy whenever you are making voiceovers or live-streaming for YouTube.

    *A recording microphone with dedicated gain volume knob itself,for louder output and more sensitive,your voice would be heard crispy and clean when using it in gaming , skyping or voice recording.

  •  

    Fifine Metal USB Condenser Recording Microphone For Laptop

  • *PC microphone powered by USB 5v supply,requires no 48v phantom power supply,easy to set up before voice chat,voice overs or streaming podcast.

    *USB microphone with cardioid polar pattern for recording,captures your voice clearly and smoothly when the microphone is pointed towards you.

  •  

    Fifine Metal USB Condenser Recording Microphone For Laptop

  • *[Attention]-If the mic suddenly stops working and doesn’t pick up sound after the most recent windows10 update, please go to settings>privacy>microphone and set it to allows apps to access the microphone.◆◆please check your output selection  whenyour headphones can not  hear anything.

    Fifine Metal USB Condenser Recording Microphone For Laptop

    Weight:                                                       540g

    Package Dimensions:                                    18.5 x 13 x 6.4 cm

    Power supply:                                              5V

    Polar Pattern:                                               Uni-directional

    Frequency Response:                                    20Hz-20kHz

    Sensitivity:                                                  -43dB±3dB(at 1kHz)

    Equivalent Noise level:                                 -80dBFS

    Max.SPL:                                                    130dB(1kHz≤1% T.H.D)

    S/N Ratio:                                                   78Db

    Electrical current:                                         70mA

     

    package includes

    1*USB Microphone with 5.9 ft USB Cable

    1*Metal Tripod Stand

    1*User Manual

Viral News: স্বামীর সামনে কেন এই পুরুষকে ভোগ করতে চাইলেন মহিলা! জানলে অবাক হবেন

0

নয়াদিল্লি: টিভিতে একটি শো করেছিলেন তিনি। তারপর থেকেই তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ভেসে যাচ্ছে মেসেজের বন্যায়। তাঁকে শারীরিক গঠনে মুগ্ধরা বারবার মেসেজ করছেন, আর বিভিন্ন প্রস্তাব দিচ্ছেন। ডেইলি স্টারকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে প্রাক্তন ফ্যাশান ব্যাবসায়ী টেনসেল অ্যাডাকানা জানিয়েছেন, তিনি নেকেড অ্যাট্রাকশন নামে একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। চ্যানেল ফোর-এর সেই অনুষ্ঠানটিতে অংশ নেওয়ার পর থেকেই তাঁর কাছে নানারকম প্রস্তাব আসছে।

ব্যালে নাচ যখন স্বাধীনতা ও মুক্তির প্রতিশব্দ

১৯৬৩ সালে প্রকাশিত রৌদ্র করোটিতে কাব্যগ্রন্থে বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি শামসুর রাহমান লিখেছিলেন, ‘আমাদের ছোট খুপরিতে ভোর আসে/ ব্যালেরিনার মতো নিপুণ বিন্যাসে…’।

এ অঞ্চলের সংস্কৃতিতে পঞ্চদশ শতাব্দীতে ইতালীয় রেনেসাঁর সময়ে উদ্ভূত ব্যালে নাচের প্রচার কিংবা পসার তেমন ছিল না কখনোই। তারপরেও সে সময় কবির কলম থেকে নিঃসৃত হয়েছিল পরবর্তীতে বিশ্বসংস্কৃতিতে প্রভাবশালী হয়ে ওঠা ব্যালে নাচ কিংবা ব্যালেরিনার (ব্যালে শিল্পী) কথকতা।

পূরবী, অদেখা – আসিবে সে, আছি সেই আশাতে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

পূরবী, অদেখা –
আসিবে সে, আছি সেই আশাতে।
শোন নি কি, দুজনাকে
নাম ধরে ওই ডাকে
নিশিদিন আকাশের ভাষাতে।
সুর বুকে আসে ভাসি,
পথ চেনাবার বাঁশি
বাজে কোন্‌ ওপারের বাসাতে।
ফুল ফোটে বনতলে
ইশারায় মোরে বলে
“আসিবে সে’; আছি সেই আশাতে।
এল না তো, এখনো সে এলো না।
আলো-আঁধারের ঘোরে
যে ডাক শুনিনু ভোরে
সে শুধু স্বপন, সে কি ছলনা?
হায় বেড়ে যায় বেলা,
কবে শুরু হবে খেলা,
সাজায়ে বসিয়া আছি খেলনা–
কিছু ভালো কিছু ভাঙা,
কিছু কালো কিছু রাঙা;
যারে নিয়ে খেলা সে তো এল না।
আসে নি তো এখনো সে আসে নি।
ভেবেছিনু আসে যদি,
পাড়ি দেব ভরা নদী–
বসে আছি, আজও তরী ভাসে নি।
মিলায় সিঁদুর-আলো,
গোধূলি সে হয় কালো,
কোথা সে স্বপনবনবাসিনী?
মালতীর মালাগাছি
কোলে নিয়ে বসে আছি–
যারে দেব এখনো সে আসে নি।
এসেছে সে, মন বলে, এসেছে।
সুবাস-আভাসখানি
মনে হয় যেন জানি
রাতের বাতাসে আজ ভেসেছে।
বুঝিয়াছি অনুভবে
বনমর্মররবে
সে তার গোপন হাসি হেসেছে।
অদেখার পরশেতে
আঁধার উঠেছে মেতে–
মন জানে এসেছে সে এসেছে।

ইসলাম থেকে সনাতন ধর্ম গ্রহণকারী ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সবিতা রাণীর চমকপ্রদ কাহিনী শোনাবঃ

👉আজ আপনাদের ইসলাম থেকে সনাতন ধর্ম গ্রহণকারী ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সবিতা রাণীর চমকপ্রদ কাহিনী শোনাবঃ
✔️সবিতা রাণী ঝাড়খণ্ডের একটি গ্রামে বাস করতেন। তিনি একটি মুসলিম যৌথ পরিবারে বেড়ে ওঠেন। যৌথ
পরিবারে থাকার দরুণ কাকাতো ভাইদেরকে তিনি নিজের মায়ের পেটের আপন ভাইয়ের মত দেখতেন
যেমনটা সাধারণত হিন্দু পরিবারগুলির মধ্যে দেখা যায়। যায় হোক,
সবিতা রাণী বা জন্মসূত্রে যার নাম ছিল নাসিমা খাতুন, ১৫ বছর বয়সে তার বিবাহ ঠিক হয় নিজের আপন
কাকাতো ভাইয়ের সঙ্গে।
👉
সবিতা এটা মন থেকে কিছুতেই মানতে পারছিলেন না যে, একদিন যে দাদাকে তিনি আপন
দাদা বলে জেনে এসেছেন, একই সাথে খেলাধুলা করে বেড়িয়েছেন তার সাথেই কিনা তাকে রাত্রিযাপন করতে হবে!
নাসিমা ওরফে সবিতা এই বিবাহে নিজের মতামত পরিবারকে জানান এমনকি তার কাকাতো ভাইকে জানান যার
সাথে তার বিবাহ ঠিক করা হয়েছে, কিন্তু তিনি বুঝতে পারেন পূর্ব থেকে তার ভাই তার প্রতি যৌন
আকর্ষণ অনুভব করতেন কিন্তু সবিতার কোনো আগ্রহ ছিল না তার কাকাতো ভাই ফারুকের প্রতি।
✔️সবিতা নিজে মুখে বলেন, “আমি একটি হিন্দুপাড়ায় বড় হয়েছি।
দেখেছি হিন্দু পরিবারগুলিতে কাকাতো ভাইবোনদের মধ্যে নিজের মায়ের পেটের ভাইবোনের মত সম্পর্ক থাকে।
আমিও তাই ফারুক দাদাকে নিজের আপন দাদা ভাবতাম। কিন্তু যখন দুই পরিবার আমাদের বিবাহ ঠিক করল
এবং ফারুক দাদাও এই বিবাহে মত দিল তখন আমার ঘ্রিণা হতে থাকে এই নিয়োমের প্রতি। আমি জানি,
হিন্দুদের মধ্যে নিজের কাকাতো, মামাতো, মাসতুত, পিসতুত ভাইবোনে বিবাহের অনুমতি নেই এবং মেডিকেলের একজন
ছাত্রী হিসাবে আমি জানি আপন আত্মীয়ের সঙ্গে বিবাহের অনুমতি বিজ্ঞানে নেই। ফলে ইসলামের এসব ঘৃণ্য নিয়ম
✔️
কানুনকে আমি ঘৃণা করতে শুরু করি এবং হিন্দুধর্মের এই বিজ্ঞানসম্মত রীতি আমাকে গভীরভাবে নাড়া দেয়।
এরপর আমি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি, এই অমানবিক ধর্ম ত্যাগ করব। এসময় আমার সহপাঠী বরুণের সাথে প্রেমের সম্পর্ক
গড়ে ওঠে।
👉এবং অনেক বাঁধা পেরিয়ে আমরা বিবাহ করে ফেলি। ঈশ্বরের কৃপায় আজ
আমরা খুব
সুখে আছি।”
সবিতা দেবী আপনাকে শান্তি ও
সত্যের ধর্মে স্বাগতম।
✍️মিঠুন চক্র বর্তী✍️
🙏হরেকৃষ্ণ 🙏

Warning Bells for Earth: ধ্বংসের মুখে পৃথিবী! কী বিপদ ডেকে আনছে গরম প্লাজমা-স্রোত?

0

পৃথিবীর জন্য বিপদ বয়ে আনছে সূর্যের মতো একটি নক্ষত্র! বিজ্ঞানীরা এই প্রথমবার সূর্যের মতো এক নক্ষত্রের মধ্যে বিস্ফোরণের পূর্বাভাস পেয়েছেন। সূর্যের থেকে ১০ গুণ বেশি বিচ্ছুরণের সম্ভাবনার (আশঙ্কাও বলা চলে) কথা জানিয়েছেন তাঁরা। পৃথিবী থেকে কয়েক ডজন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত ওই নক্ষত্রটিতে জ্বালানি এবং চার্জযুক্ত কণার বিস্ফোরণের ইঙ্গিত মিলেছে।

সৌরঝড় সৌরঝড় সূর্যে যে বিস্ফোরণ দেখা যায়, তা সৌরঝড় হিসাবে পরিচিত। সূর্য নিয়মিতভাবে এই ধরনের অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। এগুলি অত্যন্ত উষ্ণ কণা বা প্লাজমা-মেঘ দ্বারা গঠিত। যা প্রতি ঘন্টায় মিলিয়ন মাইল বেগে মহাকাশে বিচ্ছুরিত হয় এবং আঘাত করে।

শক্তিশালী বিচ্ছুরণ শক্তিশালী বিচ্ছুরণ সূর্যের থেকে ১০ গুণেরও বেশি ওই শক্তিশালী বিচ্ছুরণ দেখার জন্য ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডোর জ্যোতির্বিদ ইউটা নটসুর নেতৃত্বে একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী মাটিতে এবং মহাকাশে টেলিস্কোপ ব্যবহার করেছিলেন। ২০২০ সালের এপ্রিলে নক্ষত্রটি জ্বলন্ত-গরম প্লাজমার একটি বিপুল মেঘ বের করে দেয়!

গরম প্লাজমা গরম প্লাজমা জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানান, জ্বলন্ত গরম প্লাজমার এই ইজেকশনে মহাকাশে আবহাওয়া কতটা বিপজ্জনক হতে পারে তা তাঁরা অনুমান করতে চেষ্টা করেছেন, করছেন, করবেনও। ল্যাবরেটরি ফর অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যান্ড স্পেস ফিজিক্সের গবেষণা-সহযোগী নটসু জানিয়েছেন– এই করোনাল ভর নির্গমন পৃথিবী এবং মানবসমাজে মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে!

তারার শিখা তারার শিখা করোনাল ভর নির্গমন প্রায়ই তারার শিখার আকার নেয় বা এর ফলে উজ্জ্বল বিকিরণ নির্গত হয়। যা ছড়িয়ে পড়ে মহাকাশে (এই ধরনের ভর নির্গমন সূর্যেও ঘটতে পারে)। এবং এর ফলে যা মহাজাগতিক ঘটনা ঘটে তার সূত্রে বহু বহু বছর ধরে পৃথিবী, এমনকী মঙ্গলও প্রভাবিত হতে পারে বলে জানানো হয়েছে গবেষণায়।

সুপারফ্লেয়ার সুপারফ্লেয়ার এই ঘটনাকে বিজ্ঞানীরা নাম দিয়েছেন– সুপারফ্লেয়ার। যা সৌরশিখার মতো। সূর্য নিয়ে গবেষণারত বিজ্ঞানীরা বলেন, সূর্যেও ঘটনাগুলি ঘটে। তবে সূর্যে এই ক্রম তুলনামূলকভাবে শান্ত। অন্তত এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা তেমনই পর্যবেক্ষণ করেছেন। নটসু এবং তাঁর সহকর্মীরা একটি সমীক্ষায় দেখিয়েছেন, গ্যালাক্সির চারপাশে সূর্যের মতো নবীন নক্ষত্রগুলি ঘন ঘন সুপারফ্লেয়ার অনুভব করে।

১১ ফেব্রুয়ারি ধ্বংসের মুখে পড়তে পারে পৃথিবী, সতর্কতা জারি করল নাসা

0

নাসা জানিয়েছে, ২০২২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার, একটি বড় গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে যাবে। এই গ্রহাণুটি যদি কোনও ভাবে পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খায়, তাহলে বড় ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ হতে পারে।

 

NASA information

NASA warned on February 11 the world would face asteroid closely BDD

বড় সঙ্কটের সম্পর্কে হুঁশিয়ারি

 

করোনা মহামারি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সঙ্কট রয়ে গেলেও, নাসার বিজ্ঞানীরা এর থেকেও পৃথিবীর আরও এক বড় সঙ্কটের সম্পর্কে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, যা শুনে সবার কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। নাসা জানিয়েছে, ২০২২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার, একটি বড় গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে যাবে। এই গ্রহাণুটি যদি কোনও ভাবে পৃথিবীর সঙ্গে ধাক্কা খায়, তাহলে বড় ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ হতে পারে।

NASA information

 

NASA warned on February 11 the world would face asteroid closely BDD

দৈত্যাকার গ্রহাণু

 

আমাদের পৃথিবী প্রতিদিন মহাকাশ থেকে পড়া অনেক গ্রহাণুর মুখোমুখি হয়, এই গ্রহাণুগুলির মধ্যে অনেকগুলি পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে যায়, আবার অনেকগুলি আকাশ সমুদ্রে বিলীন হয়, কিন্তু যদি একটি দৈত্যাকার গ্রহাণু সমুদ্রের পরিবর্তে মাটিতে পড়ে। তবেই হবে মহান ধ্বংস।

এই গ্রহাণু কত বড়

NASA information

 

নাসা জানিয়েছে, পৃথিবীর দিকে দ্রুত এগিয়ে আসা এই গ্রহাণুর আকার এম্পায়ার স্টেট বিল্ডিংয়ের চেয়ে অনেক বেশি। এর নামকরণ করা হয়েছে 138971 (2001 CB21)। এই গ্রহাণুর প্রস্থ ৪২৬৫ ফুট এবং নাসা এটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী গ্রহাণুর তালিকায় রেখেছে। তবে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছ থেকে যাওয়ার পরও এটি পৃথিবী থেকে তিন মিলিয়ন মাইল অতিক্রম করবে।

 

 

NASA warned on February 11 the world would face asteroid closely BDD

এই গ্রহাণুটি আবার ২১৯৪ সালের ১ অক্টোবর পৃথিবীর কাছাকাছি আসবে

 

 

এই গ্রহাণুটি প্রথম দেখা যায় ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯০০ সালে। তারপর থেকে, এটি প্রায় প্রতি বছর সৌরজগতের কাছাকাছি চলে যায়। এটি ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১ এ শেষ দেখা গিয়েছিল। এর আগে এটি ২০১১ এবং ২০১৯ সালে উপস্থিত হয়েছিল।

নাসার গণিত

 

যদিও নাসা এখনও কোন জায়গা দিয়ে যাবে তা জানায়নি, তবে এটি ১১ ফেব্রুয়ারি এবং ২৪ এপ্রিল পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে যাবে। নাসার গণিত অনুসারে, এই গ্রহাণুটি ২১৯৪ সালের ১১ অক্টোবরের মধ্যে পৃথিবীর আরও কাছাকাছি চলে আসবে।

ক্ষুদ্র গ্রহের তথ্য

 

এমন অনেক গ্রহাণু রয়েছে যেগুলি আকারে খুব ছোট। পৃথিবীর কাছাকাছি যাওয়ার পরও এ ধরনের ক্ষুদ্র গ্রহের তথ্য পাওয়া যায় না। এমন পরিস্থিতিতে নাসা একটি প্রচার শুরু করেছে, যা এই সমস্যার অবসান ঘটাবে।

দানবাকৃতির পাথর খণ্ড

 

ভুল করেও যদি গ্রহাণুগুলো পৃথিবীর সাথে ধাক্কা খায়, তাহলে পৃথিবীতে ধ্বংসযজ্ঞ হতে বাধ্য এবং সেজন্যই এই ক্ষুদ্র গ্রহগুলোর ওপর কড়া নজর রাখা হয়। যাতে মহাজাগতিক এই ঘটনা যা দানবাকৃতির পাথর খণ্ড থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষা করা যায়।

 

প্যান্ট পাজামা পরেও পুরুষেরা অশ্লীল আচরণ করতে পারে, সমস্যা মানসিকতায়, পোশাকে নয়। তসলিমা নাসরিন

0
কত সিরিয়াস বিষয় নিয়ে দিন রাত লিখছি। কারও কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই তেমন। যেইনা মজাচ্ছলে লুঙ্গি নিয়ে লিখলাম, অমনি পুরুষজাতি ক্ষেপে আগুন। আমাদের উপমহাদেশীয় সমাজের অধিকাংশ পুরুষ বিশ্বাস করেন ধর্ষণের কারণ মেয়েদের পোশাক। তাঁরাও সরবে না হলেও নীরবে বিশ্বাস করেন মেয়েদের পোশাকের কারণেই ধর্ষণ ঘটে, যাঁরা আজ বলছেন পুরুষের লুঙ্গি নিয়ে কথা বলার অধিকার কোনও মেয়ের নেই। আমি লুঙ্গি নিয়ে কথা বলার স্পর্ধা দেখিয়েছি বলে আমাকে নানা ভাবে হেনস্থা করছেন।
কেউ কেউ বলছেন, ‘প্রাচীনকাল থেকেই বাঙালি পুরুষের পোশাক লুঙ্গি’। তাঁদের কোনও ধারণা নেই যে বাঙালি পুরুষের নির্দিষ্ট কোনও পোশাক নেই। পোশাকের বিবর্তন প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। প্রাচীনকালে বাংলার পুরুষেরা গাছের বাকল পরতো। পরে কার্পাস তুলোর সুতোয় বানানো সেলাইবিহীন ল্যাংগোট পরতো। আরও পরে এসেছে ধুতি, তখন খাটো ধুতি পরতো। লুঙ্গি তো এই সেদিনকার।
কোনও কোনও বিজ্ঞ বলছেন ‘পোশাক ব্যাপার নয়, প্যান্ট পাজামা পরেও পুরুষেরা অশ্লীল আচরণ করতে পারে, সমস্যা মানসিকতায়, পোশাকে নয়।’ আমার যেন জানতে বাকি রয়েছে প্যান্ট-পরা পুরুষদের অশ্লীলতা সম্পর্কে, তাঁদের নারীবিদ্বেষী মানসিকতার ব্যাপারে। খুব বেশিদিন আগের কথা নয়, এক ভিড়ের বাসে এক ভদ্রলোক প্যান্টের জিপার খুলে তাঁর সবেধন নীলমণিটি বের করে এক মেয়ের দিকে তাকিয়ে মাস্টারবেট করলেন, বীর্যবান পুরুষটির রসকষ ছিটকে পড়েছিল বাসে-বসা অনেকের গায়ে। পুরুষের ‘মানসিকতা’ নিয়ে মেয়েদের জ্ঞান দেওয়ার জন্য অন্তত পুরুষের দরকার নেই –তা সেই পুরুষেরা জানেন না, যাঁরা আগ বাড়িয়ে জ্ঞান দান করেন।
ছোটবেলা থেকেই মেয়েরা, বিশেষ করে বাংলায় যাদের জন্ম, দেখেছে হাটে মাঠে ঘাটে কীভাবে অচেনা ছেলেরা লুঙ্গি উঠিয়ে তাদের মূল্যবান ধন সম্পদ দেখিয়ে ফ্যাক ফ্যাক করে সশব্দে হাসে, এবং এই ভেবে তৃপ্তি পায় যে মেয়েদের বেশ অপমান করা গেল। মেয়েরা বড় হয়েও দেখে, লুঙ্গি পরা অনেক লোকই তাদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বার বার যৌনাঙ্গ স্পর্শ করেন। এটি দেখে মেয়েরা যে অস্বস্তিতে ভোগে, তা তাঁরা একেবারেই জানেন না, মনে হয় না। লুঙ্গি পরলেও আণ্ডারওয়্যার পরা উচিত বলে আমি মনে করি। তা না হলে পুরুষের ধনসম্পদ্গুলো বড় অরিক্ষিত অবস্থায় থাকে। লুঙ্গিকে আমি পোশাক হিসেবে পছন্দ না করলেও আমি কিন্তু বলিনি লুঙ্গিকে আইন করে নিষিদ্ধ করা হোক। এমনিতে এটি একদিন বিলুপ্ত হবে, শাড়ি যেমন ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হচ্ছে।

facebooK:  তসলিমা নাসরিন

Global Version POCO F3 5G Smartphone Snapdragon 870 Octa Core 128GB/256GB 6.67″120Hz E4 AMOLED Display

0

!!!Note: Please don’t make payment through PAYPAL,otherwise

we won’t ship your order. Thanks for your understanding.

POCO F3 6GB 128GB /8GB 256GBGlobal Version with Original EU Charger!

CPU ———–Snapdragon 870Octa Core CPU
Screen ——–6.67″ E4 AMOLED2400×1080 FHD+, ultra-tiny DotDisplay
120Hz refresh rate, 360Hz touch sampling rate
RAM+ROM –6GB + 128GB / 8GB + 256GB
Camera ——48MP+8MP+5MP AI Triple Camera, 20MP Front Camera
Battery ——4520mAh (typ), Support 33W fast charging, In-box 33W Charger
OS———–MIUI,Global Version, Support Multi-Language and Google Play
Other ——–Wi-FI 6, Bluetooth 5.1, GPS, OTG,NFC
Network—Full Netcom, Dual SIM Dual Standby
5G: n1, n3, n5, n7, n8, n20, n28, n38, n41, n77, n78
4G: FDD-LTE Band 1, 2, 3, 4, 5, 7, 8, 12, 17, 20, 28, 66
4G: TDD-LTE Band 38, 40, 41
3G: WCDMA Band 1,2,4,5,8
2G: GSM 850 900 1800 1900 MHz
 Global Version POCO F3 5G Smartphone Snapdragon 870
Global Version POCO F3 5G Smartphone Snapdragon 870
 Global Version POCO F3 5G Smartphone Snapdragon 870

1.The phone have Google Play Store and support Multi-language?

It is Global Version, Support Multi-Language and Google Play

 Global Version POCO F3 5G Smartphone Snapdragon 870

2. How to check whether the phone can work in your country?

Please visit this website to check ithttps://www.frequencycheck.com

3. May I get repair warranty?

Yes,can ,please find the details,Click here to check.

 Global Version POCO F3 5G Smartphone Snapdragon 870
What’s in the box (Standard Bundle) ?
Tips: Not include earphones,and we will send correct adapter free if necessary
 Global Version POCO F3 5G Smartphone Snapdragon 870

আয়িশার পরকীয়া প্রেম ও অন্যান্য

0

ভূমিকা

ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক নবী মুহাম্মদের অনেকগুলো স্ত্রী এবং দাসীর মধ্যে সবচেয়ে কমবয়সী স্ত্রী ছিলেন তারই ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং সহচর, তার প্রায় সমবয়সী হযরত আবু বকরের শিশুকন্যা হযরত আয়িশা। মাত্র ৬ বছর বয়সী এই স্ত্রীকে যখন নবী বিয়ে করেন, তখন নবী পঞ্চাশোর্ধ বয়স্ক মানুষ। ইসলামের প্রায় সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসূত্র থেকেই জানা যায়, নবীর এই শিশু স্ত্রী আয়িশা সম্পর্কে একটি পরকীয়া প্রেমের অভিযোগ উঠেছিল। ঘটনাটি এতটাই মারাত্মক আকার ধারণ করেছিল যে, আয়িশাকে তালাক দেয়ার মত পরিস্থিতিও সৃষ্টি হয়েছিল। নবীর দল দুইভাগে বিভক্ত হয়ে প্রায় যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল।

হিজড়াদের সম্পর্কে ইসলাম

0

ভূমিকা

আমাদের সমাজে এই বর্তমান সভ্য পৃথিবীতেও কিছু মানুষকে তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়, তাদের অসম্মান করা হয়, তাদের জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলা হয়, তাদের হিজড়া নাম দিয়ে সমাজ ও পরিবার থেকে দুর করে দেয়া হয়, যা অত্যন্ত অমানবিক এবং দুঃখজনক। তথাকথিত এই হিজড়াদের সমাজ থেকে বের করে দেয়ার পেছনে ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে, যা আমরা এই লেখাটিতে আলোচনা করবো। কিছুদিন আগে ফেইসবুকে বুখারী শরীফ থেকে একটি হাদিস পোস্ট করেছিলাম, যেখানে কয়েকজন ইসলামিস্ট এসে দাবী করলেন, হাদিসটির বাঙলা অনুবাদে ভুল রয়েছে। হাদিসটি ছিল হিজড়া সম্পর্কে, তাদের বিতাড়িত করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন নবী মুহাম্মদ।

নবী মুহাম্মদ কি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ ছিলেন?

হিজড়াদের সম্পর্কে ইসলাম
হিজড়াদের সম্পর্কে ইসলাম

পরবর্তীতে বিষয়টি ভুলে যাওয়ায় এই বিষয়ে আর আলোচনা হয় নি। বেশ কিছুদিন পরে আবার হাদিসটির কথা মনে হলো, তাই ভাবলাম, হাদিসটি নিয়ে একটু ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। তার আগে আমাদের জেনে নেয়া জরুরি, হিজড়া কাকে বলে। উল্লেখ্য, এই প্রবন্ধে হিজড়া শব্দটি দিয়ে তাদের নির্দেশ করা হলেও, আমি কোন অবস্থাতেই এই শব্দটির সাথে একমত নই। আমার ইচ্ছে হচ্ছে, মানুষ আর এই শব্দটি তাদের জন্য ব্যবহার না করুক। কিন্তু তাদের প্রতি ঘটে যাওয়া অমানবিকতা বোঝাতেই আমি এই শব্দটি এখানে ব্যবহার করছি।

হিজড়া কাকে বলে

“হিজড়া” শব্দটি একটি উর্দু শব্দ, যা সেমেটিক আরবি ধাতুমূল হিজর থেকে “গোত্র হতে পরিত্যাক্ত” অর্থে এসেছে [1]। পরবর্তীতে তা বাঙলা এবং হিন্দি ভাষায় বিদেশী শব্দ হিসেবে প্রবেশ করেছে। শব্দটির ভারতীয় ব্যবহারকে প্রথাগতভাবে ইংরেজিতে “ইউনাক” (Eunuch, অর্থঃ খোজা) বা “হারমাফ্রোডাইট” (hermaphrodite, অর্থঃ উভলিঙ্গ) হিসেবে অনুবাদ করা হয়, যেখানে “পুং জননাঙ্গের অনুপস্থিতি” বোঝানো হয়। সাধারণত অধিকাংশ হিজড়াই স্বাভাবিক পুরুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মগ্রহণকারী, তবে এদের মধ্যে আন্তঃলিঙ্গ বৈচিত্র্য নিয়ে জন্মানো অল্পসংখ্যক সদস্যও রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন >> 

আয়িশা কি নয়বছর বয়সে বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছেছিলেন?

0

ভূমিকা

ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্র হচ্ছেন নবীপত্নী হযরত আয়িশা। তার বিবাহ এবং সংসারের শুরু কত বছর বয়সে হয়েছিল সেই বিষয়ে আলোচনার সময়ে ইদানিং কালে এক ধরণের বিব্রত চেহারার মুসলিমদের দেখতে পাওয়া যায়, যারা নানান কৌশলে ইসলাম ধর্মে শিশু বিবাহের বিষয়টিকে ধামাচাপা, নয়তো তা সম্পর্কে মনগড়া কথা বলার চেষ্টা করেন। তারা প্রায়শই বলবার চেষ্টা করেন যে, ইসলামে শিশু বিবাহ থাকলেও যৌন কর্মের জন্য নারী শিশুটির প্রাপ্তবয়ষ্ক বা সাবালিকা হওয়া জরুরি। এই বিষয়টিকে তুলে ধরার জন্য তারা বলেন, হযরত আয়িশা ৯ বছর বয়সেই বয়ঃসন্ধিকালে পৌছে গিয়েছিলেন, কারণ সেই সময়ে নাকি অল্প বয়সেই মেয়েরা বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছে যেতো। যা একেবারেই ভিত্তিহীন কথা। ইসলামে শিশু মেয়েদের বিবাহের নির্দিষ্ট কোন বয়সসীমা নেই, এবং মেয়েটির সাথে অপ্রাপ্তবয়ষ্ক অবস্থায় এমনকি বয়ঃসন্ধিকালে না পৌঁছালেও যৌনকর্মে কোন বাধা নেই। সেই বিষয়টি নিয়েই এই লেখাটিতে আলোচনা করবো।

প্রাপ্তবয়ষ্ক কাকে বলে?

এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ করতে হয় যে, বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছানো এবং প্রাপ্তবয়ষ্ক হওয়া ভিন্ন বিষয়। বয়ঃসন্ধি হচ্ছে প্রাপ্তবয়ষ্ক হওয়ার একটি ধাপ, যা আসলে প্রাপ্তবয়ষ্ক হওয়া বোঝায় না। কিন্তু ইসলামের দৃষ্টিতে বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছানো মানেই ধরে নেয়া হয় সাবালিকা বা প্রাপ্তবয়ষ্ক হয়ে যাওয়া। যদিও আধুনিক বৈজ্ঞানিক ধ্যান ধারণা অনুসারে কথাটি সত্য নয়। বয়ঃসন্ধি হচ্ছে প্রাপ্তবয়ষ্ক হওয়ার লক্ষণের সুচনা। প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ হচ্ছেন একজন মানুষ যার তুলনামূলকভাবে পরিণত বয়স হয়েছে যা যৌন পরিপক্কতা ও পুনরূপাৎদনের ক্ষমতা অর্জনের সাথে জড়িত। একজন নারী বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছালেই সে সন্তান জন্ম দেয়ার পরিপক্কতা অর্জন করে না। বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছাবার পরে তার শরীর সন্তান জন্ম দানের উপযুক্ত হতে সবে শুরু করে। এই প্রক্রিয়া কারো কারো ক্ষেত্রে ৩ আবার কারো কারো ক্ষেত্রে ৫ বছরে পূর্ণতা পায়। কিন্তু ইসলামে মেয়েদের সাথে যৌনকাজের জন্য বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছানোও জরুরি কিছু নয়। সেই বিষয়েই এই লেখাটি।

সারোগেসি সন্তানকে ‘রেডিমেড’ বলে বিতর্কে ইন্ধন, তসলিমাকে পাল্টা একহাত নেটপাড়ার

বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭

বাঙলাদেশের আইনে বাল্যবিবাহ একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। এই আইনের সংজ্ঞা এবং বাল্যবিবাহ দেয়ার শাস্তির বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে। [1] [2] [3]

সংজ্ঞা
(১) “অপ্রাপ্ত বয়স্ক” অর্থ বিবাহের ক্ষেত্রে ২১ (একুশ) বৎসর পূর্ণ করেন নাই এমন কোনো পুরুষ এবং ১৮ (আঠারো) বৎসর পূর্ণ করেন নাই এমন কোনো নারী;
(২) “অভিভাবক” অর্থ Guardians and Wards Act, 1890 (Act No. VIII of 1890) এর অধীন নিয়োগপ্রাপ্ত বা ঘোষিত অভিভাবক এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির ভরণ-পোষণ বহনকারী ব্যক্তিও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবে;
(৩) “প্রাপ্ত বয়স্ক” অর্থ বিবাহের ক্ষেত্রে ২১ (একুশ) বৎসর পূর্ণ করিয়াছেন এমন কোনো পুরুষ এবং ১৮ (আঠারো) বৎসর পূর্ণ করিয়াছেন এমন কোনো নারী;
(৪) “বাল্যবিবাহ” অর্থ এইরূপ বিবাহ যাহার কোন এক পক্ষ বা উভয় পক্ষ অপ্রাপ্ত বয়স্ক;

বাল্যবিবাহ করিবার শাস্তি
৭। (১) প্রাপ্ত বয়স্ক কোন নারী বা পুরুষ বাল্যবিবাহ করিলে উহা হইবে একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য তিনি অনধিক ২ (দুই) বৎসর কারাদণ্ড বা অনধিক ১ (এক) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং অর্থদণ্ড অনাদায়ে অনধিক ৩ (তিন) মাস কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।
(২) অপ্রাপ্ত বয়স্ক কোন নারী বা পুরুষ বাল্যবিবাহ করিলে তিনি অনধিক ১ (এক) মাসের আটকাদেশ বা অনধিক ৫০,০০০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় ধরনের শাস্তিযোগ্য হইবেন:
তবে শর্ত থাকে যে, ধারা ৮ এর অধীন কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের বা দণ্ড প্রদান করা হইলে উক্তরূপ অপ্রাপ্ত বয়স্ক নারী বা পুরুষকে শাস্তি প্রদান করা যাইবে না।
(৩) উপ-ধারা (২) এর অধীন বিচার ও শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে শিশু আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ২৪ নং আইন) এর বিধানাবলী প্রযোজ্য হইবে।

বাল্যবিবাহ সংশ্লিষ্ট পিতা-মাতাসহ অন্যান্য ব্যক্তির শাস্তি
৮। পিতা-মাতা, অভিভাবক অথবা অন্য কোন ব্যক্তি, আইনগতভাবে বা আইনবহির্ভূতভাবে কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির উপর কর্তৃত্ব সম্পন্ন হইয়া বাল্যবিবাহ সম্পন্ন করিবার ক্ষেত্রে কোন কাজ করিলে অথবা করিবার অনুমতি বা নির্দেশ প্রদান করিলে অথবা স্বীয় অবহেলার কারণে বিবাহটি বন্ধ করিতে ব্যর্থ হইলে উহা হইবে একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য তিনি অনধিক ২ (দুই) বৎসর ও অন্যূন ৬ (ছয়) মাস কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ (পঞ্চাশ) হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন এবং অর্থদণ্ড অনাদায়ে অনধিক ৩ (তিন) মাস কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।

মধ্যযুগে মেয়েরা আগে বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছাতো?

অনেক ইসলামিক স্কলারই দাবী করেন যে, প্রাচীনকালে বা মধ্যযুগে মেয়েরা আগে আগে বয়ঃসন্ধিতে পৌঁছে যেতো! প্রমাণ হিসেবে উনারা বলেন, উনাদের দাদী নানীরা অল্পবয়সে মা হতেন, রবীন্দ্রনাথ বা বঙ্কিমচন্দ্রের অল্পবয়সে বিয়ে হয়েছিল, সেইসব নারীদের অনেকেই মা হয়েছিলেন; এগুলোই নাকি প্রমাণ করে যে, আগের দিনে মেয়েদের বয়ঃসন্ধি আগে আগে হতো। মানে, তারা ৭/৮ বছর বয়সেই নিয়মিত যৌনকর্ম এবং সন্তান জন্মদানে পরিপক্ক হয়ে যেতো। এর মানে তারা বলতে চান, মেয়েরা আগে আগেই প্রাপ্তবয়ষ্ক হয়ে যেতো। যদিও বয়ঃসন্ধি হওয়া মানেই প্রাপ্তবয়ষ্ক হওয়া নয়। কারণ বয়ঃসন্ধি হচ্ছে কয়েকবছর ব্যাপী একটি শরীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়া। এই বয়সটিতে ছেলেমেয়েরা অতিরিক্ত আবেগপ্রবণ থাকে, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না এবং প্রায়শই ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।

নবী মুহাম্মদ কি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ ছিলেন?

0

ভূমিকা

ছোটবেলা মায়ের মুখে খুব অসাধারণ মানবিক একটি গল্প শুনতাম। গল্পটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ আর একজন ইহুদি বুড়িকে নিয়ে। এক ইহুদি বুড়ি রোজ মহানবীর নামাজে যাবার পথে কাঁটা বিছিয়ে রাখতো, মহানবী নামাজে সিজদা করার সময় পিঠে উটের নাড়িভুঁড়ি চাপিয়ে দিতো, নানান অত্যাচার করতো, অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি করতো। কিন্তু মানবদরদী মহাবিশ্বের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব আমাদের নবীজি সেই ইহুদি বুড়িকে কিছুই বলতেন না। মুখ বুজে সব অত্যাচার সহ্য করে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করতেন, যেন সেই ইহুদি বুড়িকে আল্লাহ সঠিক পথ দেখান।

একজন মানব শিশুকে যখন জারজ নোংরা গালিটি দেয়া হয়, সন্তান কি পিতার পরিচয় জানার পরে জন্ম নেয়? Asif Mohiuddin

একদিন মহানবী দেখলেন, তার রাস্তায় কাঁটা নেই। কেউ তাকে গালি দিচ্ছে না, কেউ তার পিঠে উট কিংবা ভেড়ার নাড়িভুড়ি চাপিয়ে দিচ্ছে না। তিনি তো হতবাক! নামাজ বাদ দিয়েই দৌড়ে গেলেন বুড়ির বাসায়। গিয়ে দেখেন বুড়ি অসুস্থ। এরপরে মানবতাবাদী মহানবী বুড়ির সেবা শুশ্রূষা করলেন, প্রেম আর ভালবাসা দিয়ে তাকে সুস্থ করে তুললেন। মহানবীর এই মানবপ্রেম দেখে ইহুদি বুড়ি তার ভুল বুঝতে পারলো এবং লজ্জিত হলো। তিনি পরে ইসলাম গ্রহণ করলেন এবং দ্বীনের সেবায় নিজের জীবন উৎসর্গ করলেন।

একজন মানব শিশুকে যখন জারজ নোংরা গালিটি দেয়া হয়, সন্তান কি পিতার পরিচয় জানার পরে জন্ম নেয়? Asif Mohiuddin

0
আমাদের সমাজে প্রায় প্রতিনিয়তই জারজ বলে একটি গালি দেয়া হয়। গালিটি সামাজিকভাবে এবং ধর্মীয়ভাবে খুবই প্রচলিত। একজন মানব শিশুকে যখন এই নোংরা গালিটি দেয়া হয়, কেন দেয়া হয় আমি জানি না। সে যদি তার পিতার পরিচয় না জেনে থাকে, তাতে সে কীভাবে অপরাধী, তা আমার বোধগম্য হয় না। কোন সন্তান তো পিতার পরিচয় জানার পরে জন্ম হয় না। আর ধর্মীয়ভাবে সেই সন্তানদের জন্মও তো একইভাবেই হয়। সৃষ্টিকর্তা যদি থেকে থাকেন, তিনিই তো তাদের জন্ম হওয়ার জন্য দায়ী। তাহলে ধার্মিকগণ, যারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন, তারা কেন এই গালিটি দেন, আমি জানি না।
ভূমিকা
প্রায় প্রতিদিনই অসংখ্য মুমিন মুসলমান আমাদের ইমেইলে, ইনবক্সে, ফেইসবুক পাতাগুলোতে এসে আমাদের একটি বিশেষ গালি দিয়ে দোজাহানের অশেষ নেকী হাসিল করেন। লক্ষ্য করলে দেখা যায়, তাদের মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় গালিটি হচ্ছে, মতের ভিন্নতা থাকলেই কাউকে জারজ সন্তান বলে গালাগালি করা। এই বিশেষ গালিটিই কেন তাদের এত বেশি পছন্দ? তাদের এই গালাগালির উৎস কোথায়? তারা কী মনে করে, এই গালিটি দিলে নাস্তিকদের খুব পরাজিত করা যায়? যুক্তির বিরুদ্ধে যুক্তি, মতের বিরুদ্ধে মত, তথ্যের বিরুদ্ধে তথ্য না দিয়ে তারা সম্ভব হলে আমাদের চাপাতি আক্রমণ করে, সেটি সম্ভব না হলে বই বা ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ করে, সেটিও না পারলে মেরে ফেলার হুমকি দেয়, সেটি করেও কোন কাজ না হলে জারজ বলে গালাগালি করে। এই গালিটিই যেন যুক্তি তথ্য প্রমাণের বিরুদ্ধে তাদের সকল রাগ ক্ষোভ এবং জালা মেটাবার একমাত্র পদ্ধতি। কিন্তু জারজ গালিটি আসলেই কী গালি হওয়ার উপযুক্ত? সেই সাথে, জারজ শব্দটি ব্যহহারের পেছনে তাদের মনস্তত্ত্ব কী? এই বিষয়েই আমাদের আজকের আলোচনা।
জারজ কাকে বলে?
শুরুতেই বলে নিচ্ছি, আমি জারজ সন্তানদের ততটাই পবিত্র মনে করি যতটা আরেকজন সমাজের চোখে কথাকথিত ‘বৈধ’ শিশুকে মনে করি। জন্ম সব সময়ই বৈধ, মানুষের জন্ম কখনো অবৈধ হতে পারে না। শিশুটির বাবা মায়ের সামাজিক বা ধর্মীয় প্রথা মাফিক বিয়ে হয়েছিল কিনা, তার ওপর ভিত্তি করে শিশুটির বৈধতার মূল্যায়ন আমার কাছে ভয়ঙ্কর নোংরা বিষয় মনে হয়। তাই যারা জারজ বলে গালি দেয়, তাদের আমি বর্বর মনে করি। অসভ্য মনে করি। যেই কাজের পেছনে শিশুটির কোন ভূমিকা নেই, সেই কাজের জন্য শিশুটিকে দায়ী করা, তাকে অপমান করা, অসম্মান করা, অত্যন্ত বর্বর কাজ।
‘জারজ’ শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে, যার পিতৃপরিচয় নেই বা যে সমাজের দৃষ্টিতে অবৈধ সন্তান । মানে কোন নারী পুরুষ বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ক করার পরে যদি কোন সন্তান নারীর গর্ভে আসে তাকে আমাদের সমাজে জারজ বলে ডাকা হয়। সামাজিকভাবে এই ধরণের বাচ্চাদের নানাভাবে হেয় করা হয়, প্রতিনিয়ত অপমান এবং তুচ্ছ করা হয়। এটি একটি সামাজিক সমস্যা। এই সমস্যা মোকাবেলায় আমাদের এগিয়ে আসতে হবে। এই শব্দটিকেই ধীরে ধীরে বিলুপ্ত করে দিতে হবে। কোন শিশুকে যেন তার জন্মের কারণে অপমানিত হতে না হয়, অন্য বাচ্চাদের সামনে ছোট হতে না হয়।
মনে রাখতে হবে, শিশুদের আত্মসম্মানবোধ খুব প্রবল থাকে। এই ধরণের তাচ্ছিল্য তাদের মানসিকভাবে ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। উল্লেখ্য, মুসলিমদের মধ্যে যারা প্রতিনিয়ত অন্যদের জারজ বলে গালি দেন, তারা হয়তো ভুলেই যান যে, তাদের ঈসা নবী ছিলেন পিতৃপরিচয়হীন, প্রচলিত সামাজিক নিয়ম অনুসারে যাদেরকে জারজ সন্তানই বলা হয়। আজকে ধরুন কোন নারীর স্বামী বিদেশে থাকেন, সেই নারী যদি গর্ভবতী হয়ে দাবী করেন যে, আল্লাহর কুদরতে তিনি গর্ভবতী হয়ে গেছেন, ফেরেশতা বা জ্বীন এসে তাকে গর্ভবতী করে দিয়ে গেছে, এই কথা খুব বোকা লোকও বিশ্বাস করবে না। ঈসা নবীর মা মরিয়মের সময়ও নিশ্চয়ই লোকলজ্জার ভয় ছিল, তাই মরিয়ম বলতে পারে নি কীভাবে ঐ সন্তানটির জন্ম হয়েছিল। আল্লাহর ওপর দোষ চাপিয়ে দেয়া সহজ, কারণ কে আবার বিষয়টি যাচাই করতে যাবে?
কোরআনে জারজ গালাগালি ইসলাম ধর্মের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআনে বহু জায়গাতে অমুসলিমদের নানাভাবে গালাগালি করা হয়েছে। সেইসব গালাগালি নিয়ে অন্যত্র আলচনা করা যাবে, আজকে শুধু এই বিশেষ গালিটি নিয়েই আলোচনা করছি। কোরআনে কাফেরদের সম্পর্কে জারজ বলে একটি জায়গাতে গালি দেয়া হয়েছে। কোরআনের সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য অনুবাদে এই শব্দটিই ব্যবহৃত হয়েছে [1]
ইসলাম ধর্মেও এই গালিটি কোরআন হাদিসে এসেছে এবং এই গালিটি দিতে অনুপ্রেরণা দেয়া হয়েছে। মুমিনগণ প্রায়শই নাস্তিকদের এই গালিটি দিয়ে থাকেন। অথচ, নবীর পিতার পরিচয় কী তা নিয়েই কিন্তু রয়েছে একটি মারাত্মক অভিযোগ। আসুন সেই অভিযোগটি রেফারেন্স সহ পড়ে দেখি।

গুগল স্মার্টওয়াচ নিয়ে আসলো বড় চমক

0

গত বছর দুটি স্মার্টফোন বাজারে আনে টেক জায়ান্ট গুগল। কিন্তু সেটি তেমন গ্রাহক জনপ্রিয়তা পায়নি। তবে এবার স্মার্টওয়াচ আনতে যাচ্ছে এই টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি। চলতি বছরের মে মাসে এটি উন্মুক্ত করা হবে। এমনটি জানিয়েছেন জন প্রোসার। যিনি গুগলের ইন্ডাস্ট্রি ইনসাইডর হিসেবে কাজ করেন। তিনি বলেন, মে মাসের ২৬ তারিখ এটি উন্মুক্ত করা হবে।

5 Camera equipments every photography enthusiast must own

0

5 Camera equipments every photography

You could be studying a course in photography or buying a camera just out of passion, but what you really should know is that to get clear pictures your camera should be in good health too. Using a normal cotton towel to clean the lenses or rough handling, dropping your camera every one and then will destroy the set in no time. So to safeguard your expensive camera, check out these 5 products from Amazon.Wrist Hand Grip Camera Strap

 

Got shaky hands and worried about dropping your camera or clicking pictures? This west grip band will ensure you are in your comfort place while clicking pictures. It also helps you balance the weight of the camera and hold it steadily. The adjustable strap and micro-fibre padding ensure a solid and comfortable grip.

Tripod Stand

 

A tripod is a must-have to shoot videos and steady pictures. You can easily change the orientation of the camera from portrait to landscape and almost any angle in between with the handy tilt motion. The tripod’s three-way head allows for ultimate versatility

. Cleaning Kit for Camera

 

Cleaning your lenses and camera every once in a while is important for its long life. This cleaning kit enables to easily clean dirt and dust by effectively removing smudges and fingerprints from lenses, LCDs and other optics.

Camera Bag

 

Use a safe and cushioned bag to keep every part of your camera safely. Equipped with accessory pockets, soft lining, adjustable partitions and rain-coat, this is one of the best bags you must own!

Dry Cabinet with Humidity Controller

Amazon camera price

This camera lens storage is one of the safest dry boxes available as it has thermoelectric cooling technology that protects your items from moisture, moth, mildew, rust, dust, mould, fungus, rust, oxidation, warping, etc.

Translate »